Thursday, November 13, 2025
Home Blog

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালন করল মণিপাল হসপিটালস কলকাতা

News Hungama:

কলকাতা, ১২ নভেম্বর ২০২৫: ভারতের অন্যতম শীর্ষ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান মণিপাল হাসপাতাল গ্রুপ-এর দুটি ইউনিট — ঢাকুরিয়া ও ইএম বাইপাস — বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে দুটি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ঢাকুরিয়া ইউনিটে চালু হয়েছে নতুন মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস, আর ইএম বাইপাস ইউনিটে অনুষ্ঠিত হয়েছে ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর কর্মসূচি। এই দুই অনুষ্ঠানে মুখ্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত অলিম্পিয়ান শ্যুটার ও অর্জুন পুরস্কারপ্রাপ্ত জয়দীপ কর্মকার।
দুই হাসপাতালের এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষকে ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতন করা — যেন সবাই প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয়, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত জীবনযাপনের গুরুত্ব বুঝতে পারেন। অনুষ্ঠানগুলিতে চিকিৎসকরা ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের বার্তা দেন।
মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস, ঢাকুরিয়া ইউনিটে একত্রিত হয়েছে একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক — ডা. সুজয় ঘোষ (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. অমল কুমার সিনহা (কনসালট্যান্ট – ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. মনোজিৎ কেতন মুখোপাধ্যায় (সিনিয়র কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. অনির্বাণ সিনহা (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. উমাকান্ত মহাপাত্র (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. সোহম তরফদার (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি) এবং ডা. শিলাদিত্য নন্দী (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি)। এই ইনস্টিটিউট চিকিৎসার পাশাপাশি রোগী শিক্ষার ওপর বিশেষ জোর দিচ্ছে, যাতে প্রত্যেক ব্যক্তি রোগ নির্ণয়ের পর সঠিক পরামর্শ ও সহায়তা পান। চিকিৎসক দল সার্বক্ষণিকভাবে রোগীদের পাশে থেকে পরামর্শ ও সহায়তা প্রদান করবেন।
বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিস এখন এক বড় স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা ও পর্যবেক্ষণ না করলে এই রোগের ফলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, তাই বিশেষায়িত চিকিৎসা কেন্দ্র ও জনসচেতনতা প্রচার এখন অত্যন্ত জরুরি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডা. সুজয় ঘোষ বলেন, “ডায়াবেটিস আজ নির্দিষ্ট কোনো বয়সের রোগ নয়; এটি শিশু থেকে শুরু করে তরুণ ও প্রবীণ—সব বয়সের মানুষকেই প্রভাবিত করছে। বর্তমানে ভারতে ১০ কোটিরও বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, এবং এই সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস স্থাপনের উদ্দেশ্য হলো এই ক্রমবর্ধমান স্বাস্থ্যচ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত চিকিৎসা প্রদান করা। উন্নত ডায়াগনস্টিক, চিকিৎসা দক্ষতা এবং রোগী শিক্ষাকে একত্রিত করে আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয়, সংগঠিত ব্যবস্থাপনা এবং দীর্ঘমেয়াদি জীবনধারা সহায়তা নিশ্চিত করতে চাই, যাতে মানুষ আরও স্বাস্থ্যকর ও সচেতন জীবনযাপন করতে পারেন।”
ইএম বাইপাস ইউনিটে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আয়োজিত হয়েছিল একাধিক সচেতনতা কার্যক্রম। অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল ‘সুগার মনস্টার’ নামে একটি অভিনব ইনস্টলেশন, যা দৈনন্দিন খাবারে লুকিয়ে থাকা চিনি সম্পর্কে মানুষকে চাক্ষুষভাবে সচেতন করেছে। এই উদ্যোগটি পরিবার ও তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এছাড়াও, হাসপাতাল প্রকাশ করেছে একটি ডায়াবেটিস সচেতনতা বুকলেট এবং একটি তথ্য পোস্টার, যেখানে প্রাথমিক উপসর্গ, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা এবং জীবনযাপনের গুরুত্ব নিয়ে সহজ ভাষায় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মণিপাল হাসপাতাল ইএম বাইপাসের বিশিষ্ট চিকিৎসকগণ — ডা. শুভঙ্কর চৌধুরী (সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও বিভাগীয় প্রধান, ডায়াবেটোলজি ও এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. উত্তিও গুপ্ত (কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. কৌশিক বিশ্বাস (সিনিয়র কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইনোলজি) এবং ডা. শেখ হাম্মাদুর রহমান (কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইনোলজি)। তাঁরা দর্শকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা ভাগ করে নেন।
আলোচনায় ডা. শুভঙ্কর চৌধুরী বলেন, “বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ডায়াবেটিস শুধুমাত্র একটি রোগ নয়; এটি আমাদের জীবনযাত্রা ও সমাজের পরিবর্তনের প্রতিচ্ছবি। চিকিৎসা পদ্ধতিও বদলেছে—আগে যেখানে কেবল চিকিৎসার ওপর জোর দেওয়া হতো, এখন গুরুত্ব পাচ্ছে প্রতিরোধ, শিক্ষা ও সচেতনতা। রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে চিহ্নিত করা, সমন্বিত যত্ন ও নিয়মিত সচেতনতা বজায় রাখা—এই তিনটি বিষয়ই সফল ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার মূলভিত্তি। আমাদের লক্ষ্য হলো ডায়াবেটিস কেয়ারকে আরও সহজলভ্য, শিক্ষানির্ভর ও সমন্বিত করে তোলা, যাতে মানুষ নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন ও আত্মনির্ভর হতে পারেন।”
অলিম্পিয়ান ও অর্জুন পুরস্কারপ্রাপ্ত জয়দীপ কর্মকার বলেন, “মণিপাল হাসপাতালের মতো একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ডায়াবেটিস সচেতনতা হাসপাতালের বাইরেও ছড়িয়ে দিচ্ছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়। মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস এবং সুগার মনস্টার-এর মতো উদ্যোগ শুধু চিকিৎসার দিক নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের প্রেরণাও জাগিয়ে তুলছে। একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমি বিশ্বাস করি—ফিটনেস ও সচেতনতা পাশাপাশি চললে তবেই সমাজ হবে আরও সুস্থ।”
দিনের শেষে ইএম বাইপাস ইউনিটে মুখ্য অতিথি হাসপাতাল ভবনটি নীল আলোয় আলোকিত করে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস-এর বৈশ্বিক ঐক্যের প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত করেন। অন্যদিকে, ঢাকুরিয়া ইউনিট ১০ থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত নীল আলোয় সজ্জিত থাকবে—যা ডায়াবেটিস সচেতনতা ও যত্নে মণিপাল হাসপাতালের অবিচল প্রতিশ্রুতির প্রতীক।

Kolkata Hosts Interactive Meet on Nalanda Literature Festival – 2025

News Hungama:

Dhanu Bihar, in association with the Centre for Indian Classical Dances, IGNCA,

Sahitya Akademi, Nalanda University, and Nav Nalanda Mahavihara University,

held an Interactive Workshop cum Press Meet on 5th November, 2025 at The

Bengal Club, Kolkata, to announce the upcoming Nalanda Literature festivel (NLF) – 2025.

The session was graced by Chief Guest and festival advisor Sh. Harshvardhan

Neotia who joined with Chairperson D. Aaliya, Trustee Dhanu Bihar, Festival

Director Ganga Kumar and others in unveiling the festival’s vision. The gathering

witnessed participation from members of the literary and artistic community,

media representatives, and cultural enthusiasts and writers, including. Shri Amar

Mitra; Shri Satyabrata Dey; Sh. Diwakar Singh; Ms. Gauri Basu; Shri Mehul

Mohanka; Shri Dinyer Mucaden, Mrs Rachita dey; Joy Mukherjee and many more

writers whose insights and experiences enriched the discussion on India’s literary

and linguistic diversity.

Sh. Harhvardhan Neotia said,”inaugural event has been held in close proximity of

Nalanda, Nalanda has been our crowning glory of our academic achievements, our

literature, our wisdom. . Unfortunately, in that tragic fire many centuries ago we

lost many valuable manuscripts that got destroyed but its nice that we are reviving

that wonderful tradition, we are reviving the knowledge that has embedded with

many scholars of our land which now continue to propagate and prosper and

under the banner and land of Nalanda, we are taking forward this legacy of

thinking, of debate, of discussion, of promotion which is very heartening.

D. Aaliya, Chairperson, said, “Nalanda stands for knowledge that liberates, not

just the mind, but also society. Through this festival, we wish to take the essence

of dialogue, dignity, and diversity to every corner of India. Kolkata’s warmth and

intellect reflect exactly what Nalanda represents, the courage to question and the

grace to listen.”

Sh, Ganga Kumar, shared, “We should not look at literature merely as history, but

rather view it like modern science — as a field that can generate employment and

innovation. It’s time to change our perspective and create something meaningful

for the younger generation. Nalanda has always represented a unique and holistic

approach to education. Imagine — even 2000 years ago, debate itself was a form

of learning. Nalanda taught the world about literature, knowledge, and

intellectual legacy. We should share that wisdom, talk about our rich past, and

build a platform that connects this heritage with opportunities for today’s youth..”

The event also highlighted the Nalanda Literature Development Programme,

running from September 2025 to March 2026, which aims to nurture creative

dialogue and cultural exchange leading up to the main festival. Apart from this,

Padma Vibhushan Dr. Sonal Mansingh joined the session online and appealed the

audience to join the Nalanda Literature Festival.

The Nalanda Literature Festival 2025 promises to be a grand confluence of India’s

intellectual and cultural heritage, bringing together voices from across the nation

and the diaspora at the historic sites of Rajgir, Nalanda, reaffirming India’s

timeless spirit of knowledge and imagination.

“হাফ মুন এন্টারটেইনমেন্ট” নিয়ে এলো শিল্প-সংস্কৃতিপ্রেমীদের কাছে নতুন খবর

News Hungama:

কলকাতা 5th November:

হালকা শীত কলকাতার দিকে এগিয়ে আসছে ধীরে ধীরে। আগামীতে মানব-মানবী প্রকৃতির রঙিন রূপ দেখতে চলেছে আরো। শিল্প-সংস্কৃতিপ্রেমীদের কাছে ঠিক এই সময়ই নতুন খবর নিয়ে এলো “হাফ মুন এন্টারটেইনমেন্ট।

এই প্রোডাকশন হাউজের দুটি ভিডিও অ্যালবাম এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশে আত্মপ্রকাশ করল।

গীতিকার, কাহিনীকার এবং পরিচালক রাজা ব্যানার্জি জানালেন, এই অ্যালবামে গানে লিপ দিয়েছেন কল্যাণী মন্ডল, ভাস্বর চ্যাটার্জি, কাঞ্চনা মৈত্র, অরত্রিকা ব্যানার্জি, প্রার্থিব ব্যানার্জি প্রমূখ।রাজা ব্যানার্জীর লেখা গানগুলো শ্রোতারা শুনতে পাবেন নচিকেতা চক্রবর্তী, রূপঙ্কর বাগচী এবং এম তীর্থের কণ্ঠে।

 

ডকুমেন্টারি বা তথ্যচিত্র তৈরিতে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার পর প্রযোজক শুভাশিস গাঙ্গুলী এবারে গানের অ্যালবাম তৈরিতে এগিয়ে এলেন। পাশে পেলেন একাধারে অভিনেতা এবং পরিচালক রাজা ব্যানার্জিকে।

উল্লেখ করা যেতে পারে, প্রবাদপ্রতিম অভিনেতা জ্ঞানেশ মুখার্জির হাত ধরে অভিনয় জগতে পা রেখেছিলেন রাজা। উপস্থিত শিল্পী এবং কলাকুশলীরা প্রত্যেকে আশাবাদী এই ভিডিও অ্যালবাম দুটির সফলতার পক্ষে।

দু’বার কিডনি প্রতিস্থাপন, তবু দু’বার মা — চিকিৎসার আশ্চর্য উদাহরণ মণিপাল হাসপাতাল, ইএম বাইপাসে

News Hungama:

কলকাতা, ৪ নভেম্বর, ২০২৫: মানবিক সাহস, আশার আলো ও আধুনিক চিকিৎসার এক অনন্য উদাহরণ তৈরি করেছেন মিজোরামের আইজলের ৩৭ বছর বয়সী লাললিয়ানপুই। দীর্ঘদিন কিডনি রোগের সঙ্গে লড়াই করে এবং দু’টি কিডনি প্রতিস্থাপন করানোর পর, তিনি স্বাভাবিকভাবে দুবার মা হয়েছেন—প্রথমবার ২০২৩ সালে এবং দ্বিতীয়বার ২০২৫ সালে। উভয় উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থা সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে মণিপাল হাসপাতাল, ইএম বাইপাসের অভিজ্ঞ চিকিৎসক ডা. রোহিত রুংটা, সিনিয়র কনসালট্যান্ট, নেফ্রোলজি ও ডঃ শিল্পীতা ব্যানার্জি, কনসালট্যান্ট, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগ -এর দক্ষ তত্ত্বাবধানে।

লাললিয়ানপুই এক দশকেরও বেশি আগে ক্রনিক কিডনি রোগে আক্রান্ত হন এবং ২০১২ সালে প্রথম কিডনি প্রতিস্থাপন করান। পরে গ্রাফট রিজেকশন হওয়ায় ২০২০ সালে তাঁকে দ্বিতীয়বার প্রতিস্থাপন করতে হয়। আজীবন ইমিউনোস্যাপ্রেসিভ ওষুধ খেতে হলেও, শারীরিক ও মানসিক চ্যালেঞ্জকে জয় করে তিনি দু’বারই স্বাভাবিকভাবে গর্ভধারণ করতে সক্ষম হন — যা অত্যন্ত বিরল ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে অনন্য।

২০২৩ সালে তাঁর প্রথম গর্ভাবস্থায় তিনি এক সুস্থ কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। এর দুই বছর পর, ২০২৫ সালে, তিনি আবারও স্বাভাবিকভাবে গর্ভধারণ করেন এবং ৩৬ সপ্তাহ ৬ দিনে সিজারিয়ান পদ্ধতিতে এক সুস্থ পুত্রসন্তানের জন্ম দেন, যার ওজন ছিল ৩.২ কেজি। দুইবারের গর্ভাবস্থাই সফলভাবে সম্পন্ন হয়, কোনো বড় জটিলতা ছাড়াই, এবং তাঁর কিডনির কার্যকারিতা পুরো সময় স্থিতিশীল ছিল।

ডা. রোহিত রুংটা বলেন, “কিডনি প্রতিস্থাপন হওয়া রোগীর ক্ষেত্রে গর্ভধারণ খুবই বিরল ও জটিল। কারণ এই রোগীদের সারাজীবন ইমিউনোস্যাপ্রেসিভ ওষুধ নিতে হয়। লাললিয়ানপুইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষত্ব হলো, তিনি একবার নয়, দু’বার স্বাভাবিকভাবে গর্ভধারণ করেছেন, তাও দুটি প্রতিস্থাপনের পর। উভয় গর্ভাবস্থাতেই আমরা তাঁর কিডনি ফাংশন ও শিশুর বৃদ্ধিকে সমানভাবে নজরে রেখেছিলাম। এটি চিকিৎসা দলের পরিশ্রম, রোগীর সাহস এবং আশার এক অসাধারণ গল্প।”

ডঃ শিল্পীতা ব্যানার্জি বলেন, “একজন রেনাল ট্রান্সপ্লান্ট রোগীর পরপর দুইবার গর্ভধারণ অত্যন্ত বিরল। এই ক্ষেত্রে প্রতিটি পদক্ষেপ খুব সতর্কভাবে নিতে হয়—ওষুধের মাত্রা, কিডনির সুরক্ষা, শিশুর বৃদ্ধি—সব কিছু নিয়মিত পর্যবেক্ষণে ছিল। রোগীর সাহস, বিশ্বাস এবং আমাদের টিমের সমন্বয়েই এই সাফল্য সম্ভব হয়েছে।”

নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে লাললিয়ানপুই বলেন, “দীর্ঘদিন কিডনি রোগে ভুগে এবং দুইবার ট্রান্সপ্লান্ট করানোর পর আমি কখনও ভাবিনি মা হতে পারব। কিন্তু ডা. রোহিত রুংটা ও ডঃ শিল্পীতা ব্যানার্জি অবিরাম যত্ন ও উৎসাহের জন্য আমি আজ দুই সন্তানের মা। তাঁরা আমাকে শুধু চিকিৎসা দেননি, নতুন করে স্বপ্ন দেখার সাহসও দিয়েছেন।”

লাললিয়ানপুইয়ের এই যাত্রা আজ অসংখ্য দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত নারীর কাছে এক অনুপ্রেরণা। এটি প্রমাণ করে যে চিকিৎসা দক্ষতা, অধ্যবসায় এবং বিশ্বাস থাকলে, অসম্ভবও সম্ভব হয়ে ওঠে—একবার নয়, দু’বার।

2026 কলকাতা বইমেলা শুরু হচ্ছে। 22শে জানুয়ারি থেকে

News Hungama:

 

 

শারদ উৎসবের পরে এই রাজ্যের সবচেয়ে বড় উৎসব, আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা। আগামী ৪৯তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার উদ্বোধন ২২ জানুয়ারি, মেলা চলবে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। মেলার উদ্বোধন করবেন পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা ব্যানার্জী। সম্মাননীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দেশ ও বিদেশের বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিক ও অন্যান্য গুণিজন। স্থান, বইমেলা প্রাঙ্গণ, সল্টলেক।

 

প্রথমেই পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা ব্যানার্জীকে গভীর কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। বইমেলায় সার্বিক সহযোগিতা ও প্রাঙ্গণের উন্নয়ন করার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ নগরোন্নয়ন দপ্তর, কে এম ডি এ, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ, বিধাননগর পুলিশ, কলকাতা পুলিশ, বিধাননগর পৌরসংস্থা সহ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অন্যান্য দপ্তরের কাছেও।

আপনারা সকলেই জানেন, বেশ কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা পৃথিবীর বৃহত্তম পাঠকধন্য বই উৎসব। ২০২৫ সালের বইমেলায় এসেছিলেন ২৭ লক্ষ বইপ্রেমী মানুষ, বই বিক্রির পরিমাণ ২৩ কোটি টাকা। মেলার এই অভাবনীয় সাফল্যে আমরা যেমন আনন্দিত, তেমনই  চিন্তান্বিতও। কারণ, আগামী বইমেলায় অংশগ্রহণের জন্য অনেক নতুন প্রকাশক আবেদন করেছেন। অথচ বইমেলা প্রাঙ্গণের পরিসর এতটুকুও বাড়ানো যায়নি। তদসত্ত্বেও গতবার আমরা সামান্য কিছু নতুন স্টল দিতে পেরেছি। তাই অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, আগামী বইমেলায় স্টলের সংখ্যা আর বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না।

আমরা অত্যন্ত আনন্দিত, আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় এই প্রথম ফোকাল থিম কান্ট্রি হিসেবে অংশগ্রহণ করছে আর্জেন্তিনা – যে দেশের সঙ্গে ভারত তথা বাংলার অতি নিকট সম্পর্ক। আমাদের বিশ্বাস, এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে দুদেশের মধ্যে পারষ্পরিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে।

আজ আমাদের মধ্যে রয়েছেন ভারতে আর্জেন্তিনা দূতাবাসের দুজন প্রতিনিধি। বইমেলায় ফোকাল থিম হিসেবে অংশগ্রহণের বিষয়ে তাঁদের কাছ থেকে জানার জন্য আমরা উৎসুক হয়ে রয়েছি।

আগামী ২০২৭ আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার সুবর্ণজয়ন্তী। এই উপলক্ষে আমরা চাইছি, যেসব আলোকচিত্রী প্রথম ২০ বছর অর্থাৎ ১৯৭৬ থেকে ১৯৯৬ অবধি ময়দানে আয়োজিত বইমেলার দুর্লভ সব ছবি তুলেছেন, তাঁদের আলোকচিত্রের একটি প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী করতে। এইসব দুর্লভ ও স্মৃতিবিজড়িত ফটোর মধ্যে সেরা ১০ টিকে আমরা যথাযোগ্য মূল্যে পুরস্কৃত করব। ২০২৬ বইমেলার প্রেস কর্ণারে তাঁদের পাঠানো সব ছবিই মনোনয়ন সাপেক্ষে প্রদর্শিত হবে। আমাদের এটাও  ইচ্ছা, আগামী সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষে এই ছবিগুলি বইমেলার স্মরণিকায় প্রকাশ করার। ই-মেলে স্বচ্ছন্দে আপনাদের সংগ্রহে থাকা যেকোনও বইমেলার ছবি পাঠাতে পারেন। ছবি পাঠাবার শেষ দিন ১০ ডিসেম্বর ২০২৫।

প্রতিবছরের মতো আগামী ২০২৬ বইমেলায় অংশগ্রহণ করতে চলেছেন গ্রেট ব্রিটেন, আমেরিকা, জার্মানি, অষ্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, স্পেন, পেরু, কলম্বিয়া, জাপান, থাইল্যান্ড এবং লাতিন আমেরিকার অন্যান্য দেশ। আলোচনা চলছে আরও কিছু দেশের সঙ্গে। অন্যান্য বছরের তুলনায় ২০২৬ এ আরও বেশি সংখ্যক দেশের উপস্থিতি আশা করছি। এছাড়া থাকছে ভারতের অন্যান্য রাজ্যের প্রকাশনাও, যেমন দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, তামিলনাডু, গুজরাট, মহারাষ্ট্র, বিহার, অসম, ঝাড়খন্ড, কর্ণাটক, উড়িষ্যা, ত্রিপুরা… ইত্যাদি। যথারীতি থাকবে লিটল ম্যাগাজিন প্যাভিলিয়ন, চিলড্রেনস প্যাভিলিয়ন ও অন্যান্য আকর্ষণও।

আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার অন্যতম আকর্ষণ, কলকাতা লিটারেচার ফেস্টিভ্যাল,  KLF, অনুষ্ঠিত হবে ২৪ এবং ২৫ জানুয়ারি।

 

কলকাতায় উদ্বোধন হলো মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজি

News Hungama:

কলকাতা, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫: ভারতের অন্যতম শীর্ষ ও বিশ্বস্ত স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান মণিপাল হসপিটালস কলকাতা আজ শহরে শুরু করল নতুন বিশেষায়িত পরিষেবা কেন্দ্র — মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজি (MINU)। বেঙ্গালুরু, গোয়া, মাঙ্গালোর, জয়পুর, মণিপাল, পুনে, দিল্লি, গুরগাঁও, গাজিয়াবাদ ও বিজয়ওয়াড়ায় সফলভাবে পরিচালনার পর এটি এই বিশেষ শাখার একাদশ কেন্দ্র। আধুনিক প্রযুক্তি, অভিজ্ঞ চিকিৎসক এবং রোগীকেন্দ্রিক পরিষেবার সমন্বয়ে এই ইনস্টিটিউটটি কিডনি ও মূত্রনালীর রোগের পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসার একমাত্র গন্তব্য হবে।

উদ্বোধনের দিনে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য একটি স্বাস্থ্য সচেতনতা সেশন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে কিডনি ও ইউরোলজি স্বাস্থ্য, প্রতিরোধের উপায় এবং জীবনযাপনের পরিবর্তনের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা হয়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে মণিপাল হসপিটালস আবারও সমাজকল্যাণ ও প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবার প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি জোরালোভাবে তুলে ধরল।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ড. এইচ. সুদর্শন বল্লাল, চেয়ারম্যান, মণিপাল হেলথ এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড; ড. উপাল সেনগুপ্ত, ডিরেক্টর ও ক্লিনিক্যাল লিড – নেফ্রোলজি, মণিপাল হসপিটাল ঢাকুরিয়া; ড. দিলীপ কুমার পাহাড়ি, ডিরেক্টর – নেফ্রোলজি, মণিপাল হসপিটালস ই এম বাইপাস; ড. অর্ঘ্য মজুমদার, ডিরেক্টর ও হেড – নেফ্রোলজি, মণিপাল হসপিটাল ঢাকুরিয়া; ড. অভয় কুমার, ডিরেক্টর – ইউরোলজি ও ইউরো-অনকোলজি, মণিপাল হসপিটালস ই এম বাইপাস; এবং ড. রঞ্জন সরকার, সিনিয়র কনসালট্যান্ট – নেফ্রোলজি, মণিপাল হসপিটালস ব্রডওয়ে ইউনিট।

ড. এইচ. সুদর্শন বল্লাল বলেন, “কলকাতায় মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজির উদ্বোধন আমাদের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ১৯৯১ সালে শুরু হওয়া এই স্বপ্নের প্রকল্প আজ দেশের ১১টি কেন্দ্রে সাফল্যের সঙ্গে চলছে। আমাদের লক্ষ্য এক ছাদের নিচে কিডনি ও মূত্রনালীর সমস্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, শিশু থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—সব রোগীর জন্য। মণিপাল হসপিটালস বিশ্বাস করে নিখুঁততা, সহযোগিতা ও উদ্ভাবনই উন্নত স্বাস্থ্যসেবার আসল ভিত্তি।”

ড. উপাল সেনগুপ্ত বলেন, “আমরা এখানে কিডনি রোগীদের সার্বিক ও মানবিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে চাই। যারা ডায়ালাইসিস বা কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের প্রয়োজন বোধ করেন, তাঁদের জন্য আমাদের মণিপাল অর্গান শেয়ারিং অ্যান্ড ট্রান্সপ্লান্ট (MOST) প্রোগ্রাম ট্রান্সপ্লান্ট প্রক্রিয়াকে দ্রুত ও সুসংগঠিত করে, রোগী ও পরিবারের পাশে থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদান করে।”

ড. অভয় কুমার বলেন, “রোবোটিক সার্জারি এখন ইউরোলজির ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। ভারতে বছরে প্রায় ৬০,০০০ রোবোটিক সার্জারি হয়, যার বেশিরভাগই ইউরোলজিক্যাল। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে অপারেশনের নির্ভুলতা বাড়ে, ব্যথা কমে ও রোগীরা দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। আমাদের লক্ষ্য কলকাতাকে উন্নত ইউরোলজি চিকিৎসার অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা।”

ড. দিলীপ কুমার পাহাড়ি বলেন, “ভারতে প্রতি বছর প্রায় দুই লক্ষ রোগীর কিডনি ট্রান্সপ্লান্টের প্রয়োজন হলেও মাত্র ৫–৭ হাজারটি সম্পন্ন হয়। সচেতনতা, সময়মতো মস্তিষ্ক-মৃত্যু ঘোষণা ও অঙ্গদানের প্রসার ঘটানো অত্যন্ত জরুরি। এই ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে আমরা দীর্ঘমেয়াদি কিডনি কেয়ার ও সমন্বিত চিকিৎসা ব্যবস্থার উপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি।”

ড. অর্ঘ্য মজুমদার বলেন, “চ্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) এখন বিশ্বজুড়ে এক নীরব মহামারী। ভারতে প্রায় ৭.৮ মিলিয়ন মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। অধিকাংশই দেরিতে তা জানতে পারেন। এই ইনস্টিটিউটের লক্ষ্য প্রাথমিক স্ক্রিনিং ও সময়মতো চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীদের আরও কার্যকর সহায়তা দেওয়া।”

ড. রঞ্জন সরকার বলেন, “পর্যাপ্ত জলপান, সুষম খাদ্য গ্রহণ ও লবণের পরিমাণ কমানো কিডনি রক্ষার মূল নিয়ম। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সময়মতো চিকিৎসাই দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা এড়াতে সাহায্য করে। বিশেষ করে প্রবীণদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা এখন খুবই প্রয়োজনীয়।”

ড. অয়নাভ দেবগুপ্ত, রিজিওনাল চিফ অপারেটিং অফিসার, মণিপাল হসপিটালস ইস্ট, বলেন, “আমাদের উদ্দেশ্য রোগীকে এক জায়গায় সমস্ত পরিষেবা দেওয়া — পরীক্ষা, চিকিৎসা ও ফলো-আপসহ। এতে সময় ও মানসিক চাপ কমে, এবং রোগী দ্রুত সঠিক চিকিৎসা পান। মণিপাল হসপিটালস সবসময়ই মানুষের আস্থা ও যত্নের প্রতীক হিসেবে কাজ করতে চায়।”

এই উদ্বোধন ও সচেতনতা সেশনের মাধ্যমে মণিপাল হসপিটালস আবারও প্রমাণ করল — তাদের লক্ষ্য শুধু চিকিৎসা নয়, বরং প্রতিটি মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনতা ও সুস্থ জীবনযাপনের অভ্যাস গড়ে তোলা।

কিংবদন্তি, রোমাঞ্চ আর ভক্তির গল্প মানেই কলেজ স্ট্রিটের “ফাটা কেষ্টর কালীপুজো “

News Hungama:

কলকাতার কালীপুজোর ইতিহাস যত পুরনো, ততই তার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানা কিংবদন্তি, রোমাঞ্চ আর ভক্তির গল্প ।

উত্তর কলকাতার ১২১, সীতারাম ঘোষ স্ট্রিট অর্থাৎ কলেজস্ট্রিটের এক গলির মধ্যে প্রতিবছর যে পুজোটি হয়ে থাকে, সেটিই আজ ‘ফাটাকেষ্টর কালীপুজো’ নামে সমগ্র ভারতবর্ষে এক পরিচিত নাম।

 

এই পুজোর আয়োজক ‘নব যুবক সঙ্ঘ’। সারা দেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে অভিনেতা, খেলোয়াড় থেকে সাহিত্যিক সকল ক্ষেত্রের গুণীজনরাই এই পুজোতে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী থাকেন। পুজো কমিটির সেক্রেটারি প্রবন্ধ রায় (ফান্টা দা) জানিয়েছেন যে এবার ৬৮ বছরে পদার্পন করেছে এই পুজো।

১৮ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পুজোর শুভ সূচনা করা হয়। উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মঞ্চ আলোকিত করেছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, সাংসদ ও অভিনেত্রী জুন মালিয়া ,বিধায়ক মদন মিত্র,অনুপম হালদার যুগ্ম কমিশনার আবগারিদপ্তর- পশ্চিমবঙ্গ সরকার, বিধায়ক সুপ্তি পান্ডে, বিধায়ক দেবাশিস কুমার, প্রাক্তন বিধায়ক সঞ্জয় বক্সী, কাউন্সিলার সাধনা বোস, কাউন্সিলার সুপর্ণা দত্ত, কাউন্সিলার বিস্বরূপ দে, অভিনেত্রী ও মডেল সাথী সরকার এবং এবছরের প্রতিমা শিল্পী মিন্টু পাল।

Senco Gold & Diamonds Unveils Dhanteras Shagun Campaign and Festive Collections, Introducing Special Offers to match Every Budget This Dhanteras

News Hungama:

Kolkata Friday October 10, 2025: Senco Gold & Diamonds (Senco), one of India’s leading jewellery retailers with a legacy spanning over 85 years, proudly announces the launch of its Dhanteras Shagun Campaign this festive season. With a footprint of 192+ showrooms across the country, Senco is one of the largest Pan India Jewellery Retail Brand, headquartered in Eastern India — a name synonymous with trust, tradition, and craftsmanship.

Set against the luminous backdrop of Diwali and Dhanteras-The most auspicious time to buy gold, diamonds, silver jewellery, bars and coins, the campaign brings to life intimate, heartfelt moments of love, shared among families and near & dear ones — a husband’s thoughtful surprise, a mother-daughter tradition, a grandmother lighting diyas with devotion. Each story captures the gentle rhythm of festive life, where emotions shine brighter than the lights that adorn our homes.

Diwali, the festival of lights, celebrates the victory of light over darkness and positivity over despair. It is a time to honour bonds, embrace tradition, and express gratitude to the ones who bring meaning and strength to our lives. Rooted in a legacy of craftsmanship and emotion, Senco becomes an integral part of every family’s Shagun — a timeless promise of light, love, and legacy that shines across generations.

To celebrate the spirit of the season, Senco Gold & Diamonds proudly presents the Shagun Collection — a festive range of meticulously crafted designs in Yellow Gold, Diamonds, Antique, and Polki. Each piece in this collection is a symbol of auspicious beginnings and heartfelt blessings, designed to be passed down as heirlooms of joy and togetherness.

Complementing this signature collection are specially curated festive offerings that cater to every style and sentiment. The Lotus Collection by Everlite features trendy, lightweight jewellery in 9kt gold jewellery— inspired by the purity and prosperity of the lotus flower, and perfect for those seeking elegance with everyday wearability.

The Tattwa Collection by Gossip brings a contemporary twist to festive dressing with fashion-forward silver jewellery. It blends bold design with a vibrant, celebratory flair — ideal for those who love to express themselves with modern, statement pieces.

For men, the Aham Collection introduces a bold new range of jewellery that celebrates strength, individuality, and timeless masculinity. With refined craftsmanship and distinctive styling, it offers a unique way to express personal identity during the festive season.

 

Finally, Perfect Love captures the magic of rare brilliance with Hearts & Arrows cut diamond jewellery — a tribute to eternal romance. These exquisite pieces are crafted to mark the most meaningful moments, making them the perfect gift of love this Diwali.

The campaign evokes a deep sense of nostalgia, beauty, and belonging, reminding us that true prosperity is not measured by what we wear, but by the love we carry in our hearts.

At the heart of this visual narrative is Kiara Advani, a silent observer and the embodiment of Senco’s elegance and spirit. Moving gracefully through each frame, she connects one story to another — like a golden thread weaving tradition, emotion, and celebration into one seamless tapestry. Through her eyes, we see how Senco jewellery becomes an inseparable part of our sacred rituals, turning every act of gifting into a timeless expression of love and legacy.

Commenting on the same, Ms Joita Sen (Director & Head of Marketing & Design, Senco Gold & Diamonds), said, “The Dhanteras Shagun Campaign is a poetic celebration of togetherness — where every glimmer of gold reflects the warmth of love, and every piece of Senco Gold & Diamonds jewellery becomes a cherished keeper of memories”.

Suvankar Sen (MD & CEO, Senco Gold & Diamonds) said, “Gold & silver has been one of the best performing assets in last two years and the wise decision taken by Indian Families and culture is helping the Indian Household to increase their wealth over the years and this Dhanteras they should continue. To celebrate the spirit of Dhanteras and enhance the festive shopping experience for our valued customers, Senco Gold & Diamonds is offering a range of exciting deals across all our showrooms from October 07 to October 20, 2025. Customers can enjoy a benefit of upto Rs 700-1000 per gram CASHBACK on gold jewellery and up to 15% off on diamond jewellery buy. Additionally, we are offering 0% deduction on old gold exchange and additionally special coupon of Rs 500 on every Rs 10,000 +transaction, plus a chance to win upto 1kg of Gold— ensuring there’s something for every buyer this Dhanteras at Senco Gold & Diamonds”.

For details of the collections kindly visit us,

https://sencogoldanddiamonds.com/jewellery/category/shagun-collection

আকাশ এডুকেশনাল সার্ভিসেস লিমিটেড (AESL)-এর মর্যাদাপূর্ণ জাতীয় বৃত্তি পরীক্ষা ANTHE ২০২৫-এ প্রায় ১১,৪৫,০০০ ছাত্র ছাত্রী অংশগ্রহণ করেছে

News Hungama:

কলকাতা, ১২ অক্টোবর, ২০২৫: উচ্চাকাঙ্ক্ষী ডাক্তার এবং আইআইটিয়ানদের জন্য পরীক্ষার প্রস্তুতিমূলক পরিষেবার ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ে অগ্রণী প্রতিষ্ঠান, আকাশ এডুকেশনাল সার্ভিসেস লিমিটেড (AESL), সারা দেশে ৪১৫টিরও বেশি কেন্দ্রে তাদের জাতীয় বৃত্তি পরীক্ষা আকাশ ন্যাশনাল ট্যালেন্ট হান্ট পরীক্ষা (ANTHE) সফলভাবে আয়োজন করেছে। এই পরীক্ষা দুই ধাপে অনুষ্ঠিত হয় — অনলাইন এবং অফলাইন। প্রথম ধাপ, অর্থাৎ অনলাইন পরীক্ষা, ৪ অক্টোবর থেকে ১২ অক্টোবর, ২০২৫ পর্যন্ত চলেছে। অন্যদিকে, অফলাইন মোডে পরীক্ষা নেওয়া হয় ৫ অক্টোবর এবং ১২ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখে।

 

ANTHE ২০২৫ পশ্চিমবঙ্গে স্কুল ও অভিভাবকদের কাছ থেকে অসাধারণ সাড়া পেয়েছে, যেখানে ৫০,০০০-এর বেশি ছাত্র ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে।

 

ANTHE ২০২৫-এর মাধ্যমে ₹২৫০ কোটির পর্যন্ত বৃত্তি ক্লাসরুম, আকাশ ডিজিটাল এবং ইনভিক্টাস কোর্সের জন্য দেওয়া হচ্ছে, সাথে আছে ₹২.৫ কোটির নগদ পুরস্কার, যা ছাত্র ছাত্রীদের মেডিকেল বা ইঞ্জিনিয়ারিং-এর স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করছে। এই পরীক্ষা ছাত্রছাত্রীদের জন্য NEET, JEE, State CETs, NTSE এবং অলিম্পিয়াড-এর মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সেরা কোচিং পাওয়ার দরজা খুলে দেয়, যা আকাশ-এর অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী দ্বারা পরিচালিত হয়।

 

ANTHE হল ভারতের অন্যতম বৃহত্তম সর্বভারতীয় বৃত্তি পরীক্ষা, এটি তাদের ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য ১০০% পর্যন্ত বৃত্তি অর্জনের সুযোগ দেয় এবং ডাক্তার এবং ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার প্রচেষ্টায় তাদের প্রথম পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করে। যা শ্রেণী VII থেকে XII পর্যন্ত পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের জন্য আয়োজিত হয়। জনপ্রিয় চাহিদার কারণে এই বছর এটি শ্রেণী V ও VI-এর ছাত্রছাত্রীদের জন্যও উন্মুক্ত করা হয়েছে।

 

শ্রী তিলক রাজ খেমকা, ডিরেক্টর, আকাশ এডুকেশনাল সার্ভিসেস লিমিটেড (AESL) বলেন: “ANTHE গত এক দশকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে যে অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছে, তাতে আমরা অভিভূত। এই বৃত্তি আজ দেশের অন্যতম বৃহৎ গেটওয়ে হয়ে উঠেছে, যা স্কুল ছাত্রছাত্রীদের মেডিকেল বা IIT-র স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করছে।”

 

এই সর্বভারতীয় প্রতিভা অন্বেষণ পরীক্ষা এবার অনলাইন ও অফলাইন — উভয় মাধ্যমেই অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম ধাপটি অনলাইন মোডে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ৪ অক্টোবর থেকে ১২ অক্টোবর, ২০২৫ পর্যন্ত। যখন অফলাইন পরীক্ষা নেওয়া হয় ৫ অক্টোবর ও ১২ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখে। ANTHE ২০২৫ পরীক্ষা দেশের ২৪টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জুড়ে পরিচালিত হয়েছে। এই রাজ্যগুলির মধ্যে রয়েছে: আন্দামান ও নিকোবর, আসাম, অন্ধ্র প্রদেশ, বিহার, চণ্ডীগড়, ছত্তিশগড়, দিল্লি, গোয়া, গুজরাট, হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর, ঝাড়খণ্ড, কর্ণাটক, কেরল, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, পাঞ্জাব, রাজস্থান, তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা, ত্রিপুরা, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গ।

AESL জানিয়েছে, ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক বা স্কুল কর্তৃপক্ষের অনুরোধে কিছু শর্তসাপেক্ষে দেশের অন্যান্য শহরেও ANTHE পরীক্ষার নতুন কেন্দ্র খোলার পরিকল্পনা রয়েছে।

 

 

 

 

About Aakash Educational Services Limited (AESL)

Aakash Educational Services Limited (AESL) is India’s leading test preparatory company that specializes in providing comprehensive and effective preparation services for students preparing for high stakes Medical (NEET) and Engineering entrance examinations (JEE) and competitive exams such as NTSE and Olympiads.

AESL has a pan India network of over 400 centres with over 400,000+ currently enrolled students and has established an unassailable market position and brand value over the last 37 years. It is committed to providing the highest quality test preparation services to unlock students’ true potential and achieve success in their academic endeavours.

AESL takes a student-centric approach to test preparation, recognizing that every student is unique and has individual needs. It has a team of highly qualified and experienced instructors who are passionate about helping students achieve their dreams. The company’s programmes are designed to be flexible and its teaching methodologies are backed by the latest technologies to ensure that students are well-prepared for their exams.

www.aakash.ac.in

মণিপাল হাসপাতাল ই এম বাইপাস ও লেডিজ সার্কেল ইন্ডিয়ার উদ্যোগে “ম্যামো মিশন” – সচেতনতা ও স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমে মহিলাদের ক্ষমতায়ন

News Hungama:

কলকাতা, ১৩ অক্টোবর ২০২৫: স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস উপলক্ষে, ভারতের অন্যতম বৃহৎ হাসপাতাল চেইন মণিপাল হাসপাতালস গ্রুপ–এর একটি ইউনিট মণিপাল হাসপাতাল ই এম বাইপাস এবং লেডিজ সার্কেল ইন্ডিয়া (এলসিআই) যৌথভাবে আয়োজন করল একটি বিশেষ সচেতনতা কর্মসূচি। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে শিক্ষা, প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্তকরণ এবং আক্রান্ত মহিলাদের মানসিক সহায়তা প্রদান।

 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডা. নেহা চৌধুরী, সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও ডিপার্টমেন্ট হেড, সার্জিক্যাল অনকোলজি (ব্রেস্ট সার্জারি), মণিপাল হাসপাতাল, মুকুন্দপুর ক্লাস্টার , ডা. পূজা আগরওয়াল, কনসালট্যান্ট – সার্জিক্যাল অনকোলজি (ব্রেস্ট সার্জারি), মণিপাল হাসপাতাল ই এম বাইপাস, এবং সিআর মানসি শাহ, ন্যাশনাল স্পেশাল ইভেন্টস কনভেনর, লেডিজ সার্কেল ইন্ডিয়া। তাঁরা তিনজনেই প্রথম দিকে ক্যান্সার শনাক্ত করার গুরুত্ব এবং সমাজে সচেতনতা ছড়ানোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেন।

এই বছরের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) থিম “Every Story is Unique, Every Journey Matters”–এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, এই কর্মসূচিতে প্রতিটি মহিলার ক্যান্সারের লড়াইকে সম্মান জানানো হয় এবং সচেতনতা ও প্রতিরোধমূলক যত্নের উপর জোর দেওয়া হয়।

লেডিজ সার্কেল ইন্ডিয়া তাদের দেশব্যাপী অভিযান “ম্যামো মিশন” শুরু করেছে, যার উদ্দেশ্য সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের মধ্যে শিক্ষা, সচেতনতা ও বিনামূল্যে স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করা। এই মিশনের বার্তা — “Check. Thrive. Protect.” — অর্থাৎ নিজেকে পরীক্ষা করুন, সুস্থ থাকুন, এবং নিজের যত্ন নিন। কলকাতায় এই উদ্যোগে তারা মণিপাল হাসপাতালের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, নিজের স্তন পরীক্ষা করার সহজ পদ্ধতি এবং নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হয়। বিভিন্ন পেশার মহিলারা এই সচেতনতামূলক আলোচনা ও ইন্টার‌্যাকটিভ সেশনে অংশ নেন।

বিশেষভাবে, মণিপাল হাসপাতাল ই এম বাইপাস লেডিজ সার্কেল ইন্ডিয়ার সদস্যদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসক পরামর্শের সুযোগ দিচ্ছে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজন হলে বিনামূল্যে ম্যামোগ্রাম পরীক্ষা করা হবে। এই উদ্যোগে মোট ২০টি বিনামূল্যে ম্যামোগ্রাম স্ক্রিনিংয়ের সুযোগ দেওয়া হবে।

এই প্রসঙ্গে সিআর মানসি শাহ বলেন, “ম্যামো মিশন–এর মাধ্যমে আমরা প্রতিটি মহিলাকে, বিশেষত যারা আর্থিকভাবে পিছিয়ে আছেন, জানাতে চাই যে আগেভাগে ক্যান্সার ধরা পড়লে জীবন বাঁচানো সম্ভব। আমরা চাই মহিলারা নিজেদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হোন, নিয়মিত পরীক্ষা করুন এবং সুস্থ থাকুন। আমরা কৃতজ্ঞ মণিপাল হাসপাতালের প্রতি, যারা আমাদের সঙ্গে এই প্রাণবাঁচানো উদ্যোগে যুক্ত হয়েছেন।”

ডা. নেহা চৌধুরী, সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও ডিপার্টমেন্ট হেড, সার্জিক্যাল অনকোলজি (ব্রেস্ট সার্জারি), মণিপাল হাসপাতাল, মুকুন্দপুর ক্লাস্টার বলেন, “প্রতিটি স্তন ক্যান্সারের গল্প আলাদা, কিন্তু বাঁচার পথ শুরু হয় একই জায়গা থেকে — আগেভাগে পরীক্ষা। নিয়মিত স্ব-পরীক্ষা ও ম্যামোগ্রামই আমাদের সবচেয়ে কার্যকরী অস্ত্র। ভয়কে জ্ঞানে পরিণত করি, সচেতনতায় এক হই।”

ডা. পূজা আগরওয়াল বলেন, “জ্ঞান ও সময়মতো পদক্ষেপই জীবন বাঁচাতে পারে। ম্যামো মিশন–এর মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করছি যেন প্রত্যেক মহিলা সচেতনতা ও স্ক্রিনিংয়ের সুবিধা পান, কারণ প্রতিটি যাত্রা গুরুত্বপূর্ণ, এবং সঠিক সময়ে যত্ন নেওয়া ভয়কে পরিণত করতে পারে সাহস ও বাঁচার আশায়।”

এই সহযোগিতার মাধ্যমে লেডিজ সার্কেল ইন্ডিয়া সমাজে বাস্তব পরিবর্তন আনতে চায় শিক্ষা ও পরিষেবার মাধ্যমে। একইসঙ্গে, মণিপাল হাসপাতালও সমাজের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা ও প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবার প্রতিশ্রুতি আরও দৃঢ় করছে। একসঙ্গে কাজ করে তারা চায় স্তন স্বাস্থ্য সচেতনতাকে শুধু বার্তা নয়, এক সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে।