Monday, November 24, 2025
Home Blog

Tolly 9 Banquets Redefines South Kolkata’s Event Landscape with a Modern, Nature-Integrated Celebration Destination

0

News Hungama:

Kolkata, 22 November 2025: Tolly 9 Banquets proudly announces the launch of its flagship property at 243/2 Netaji Subhas Chandra Bose Road, marking a significant milestone in redefining the banquet experience in South Kolkata. The unveiling of Tolly 9 was graced by distinguished guest including Shri Aroop Biswas, Shri Sourav Ganguly, Shri Prasenjit Das and Shri Ashim Kr. Bose, whose presence added prestige and warmth to the celebration, while founder and owner Anurag Basu, Ronit Mitra, Subha Chakrabarti, and K.P Mishra, along with well-wisher Rakesh Mitra and Mentor Pranab Guha, also attended the event, further enhancing its significance.

 

“Conceptualized with a vision to present an inclusive social platform to the city of joy, Tolly 9 is wrapped in modern luxury in the lap of nature, setting up a new benchmark for event venues in the city – one that is elegant, accessible, and deeply rooted in the cultural warmth of Kolkata” said the Tolly 9 Team.

 

Designed to be an urban oasis, the venue seamlessly unites contemporary architecture with lush outdoor spanning 10000 sqft of built up facility. Tolly 9 comprises of temperature controlled Ball Room, Lounge, Meeting Rooms supported by state of art support facilities. It also boasts off a beautifully manicured garden, offering a rare combination of sophistication and serenity. The glass-facade design, surrounded by greenery, creates a versatile canvas perfect for weddings, social celebrations, or corporate events. The property also features a Temple, Pickle Ball Courts within a Serene Locale.

 

To elevate the wedding experience further, Tolly 9 Banquets offers two well-appointed bridal rooms, and 40+ dedicated parking spaces, making it one of the most thoughtfully curated event venues in the region.

 

Adding to its distinctiveness, the property will also house two world-class pickleball courts, each spanning 60×60 ft. These courts are designed with premium amenities, professional-grade lighting, and dedicated changing rooms, bringing a fresh recreational dimension to Tolly 9.

 

This launch marks the beginning of the brand’s long-term expansion plan across Kolkata, bringing premium yet budget-friendly event spaces to multiple neighbourhoods under the Tolly 9 banner.

 

More than just a venue, Tolly 9 Banquets has played a transformative role in uplifting its surroundings. Once an underutilized stretch, the location has now been revitalized with modern infrastructure, enhanced lighting, improved landscaping, and sustainable greenery. The carefully planned drainage systems and open lawns have contributed to improving the local microclimate, while construction and operations have generated new employment opportunities for the community.

 

Tolly 9 Banquets stands today as an inspiring example of how commercial development can elevate both the event experience and the neighbourhood it belongs to – balancing elegance, function, and environmental harmony in one landmark destination.

 

• The Grand Ballroom – A modern, elegantly designed indoor space ideal for weddings, receptions, and corporate events.

• The Jamun Lounge – Jamun lounge is an alfresco setting with paved area and open lawn

• Two Dedicated Bridal Rooms – The Rose and The Jasmine – Private, thoughtfully curated dressing suites designed for comfort, elegance, and convenience.

• The Mango Forecourt – A charming transitional open area framed by greenery, perfect for welcome ceremonies and celebrations.

• The Lawn – A lush, expansive outdoor setting suited for day and evening functions that seek a nature-forward ambience.

• Driveway & Parking Zone – A well-planned arrival experience with dedicated parking space for up to 40 vehicles, ensuring smooth guest movement.

 

For more details visit & follow Tolly 9 Banqueting Redefined

 

গৌড়ীয় বৈষ্ণব অভিধান এবার অনলাইনে

0

News Hungama:

বাঙালির এককালে জ্ঞান-চর্চা ছিল। সাহিত্য-ইতিহাস-সন্দর্ভ তো ছিলই, তার সঙ্গে ছিল ভারতকোষ কিংবা বিশ্বকোষের মতন সম্ভ্রম জাগানো বিপুল সব জ্ঞান প্রকল্প। এই ধারার অল্প-পরিচিত একটি কোষগ্ৰন্থ ‘গৌড়ীয় বৈষ্ণব অভিধান’। সংকলক হরিদাস দাস বাবাজী। প্রথম জীবনে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র। দুটি বিষয়ে এম এ। ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট। গোল্ড মেডালিস্ট। তারপর হয়ে গেলেন নিষ্কিঞ্চন বৈষ্ণব বাবাজী। কিন্তু তাঁর জীবন নিয়োজিত হয়েছিল গ্রন্থ-সেবায়। বিশেষত, বৈষ্ণব গ্ৰন্থের পুনরুদ্ধার, সংগ্রহ, সংকলন, সম্পাদনা, অনুবাদ, প্রকাশনা ছিল তাঁর ব্রত। অন্তত পঁয়ষট্টিখানি বই প্রকাশ করেন নবদ্বীপের হরিবোল কুটির থেকে। তাঁর পাণ্ডিত্যে মুগ্ধ ছিলেন সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় থেকে সুকুমার সেন।

প্রায় একক প্রচেষ্টায় তিনি সংকলন করেছিলেন গৌড়ীয় বৈষ্ণব অভিধান — সংশ্লিষ্ট ইতিহাস, ভূগোল, ভাষা, সাহিত্য, দর্শন, পুরাতত্ত্ব, সঙ্গীত, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি বহুবিধ বিষয়ে এক আশ্চর্য এনসাইক্লোপিডিয়া। শুধু বৈষ্ণব সমাজের জন্য নয়, ইতিহাস এবং সংস্কৃতির মনোযোগী পাঠকের জন্য অপরিহার্য।

বিপুল আয়তনের এই বইটি এবার সহজলভ্য হয়ে উঠল ইন্টারনেটের দৌলতে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক ভারতীয় ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রধান ড. অভিষেক বসুর তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন ধরেই এই কাজ চলছে। ইতোমধ্যে ‘চরিতাবলী’ খণ্ডটি অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত হয়েছে। এবার প্রকাশিত হল ‘তীর্থাবলী’ নামক খণ্ড। আনন্দের কথা, পুরো ওয়েবসাইট-ই (vaishnavabhidhan.org) সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজড।

‘তীর্থাবলী’-র অন্তর্জাল উদ্বোধন উপলক্ষে সম্প্রতি মহাবোধি সোসাইটিতে হয়ে গেল একটি আলোচনা চক্র — ‘জ্ঞানচর্চার নিভৃত ব্যাপ্তির উত্তরাধিকার’। আলোচকদের অন্যতম, অধ্যাপক সুমিত চক্রবর্তী বাংলা ভাষার প্রচলিত অভিধানগুলির সঙ্গে তুলনায় হরিদাস দাসের কাজের মৌলিক গুরুত্বের কথা বলেন। গদ্যকার স্বপন পাণ্ডার ভাষায়, ‘যেন বিগত পাঁচ শতাব্দীর সারস্বত উত্তরাধিকার এবার বিশ্ব পাঠক সমাজের সামনে উন্মুক্ত।’ অধ্যাপক মানস কুণ্ডুর মতে, হরিদাস দাস বাবাজীর অভিধানে ভারতীয় জ্ঞানচর্চার ধারার সঙ্গে সঙ্গে পাশ্চাত্যের গবেষণা পদ্ধতির সংমিশ্রণ ঘটেছে। প্রকল্প সম্পাদক অভিষেক বসু বলেন, ‘চৈতন্যদেব গোস্বামীদের গ্রন্থরচনা এবং লুপ্ত তীর্থ উদ্ধারের যে গুরুদায়িত্ব দিয়েছিলেন, হরিদাস দাসের কাজকে তারই উত্তরকালের অনুরণন হিসেবে দেখতে হবে। আমাদের উচ্চকিত আত্মপ্রচারের সময়ে এইরকম নিভৃত অথচ বিদগ্ধ মানুষদের ফিরে মনে করা দরকার।’

প্রকল্পটির বাস্তবায়নে যাঁরা উদ্যোগী হয়েছেন, সেই ভক্তিবেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের পক্ষে সুমন্ত রুদ্র বলেন, ‘এমন ঐতিহাসিক কাজে সামিল হতে পেরে আমরা ধন্য। এই অভিধান এবার সমস্ত পাঠকের কাছে পৌঁছে যাবে।’ তাঁর আশা, সম্পাদকের যোগ্য নেতৃত্বে অবশিষ্ট খণ্ডগুলিও খুব দ্রুত ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে।

স্বামী প্রনবানন্দ মহারাজের আবির্ভাব বর্ষে ১৩০ নদীর পবিত্র জল দিয়ে মহাভিষেক,আনন্দে ভাসল এলাকা

0

News Hungama:

 

ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা আচার্য্য শ্রীমৎ স্বামী প্রণবানন্দজী মহারাজের ১৩০তম শুভ আবির্ভাব বর্ষকে কেন্দ্র করে দক্ষিন ২৪ পরগনার মন্মথপুর প্রণব মন্দিরে সম্পন্ন হল ৮ম বাৎসরিক মহোৎসব। এবারের উৎসবের সর্বাধিক আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল দেশের ১৩০টি নদী ও ঐতিহাসিক ঘাটের পবিত্র জল সংগ্রহ করে আচার্য্য দেবের মহাভিষেক যা ভক্তদের কাছে এক বিরল আধ্যাত্মিক গুরুত্ব বহন করে।

স্বামী প্রণবানন্দজীর ১৩০তম আবির্ভাব বর্ষকে স্মরণীয় করে তুলতে দেশ জুড়ে বিভিন্ন নদী যেমন গঙ্গা, যমুনা, নর্মদা, গোদাবরী থেকে শুরু করে বহু ছোট-বড় নদীর জল সংগ্রহ করে আনেন ভক্তরা। এই জল দিয়ে মন্দিরে মহাভিষেকের আয়োজন করা হয়। আয়োজকদের মতে, ১৩০টি নদীর পবিত্র জল একত্রিত করে অভিষেকের এই বিরল অনুষ্ঠান ভারতীয় আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের ঐক্য, পবিত্রতা ও সমন্বয়ের বার্তা বহন করে।

রবীন্দ্র গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার চারটি কেন্দ্রে মায়েদের নেতৃত্বে স্বামী প্রণবানন্দজীর প্রতিষ্ঠিত মূর্তিতে শিবজ্ঞানে মহাভিষেক অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি স্থানে ভক্তরা ১৩০ প্রকার রান্না করে অন্নকুট ভোগ নিবেদন করেন। ছিল আরতি, সাধু ভাণ্ডারা এবং ভক্তিমূলক পাঠ।

ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের পাশাপাশি বিভিন্ন মঠ-মিশনের সাধু-সন্তরা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। অসুস্থ ও প্রবীণ মানুষদের বাড়িতেও ভোগ প্রসাদ পৌঁছে দেওয়ার বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়।

এদিন আধ্যাত্মিক সংযোগ বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে মহাতীর্থ কালীঘাটের প্রাচীন বজরংবলির নতুন করে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয় এখানে । কালীঘাট মন্দির কমিটির কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

তিন দিনের এই মহোৎসবে হাজারো ভক্তের সমাগমে মন্মথপুর ও আশপাশের অঞ্চল ভক্তি, ভক্তিভাব, শৃঙ্খলা ও আধ্যাত্মিকতার পরিবেশে ভরে ওঠে।

Apollo Cancer Centres Launches ‘Save My Stomach’— an Early Detection Program to Raise Awareness on the Silent Threat of Stomach Cancer

News Hungama:

Kolkata, 19th November 2025: Apollo Cancer Centres (ACCs), India’s leading cancer care institution, today, launched ‘Save My Stomach’ (SMS), an early detection program for stomach cancer. The initiative aims to drive nationwide awareness on timely screening and accurate diagnosis, ultimately improving survival outcomes. Often referred to as a “silent killer,” stomach cancer typically shows noticeable symptoms only in its advanced stages, underscoring the critical need for early intervention.
According to GLOBOCAN 2020, carcinoma of the stomach is the fifth most common cancer worldwide, while India was recorded as the sixth in terms of stomach cancer incidence (4.5%). Basis a study, stomach cancer incidence in Eastern India, a majority of people were 70% males,  with a 2.3:1 male to female ratio in Mizoram, and a 3.3:1 ratio in Kashmir. These patterns underscore the urgent need for targeted awareness and early screening, especially among high-risk male populations in these regions.
The SMS—an early detection program—aims to identify high-risk individuals, particularly men over 60, people with chronic gastritis, Helicobacter pylori (H. pylori) infection, obesity, smoking habits, pernicious anaemia, or diets high in salted/pickled foods, and offer structured screening, including diagnostic endoscopy and biopsy. Through this initiative, ACCs aims to shift stomach cancer diagnosis from late to early stages, enabling curative treatments and better patient outcomes.
Adding to the urgency, Dr Supratim Bhattacharyya, Surgical Oncology and Robotic Surgeon, Apollo Cancer Centre, Kolkata, noted, “Symptoms like persistent heartburn, indigestion, or unexplained bloating should never be ignored, especially in individuals with long-term gastritis, H. pylori infection, or a family history of stomach cancer. These are often the earliest warning signs we overlook. Through Apollo Cancer Centres’ ‘Save My Stomach’ campaign, we aim to encourage people to seek timely screening. A simple endoscopy can detect stomach cancer at a curable stage, when survival rates are significantly higher.”
Dr. Sanjiban Patra, Onco Histopathology, Apollo Cancer Centre, Kolkata, said, “In stomach cancer, the turning point truly begins with accurate tissue diagnosis. Even subtle abnormalities in biopsy samples can signal early disease long before symptoms appear. Through the ‘Save My Stomach’ an early detection program, we are strengthening the link between screening and precise histopathology, ensuring every biopsy is evaluated with advanced techniques. Early and accurate diagnosis not only guides the right treatment but can completely change a patient’s outcome.”
Highlighting clinical impact, Dr Rajat Khandelwel, Gastroenterologist, Apollo Cancer Centre, Kolkata, said, “Early detection truly changes the trajectory of stomach cancer care, from limited treatment choices to life-saving outcomes. In my practice, I often see patients coming in at late stages when the disease has already spread and surgery or cure becomes difficult. But when detected early through a simple endoscopic screening, many can be completely treated, often without chemotherapy. Early screening not only saves lives but also preserves quality of life and reduces treatment complexity.”
Speaking about the program launch, Dr Surinder Singh Bhatia, Director Medical Services, Apollo Cancer Centre, Kolkata, said, “With ‘Save My Stomach’, Apollo Cancer Centres reinforces its leadership in cancer prevention and early intervention. Stomach cancer often disguises itself as common digestive discomfort, leading many to overlook the early warning signs. Our goal is to ensure that people recognise these symptoms and have timely access to screening before the disease advances. At ACC, we have always believed in continuously educating communities about early detection because awareness, timely diagnosis, and preventive care are the foundations of a healthier, cancer-free life.”
The benefits of SMS—an early detection program—are early detection and minimal intervention, which will significantly improve the quality of life and reduce financial burden. It may avoid the need for systemic chemotherapy or major surgeries.
The launch of Save My Stomach further reinforces ACCs’ commitment to improved public health outcomes, prevention-led cancer control, and nationwide awareness on early diagnosis.

সিওপিডি সচেতনতা বাড়াতে মণিপাল হসপিটালসের নতুন উদ্যোগ—ধূমপান ছাড়ানো থেকে ভ্যাকসিনেশন, সব পরিষেবা এক ছাদের নিচে

News Hungama:

কলকাতা, ১৯ নভেম্বর ২০২৫: বিশ্ব সিওপিডি দিবস উপলক্ষে মণিপাল হসপিটালস কলকাতা ধূমপান ত্যাগ ক্লিনিক এবং পালমোনারি রিহ্যাবিলিটেশন ও ভ্যাকসিনেশন ক্লিনিকের শুভ উদ্বোধন করল। শ্বাসযন্ত্রের রোগ প্রতিরোধ ও যত্নকে আরও শক্তিশালী করতে এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা যুক্ত হওয়ার ফলে হাসপাতালের সামগ্রিক পালমোনারি কেয়ার প্রোগ্রাম আরও উন্নত ও বিস্তৃত হল। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত ক্রিকেটার ও উপস্থাপিকা ঝুলন গোস্বামী। সঙ্গে ছিলেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা গৌতম ঘোষ, ফুটবল কিংবদন্তি গৌতম সরকার, সাংসদ সায়নী ঘোষ, বিধায়ক সুজিত বসু, এবং একাধিক আইএএস, আইপিএস কর্মকর্তা ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা। তাঁদের উপস্থিতি ফুসফুস–স্বাস্থ্য সচেতনতা অভিযানে উৎসাহ ও ব্যাপক সমর্থন যোগ করেছিল।

 

নতুন ধূমপান ত্যাগ ক্লিনিকে ধূমপান ছাড়তে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের জন্য পরিকল্পিত কাউন্সেলিং, আচরণগত সহায়তা, চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা এবং পর্যায়ক্রমিক ফলো-আপ দেওয়া হবে। পাশাপাশি পালমোনারি রিহ্যাবিলিটেশন ও ভ্যাকসিনেশন ক্লিনিক–এ ব্যক্তিবিশেষের শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী বিশেষ পুনর্বাসন পরিকল্পনা, শ্বাসপ্রশ্বাসের থেরাপি, এবং বৈজ্ঞানিকভাবে নির্ধারিত ভ্যাকসিনেশন সিডিউলের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি ফুসফুস–যত্ন আরও জোরদার করা হবে। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে প্রতিরোধযোগ্য সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই পরিষেবাগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই উদ্যোগগুলি প্রমাণ করে যে মণিপাল হসপিটালস সময়মতো চিকিৎসা, প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং রোগীকেন্দ্রিক সেবার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়।

অনুষ্ঠানের সূচনায় মণিপাল হসপিটালস কলকাতার বিভিন্ন ইউনিটের পালমোনোলজি কনসালট্যান্টরা একটি উন্মুক্ত আলোচনার আয়োজন করেন। সেখানে সিওপিডির লক্ষণ, পরিবেশগত কারণ, প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্তকরণ, ধূমপান ত্যাগের গুরুত্ব এবং ভ্যাকসিনেশনের ভূমিকা নিয়ে বিশদ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য সাধারণ মানুষকে শ্বাসযন্ত্রের রোগ সম্পর্কে ভুল ধারণা দূর করতে এবং ফুসফুসের প্রতি আরও যত্নশীল হতে উৎসাহিত করে।

এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ক্লিনিকগুলির উদ্বোধন শেষে অভিজ্ঞ পালমোনোলজিস্টদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় উঠে আসে দেশে দ্রুত বাড়তে থাকা সিওপিডির বোঝা, ধূমপান ছাড়ার আচরণগত ও চিকিৎসাগত দিক, এবং ফুসফুস–সংক্রান্ত রোগ প্রতিরোধে ভ্যাকসিনের বাড়তি প্রয়োজন। প্যানেলে ছিলেন— ডা. দেবরাজ জাশ (ডিরেক্টর, পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটালস কলকাতা),ডা. সুরঞ্জন মুখার্জি (সিনিয়র কনসালট্যান্ট, রেসপিরেটরি মেডিসিন/পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটাল ঢাকুরিয়া),ডা. অর্ণব বেড়া (কনসালট্যান্ট, পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটাল সল্টলেক), ডা. মৌমিতা চ্যাটার্জি (কনসালট্যান্ট, পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটাল ইএম বাইপাস) এবং ডা. আয়ুষ গোয়েল (কনসালট্যান্ট, পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটাল ঢাকুরিয়া ও ইএম বাইপাস)। তাঁদের আলোচনা চিকিৎসক, রোগী এবং সাধারণ মানুষের জন্য কার্যকর ও তথ্যসমৃদ্ধ দিশা দেয়।

ডা. দেবরাজ জাশ বলেন,“ভারতে বিশ্বের মোট ধূমপায়ীর প্রায় ১২% বাস করে এবং প্রতি বছর ধূমপান–সংক্রান্ত কারণে ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। ধূমপান সিওপিডির প্রধান কারণ এবং দেশে বর্তমানে ৫ কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষ এতে আক্রান্ত। সুসংগঠিত কাউন্সেলিং ও চিকিৎসা সহায়তার মাধ্যমে ধূমপান ছাড়ার সফলতা অনেক বেড়ে যায় এবং রোগের অগ্রগতি কমে। নতুন রিহ্যাবিলিটেশন ও ভ্যাকসিনেশন পরিষেবা যুক্ত হওয়ায় রোগীরা এখন আরও সম্পূর্ণ ও কার্যকর চিকিৎসা পাবেন, যা ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়াবে, হাসপাতালে ভর্তি কমাবে এবং জীবনের মান উন্নত করবে।”

ডা. অর্ণব বেড়া বলেন, “ফুসফুস–সমস্যা অনেক সময় মানুষ বুঝতেই পারে না, যতক্ষণ না সমস্যা খুব বাড়ে। তাই প্রতিরোধমূলক যত্ন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ইনফ্লুয়েঞ্জা ও নিউমোকোকাল ভ্যাকসিন বয়স্ক, ধূমপায়ী, ফুসফুস–রোগী এবং দুর্বল ইমিউনিটির মানুষদের জন্য বিশেষ উপকারী। হাঁপানি, ধূমপানের অভ্যাস বা বারবার শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ হওয়া তরুণরাও এই ভ্যাকসিন থেকে দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা পান। আমরা চাই মানুষ সঠিক বয়সে সঠিক ভ্যাকসিন গ্রহণ করুন, যাতে ফুসফুসের অপ্রয়োজনীয় জটিলতা এড়ানো যায়।”

ডা. অয়নাভ দেবগুপ্ত, রিজিওনাল চিফ অপারেটিং অফিসার (পূর্বাঞ্চল), মণিপাল হসপিটালস বলেন, “সিওপিডি ভারতে এখনো একটি বড় স্বাস্থ্য–ঝুঁকি এবং আইসিএমআর তথ্য অনুযায়ী দেশের মোট মৃত্যুর প্রায় ১০% এর জন্য এই রোগ দায়ী। তাই আমরা প্রতিরোধমূলক ও সময়মতো চিকিৎসা পৌঁছে দেওয়ার ওপর জোর দিচ্ছি। এই দুটি নতুন ক্লিনিক রোগীদের জন্য সঠিক নির্দেশনা, প্রাথমিক সহায়তা এবং এক জায়গায় পূর্ণাঙ্গ এমন পরিষেবা দেবে, যা ফুসফুসের রোগ আরও ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।”

এই বিশেষ পালমোনারি পরিষেবাগুলির উদ্বোধনের মাধ্যমে মণিপাল হসপিটালস কলকাতা প্রতিরোধমূলক, বৈজ্ঞানিক এবং রোগীকেন্দ্রিক শ্বাসযন্ত্র–চিকিৎসাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল। ধূমপান ত্যাগ, রিহ্যাবিলিটেশন এবং ভ্যাকসিনেশন—এই তিনটি শক্তিশালী পরিষেবা একসঙ্গে যুক্ত হওয়ায় রোগীরা এখন আরও কার্যকর, সম্পূর্ণ এবং দীর্ঘমেয়াদি ফুসফুস–যত্ন পাবেন।

“El Sailijo 2.0 – 2025” উদ্যোক্তা ‘আইকনিক ইভেন্ট প্ল্যানার’ এবং ‘মেরিনার্স ডি’হার্টস’ কমিটি –

0

News Hungama:

 

“El Sailijo 2.0–এর মহাসমারোহ: মোহনবাগান ফ্যান ক্লাবের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নচিকেতা থেকে অনুপম হালদার, সবার উপস্থিতির ঘোষণা”আইকনিক ইভেন্ট প্ল্যানার এবং মেরিনার্স ডি’হার্টস কমিটির উদ্যোগে আজ বিকেল ৩:৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হলো বার্ষিক অনুষ্ঠান “El Sailijo 2.0 – 2025”–এর বর্ণাঢ্য প্রেস কনফারেন্স।

রঙিন পরিবেশে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান আয়োজক অরিন্দম মল্লিক, অভিষেক মজুমদার, বিথিকা বসাক, রিঙ্কি ঘরাই ।

 

সংগঠনের সেক্রেটারি অভিষেক মজুমদার জানান, ২০১৩ সাল থেকে মাত্র কয়েকজন সদস্য মিলে একটি হোয়াটস্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে এই ফ্যান ক্লাবের পথচলা শুরু হয়। এক দশকের ভ্রমণের পর ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে একটি অফিশিয়াল মোহনবাগান ফ্যান ক্লাব হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ফ্যান ক্লাবের আগামী বড় উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে রক্তদান শিবির, যেখানে সংগৃহীত রক্ত হস্তান্তর করা হবে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে।

 

প্রেসিডেন্ট অরিন্দম মল্লিক জানান, মোহনবাগান সমর্থকদের এক ছাতার নিচে আনা এবং তাদের সুবিধা–সুবিধা প্রদানই এই ফ্যান ক্লাবের মূল লক্ষ্য। তিনি আরও জানান, আগামী ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে একটি বিরাট সাংস্কৃতিক ও বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান, যেখানে উপস্থিত থাকবেন,

 

বিখ্যাত গায়ক নচিকেতা চক্রবর্তী।

 

শ্রীঞ্জয় বসু (সেক্রেটারি, মোহন বাগান A.C)।

 

বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায় (জয়েন্ট সেক্রেটারি, বক্সিং ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া)।

 

অনুপম হালদার (WBCS, জয়েন্ট কমিশনার, WB এক্সসাইজ)।

 

কুনাল ঘোষ (জার্নালিস্ট & ফর্মের MP),

 

কুনাল সাহা (জয়েন্ট সেক্রেটারি, WB প্রগ্রেসিভ বক্সিং এসোসিয়েশন),

 

মানস ভট্টাচার্য (ফুটবলার),

 

শ্যাম থাপা (ইন্ডিয়ান ফর্মের ফুটবলার )।

 

আজকের প্রেস কনফারেন্স মূলত এই আসন্ন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি, অতিথিদের তালিকা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর ভিত্তি করে অনুষ্ঠিত হয়।

 

মোহনবাগানপ্রেমী সমর্থকদের জন্য এটি নিঃসন্দেহে এক বিশেষ প্রত্যাশার দিন।

আন্তর্জাতিক সমবায় বর্ষ ২০২৫ উপলক্ষে নাবার্ডের উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যস্তরের সমবায় কনক্লেভ

0

News Hungama:

 

আন্তর্জাতিক সমবায় বর্ষ ২০২৫ উদযাপনকে সামনে রেখে ন্যাশনাল ব্যাংক ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট (NABARD)-এর পশ্চিমবঙ্গ আঞ্চলিক দপ্তরের উদ্যোগে রাজ্যস্তরের সমবায় কনক্লেভ অনুষ্ঠিত হলো কলকাতার নিউ টাউনের ইকোপার্কে অবস্থিত তাজ তাল কুটিরে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রায় ১৫০-র বেশি মানুষ, সমবায় নেতৃত্ব এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা। এবারের কনক্লেভের মূল থিম ছিল “Cooperatives Build a Better World”।

রাজ্যের সমবায় ব্যবস্থার উল্লেখযোগ্য সাফল্য তুলে ধরে এদিন প্রকাশিত হয় একটি কফি টেবিল বুক, যেখানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সমবায় প্রতিষ্ঠানের অর্জন ও উদ্ভাবনী দৃষ্টান্ত স্থান পেয়েছে। পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয় একাধিক থিম্যাটিক সেশন ও আলোচনাচক্র।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন, রাজ্যের সমবায় ও পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী প্রদীপ কুমার মজুমদার,

নিরঞ্জন কুমার, রেজিস্ট্রার অব কো-অপারেটিভ সোসাইটি,

শান্তনু দাস, ডিরেক্টর, কোওপারেটিভ অডিট,

শ্রী পি. কে. ভারদ্বাজ, চিফ জেনারেল ম্যানেজার, NABARD পশ্চিমবঙ্গ আঞ্চলিক দপ্তর প্রমুখ।

শ্রী পি. কে. ভারদ্বাজ বলেন, নাবার্ড সমবায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে আর্থিক সহায়তা, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আরও শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি ডিজিটাইজেশন, উদ্ভাবন এবং স্বচ্ছতাকে গ্রামীণ সমৃদ্ধির প্রধান চালিকা শক্তি হিসেবে তুলে ধরেন।

সমবায় সংস্থাগুলির সম্মাননা প্রদান

অনুষ্ঠানে কম্পিউটারাইজেশন ও প্রযুক্তি গ্রহণে বিশেষ ভূমিকার জন্য পাঁচটি সেরা জেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক (DCCB) এবং বেশ কয়েকটি PACS-কে সম্মানিত করা হয়।

মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং গ্রামীণ অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় সমবায় প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি নাবার্ডের ক্রেডিট সাপোর্ট, অবকাঠামো উন্নয়ন, PACS কম্পিউটারাইজেশন, গ্রিন বিল্ডিং উদ্যোগ, ডিজিটাইজেশন ও দ্রুত অডিট ব্যবস্থার প্রশংসা করেন।

তিনি আরও জানান, সমবায় কর্মীদের প্রশিক্ষণ, দক্ষতা বৃদ্ধি, যুব অংশগ্রহণ এবং সক্ষমতা উন্নয়নে নাবার্ডের বিস্তৃত সহযোগিতা সময়ের দাবি।

শ্রী নিরঞ্জন কুমার রাজ্যজুড়ে সমবায় নির্বাচন, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, PACS-এর কম্পিউটারাইজেশন এবং দ্রুত ডিজিটাল অডিটের ফলে সমবায় শাসনব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। তিনি আন্তর্জাতিক সমবায় বর্ষ ২০২৫-কে সামনে রেখে MPACS-এর কাঠামোগত উন্নয়নে ন্যাবার্ডের ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন।

স্কিপার পরিবেশ সুরক্ষায় অগ্রণী – ‘হরিয়ালি’ উদ্যোগে সুন্দরবনে ম্যাংগ্রোভ পুনরুদ্ধার ও নিরাপত্তাহীন পরিবারের ক্ষমতায়ন

0

News Hungama:

কলকাতা, ১৮ নভেম্বর ২০২৫: স্কিপার লিমিটেড (BSE: 538562 | NSE: SKIPPER) জয়গোপালপুর গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র (JGVK)-এর সহযোগিতায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার বসন্তী ব্লকে ‘হরিয়ালি’ নামের একটি পরিকল্পিত বৃক্ষরোপণ ও সম্প্রদায়ভিত্তিক সবুজ উদ্যোগের সূচনা করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বেড়ে চলা হুমকির মুখে দাঁড়িয়ে থাকা সুন্দরবনের মানুষের জন্য এই উদ্যোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ।

সুন্দরবন—বহুসংখ্যক খাঁড়ি, ঘন ম্যাংগ্রোভ অরণ্য এবং বিচ্ছিন্ন দ্বীপগ্রাম নিয়ে গঠিত এই বিস্তীর্ণ অঞ্চল—মহিমা ও বিপন্নতা দুইয়েরই প্রতীক। বহু বছর ধরে এখানকার মানুষ প্রতিকূল পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াই করে বেঁচে আছে, এবং সাম্প্রতিক সময়ে চ্যালেঞ্জ আরও তীব্র হয়েছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড় এবং লোনাজলের অনুপ্রবেশ এই ভঙ্গুর পরিবেশ ও স্থানীয় জীবিকার উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলছে।

‘হরিয়ালি’ প্রকল্পের মূল লক্ষ্য একটি সম্প্রদায়ভিত্তিক ম্যাংগ্রোভ নার্সারি স্থাপন, যার মাধ্যমে ২০,০০০ ম্যাংগ্রোভ চারাগাছ ও ১০,০০০ ফলজ গাছ রোপণ করা হচ্ছে। এলাকার সর্বাধিক প্রয়োজনময় পরিবারগুলোর কাছে ফলজ গাছ বিতরণ করা হয়েছে, যা তাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণে সহায়তা করার পাশাপাশি অতিরিক্ত আয়ের সুযোগ তৈরি করবে। অন্যদিকে, ম্যাংগ্রোভ অরণ্য উপকূল ভাঙন, ঝড়ের ঢেউ এবং লবণাক্ত জলের অনুপ্রবেশ কমিয়ে নিরাপত্তাহীন পরিবারের দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। দুই বছর পর গাছগুলোর গড় বেঁচে থাকার হার প্রায় ৮০% বলে অনুমান করা হচ্ছে। এই উদ্যোগ স্থানীয়ভাবে কার্বন শোষণ, ব্লু-কার্বন উৎপাদন এবং প্রকৃতি-ভিত্তিক জলবায়ু সমাধানকে উৎসাহিত করে।

‘হরিয়ালি’ উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে গিয়ে স্কিপার লিমিটেড-এর চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রী সাজন বানসাল বলেন—
“প্রকৃতি যখন অবনতি ঘটে, তখন সবচেয়ে আগে এবং সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্থানীয় সম্প্রদায়। এই ভারসাম্য যে দ্রুত নষ্ট হচ্ছে, তা উপলব্ধি করেই আমরা বুঝেছি যে অপেক্ষা করার সময় আর নেই। JGVK-র সহযোগিতায় আমাদের ‘হরিয়ালি’ উদ্যোগ সুন্দরবনের সেই প্রাকৃতিক সুরক্ষা ফিরে পাওয়ার এক যৌথ প্রচেষ্টা, যা বছর বছর ক্ষয়ে যাচ্ছে। কমিউনিটি-লেভেলে ম্যাংগ্রোভ ও ফলজ উদ্ভিদ রোপণের মাধ্যমে আমরা একদিকে পরিবেশের প্রাকৃতিক ঢালকে পুনরুদ্ধার করছি, অন্যদিকে পরিবারগুলিকে তাদের জীবিকা টিকিয়ে রাখার উপকরণ দিচ্ছি। স্কিপার এই প্রকল্পকে এলাকার মানুষের ভবিষ্যতের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ হিসেবে দেখে।”

ABOUT SKIPPER LIMITED

‘ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’ এর উদ্যোগে আয়োজিত হয়ে গেল পুরুস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

0

News Hungama:

পুরস্কার বিতরণী এবং সাংস্কৃতিক উৎসব আয়োজক ‘ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’ –

 

মৌলালি যুবক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’ আয়োজিত পুরস্কার বিতরণী এবং সাংস্কৃতিক উৎসব।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টলিউড ফিল্ম ইণ্ডাস্ট্রীর অভিনেত্রী পাপিয়া অধিকারী, চলচ্চিত্র নির্দেশক বাদল সরকার, পরিচালক ও সম্পাদক সৌমেন সেন,বিপ্লব ঘোষ, অমরনাথ সেন, অদিতি মুখার্জী সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

 

ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’ আয়োজিত পুরস্কার বিতরণী এবং সাংস্কৃতিক উৎসবের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিভার দৃষ্টান্ত রাখার জন্য শতাধিক ব্যক্তিকে পুরস্কৃত করা হয়।

একাধিক ব্যক্তির উপস্থিতিতে পুরস্কৃত করা হয় সংস্কৃতি, সাহিত্য, সমাজসেবা, প্রশাসন সহ একাধিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য শতাধিক ব্যক্তিকে।”

প্রাক্তন বিগ্রেডিয়ার তুষার কান্তি মুখোপাধ্যায়, শ্রী সুমন দাস (জেনারেল সেক্রেটারি, হিউম্যান রাইটস), বিপ্লব ঘোষ (অল ইন্ডিয়া হিউম্যান রাইটস সেক্রেটারি, সিপিডিয়ার),বাদল বর্মন (বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও পুলিশ আধিকারিক), বরুণ চক্রবর্তী (বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও সাংবাদিক),কৌশিক গাঙ্গুলী (বিশিষ্ট সাহিত্যিক), সিরাজুল ইসলাম ঢালী (বিশিষ্ট ঔপন্যাসিক), দিপা দাস (নজরুল গবেষক),সুব্রত চ্যাটার্জি (কবি),আরতি ঘোষ (লেখিকা),আমি কল্যাণী (লেখিকা),বাদল সরকার (বিশিষ্টপরিচালক), সুমন মুখার্জি (আকাশ আট এবং রবীন্দ্রভারতী টপার),দীপঙ্কর পোড়েল (বিশিষ্ট সমাজ সেবক),রুহুল আমিন,ইউসুফ মোল্লা।

 

ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’-এর পরিচালক ও সম্পাদক সৌমেন সেন জানিয়েছেন, “এই মুহূর্তে বর্তমান প্রজন্মের একাংশ একদিকে যেমন বই থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তেমনই অন্যদিকে তারা সংস্কৃতি বিমুখ হয়ে উঠেছে। সংস্কৃতি বিমুখ এই তরুণ সমাজকে বই ও সংস্কৃতিমুখী করার উদ্দেশ্যেই আমাদের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।

Senco Gold Limited More Than Doubles Profit in H1

0

News Hungama:

290.1 Cr, while PAT surged by 80% YoY to Rs. 153.4 Cr. Our H1 EBITDA margin expanded YoY by 310 basis points to 8.6% driven by a combination of strong brand image, pricing edge supported by improved product mix and higher stud ratio of 12%. Our inventory levels increased to Rs. 4309.2 Cr mainly due to the gold price rise of GML and stocking for Dhanteras Sale & New showrooms opened. Despite the capital requirements for this inventory, our balance sheet remains robust with Net Debt at Rs. 1578.4 Cr and a comfortable Debt-to-Equity ratio of 0.75 (including GML). Looking ahead, the strong festive sales in October 25 driving a YTD retail growth of 25% give us confidence for solid H2 performance. As we move into H2, our priority is to maintain this financial discipline, build up stock for upcoming wedding seasons and Q4 and ensure cash flow availability for business growth. The GML availability has improved, and we will enhance GML level back to 65% level to improve the blended ROI and maintain strict vigil on various levers of growth and operating efficiency to enhance ROE and ROCE by year-end.”