Wednesday, December 17, 2025
Home Blog

২৬তম কেবল টিভি শো ২০২৫ কলকাতা উৎঠান সিটিএমএ-র ৩০ বছরের শ্রেষ্ঠত্বের উদযাপন

0

News Hungama:

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫, কলকাতা: ভারতের সবচেয়ে বড় ট্রেড শো-এর মধ্যে একটি, ২৬তম কেবল টিভি শো ২০২৫, যা সার্ক অঞ্চলে ডিজিটাল কেবল টেলিভিশন, ব্রডব্যান্ড এবং ওটিটি-এর উপর কেন্দ্রীভূত, আজ বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণ, মিলন মেলা, কলকাতায় আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধিত হয়েছে। এর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি, কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (সিএআইটী)-এর জাতীয় নির্বাহী চেয়ারম্যান শ্রী সুভাষ আগরওয়ালা। এই ইভেন্ট ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৬টা পর্যন্ত চলবে, সাইটে নিবন্ধনের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে স্বাগত জানানো হবে এবং তিন দিনে ১ লক্ষেরও বেশি ফুটফলের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

 

কলকাতা ভিত্তিক কেবল টিভি ইকুইপমেন্টস ট্রেডার্স ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (সিটিএমএ) দ্বারা আয়োজিত এই শো ভারতীয় টেলিভিশনের সাথে ৩০ বছরের বৃদ্ধির সাক্ষী, যা সাধারণ শুরু থেকে অঞ্চলের প্রধান ডিজিটাল কেবল এবং ব্রডব্যান্ড প্রদর্শনীতে পরিণত হয়েছে।

 

“কেবল টিভি শো ২০২৫-এর জন্য এটি এক গর্বিত এবং আবেগপূর্ণ মুহূর্ত, কারণ আমরা কেবল এবং সম্প্রচারণ ভ্রাতৃত্বের সাথে সিটিএমএ-র ৩০ গৌরবময় বছরের যাত্রার উদযাপন করছি। সাধারণ শুরু থেকে সমস্ত সার্ক অঞ্চলের সবচেয়ে বড় ডিজিটাল কেবল এবং ব্রডব্যান্ড প্রদর্শনী হয়ে ওঠা পর্যন্ত, এই শো ভারতীয় টেলিভিশনের অবিশ্বাস্য গল্পের সাথে হাতে হাত ধরে বেড়েছে। কেবল টিভি শো ২০২৫ এখন পর্যন্তের সবচেয়ে সফল এবং সবচেয়ে বড় শো হবে,” বলেছেন কেবল টিভি ইকুইপমেন্টস ট্রেডার্স অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (সিটিএমএ)-এর প্রদর্শনী চেয়ারম্যান শ্রী পাওয়ান জাজোড়িয়া।

 

“সিটিএমএ ৩০ বছর ধরে পূর্ব ভারতে বাণিজ্যের অবিচল কণ্ঠস্বর এবং মেরুদণ্ড হিসেবে রয়েছে, যা স্থানীয় কেবল অপারেটর, এমএসও, হিটস, আইএসপি এবং বিক্রেতাদের নিয়ন্ত্রণমূলক পরিবর্তন, ব্যবসায়িক বিঘ্ন এবং নতুন সুযোগের মধ্য দিয়ে যাতায়াতে সাহায্য করেছে। কেবল টিভি শো এক ‘অনিবার্য ভিজিট, অংশগ্রহণ’ বিটুবি প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে, যেখানে সম্পর্ক গড়ে ওঠে, চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় এবং বৃদ্ধির পরবর্তী পর্যায়ের জন্য ধারণা জন্ম নেয়,” শ্রী জাজোড়িয়া বলেছেন।

 

কেবল টিভি শো ২০২৫-এ বিস্তারিত স্থান সহ ৯০টি অংশগ্রহণকারী, ৯০টি স্টল এবং ৪৬টি প্যাভিলিয়ন রয়েছে, যেখানে প্রধান ব্র্যান্ডগুলি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, পণ্য, সমাধান এবং পরিষেবা প্রদর্শন করবে, ভারত এবং সার্ক দেশ থেকে প্রতিনিধিদের আকর্ষণ করে এই বিটুবি মেগা ইভেন্টে।

 

“কেবল টেলিভিশন খাতে প্রযুক্তি দ্রুত বিবর্তিত হচ্ছে এবং প্রযুক্তিগত অপ্রচলিততা খুব সাধারণ হয়ে উঠছে। সিএটিভি শো ২০২৫ এই নতুন প্রযুক্তিগুলির অনেকগুলি প্রদর্শন করবে, যা অপারেটর এবং দর্শকদের এই নতুন উদ্ভাবনের হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা দেবে। প্রদর্শনীর পাশাপাশি, শোতে সেমিনার এবং বিটুবি মিটিংস অনুষ্ঠিত হবে যা শিল্প সংযোগকে উন্নীত করবে,” বলেছেন সিটিএমএ-র সেক্রেটারি শ্রী কে.কে. বিনানী।

 

ভারত এবং বিদেশ থেকে ১০,০০০-এরও বেশি কেবল অপারেটর, এমএসও, ট্রেডার, ম্যানুফ্যাকচারার, সম্প্রচারক, ওটিটি পেশাদার, ক্রেতা এবং আমদানিকারকের অংশগ্রহণের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

 

এবছর দুটি গোল্ড স্পনসর – অ্যালায়েন্স ব্রডব্যান্ড সার্ভিসেস এবং মেঘবেলা কেবল ব্রডব্যান্ড সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড। সিলভার স্পনসর হলো সিটিআরএলএস ডেটা সেন্টার্স লিমিটেড, মাল্টি রিচ মিডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড (এমআরএমপিএল), রেলটেল কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড, টিপি-লিঙ্ক ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড, উইশ নেট প্রাইভেট লিমিটেড, জিও স্টার এবং জিতা টেলিকম প্রাইভেট লিমিটেড। ব্রোঞ্জ স্পনসরগুলির মধ্যে রয়েছে ঔরঙ্গাবাদ স্যাটেলাইট কেবল সার্ভিস সেন্টার, জিওআইপি গ্লোবাল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেড, এসপিআই ইঞ্জিনিয়ার্স প্রাইভেট লিমিটেড এবং ইউবিকম ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড, যার সাথে সমর্থক এমএসও জিটিপিএল কলকাতা কেবল ব্রডব্যান্ড, ইন্ডিয়ান কেবল নেট কোম্পানি লিমিটেড এবং সিটি নেটওয়ার্কস; এমফানএল ডিজিটাল পার্টনার।

গণবিবাহ’, তত্ত্বাবধানে ‘লাভ ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন’, ‘প্রয়াস’ এবং শ্রী ভারতবর্ষীয় মারওয়ারী সমাজ

0

News Hungama:

 

সম্প্রতি বাল গোবিন্দ ভক্তবৃন্দ, লাভ ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন, প্রয়াস এবং শ্রী ভারতবর্ষীয় মারওয়ারী সমাজ-এর যৌথ তত্ত্বাবধানে সফলভাবে অনুষ্ঠিত হলো এক বৃহৎ গণ বিবাহ অনুষ্ঠান।

সমাজকল্যাণমূলক এই আয়োজনে মোট ২৫ জোড়া বাঙালি সহ অন্যান্য সনাতনী পরিবারের নবদম্পতির শুভ বিবাহ সম্পন্ন হয়।

 

অনুষ্ঠানের প্রথাগত রীতি-রেওয়াজ, বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ, এবং আচার–অনুষ্ঠান ছিল যথেষ্ট আকর্ষণীয়। সম্পূর্ণ নিঃশুল্কভাবে বিবাহ সম্পন্ন করেন পণ্ডিত পতঞ্জলি শর্মা, জয়প্রকাশ শাস্ত্রী এবং তাঁদের শিষ্য গণ।

অনুষ্ঠানের মূল উদ্যোক্তা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন প্রয়াস এবং ভারতবর্ষীয় মারওয়ারী সমাজের প্রধান কর্মকর্তা মনমোহন গাড়োদিয়া ও শাম আগারওয়াল এছাড়াও ছিলেন নিতু শা,রাধা শ্রী,জ্যোতি গুপ্তা ও আরও অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ । আয়োজক সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা শুধু বিবাহ আয়োজনেই সীমাবদ্ধ নন—নবদম্পতিদের পরবর্তী জীবনের সুরক্ষা, দিকনির্দেশনা এবং প্রয়োজনীয় সাহায্য প্রদানের ক্ষেত্রেও তাঁরা অঙ্গীকারবদ্ধ।

Kolkata Roars to Life: Eco Creek Hosts City’s First-Ever Off-Road Adventure Carnival 2025

0

News Hungama:

Kolkata, December 13, 2025 — The city of Kolkata witnessed a landmark moment in its automotive and adventure scene today with the grand success of the city’s First Ever Off-Road Adventure Carnival 2025, hosted by Eco Creek. The event served as the official flag-off for East India’s first full-scale, purpose-built off-road experience, introducing a new era of automotive adventure to the region.

The carnival was graced by the presence of several eminent personalities from the world of cinema, sports, and music, who came together to support this pioneering initiative. Attendees included renowned Indian Actress Paoli Dam, former Indian International Footballers Gautam Sarkar, Bikash Panji, Monoranjan Bhattacharya, Bhaskar Ganguly, and Prasanta Banerjee, former Indian Cricketer Arun Lal, and renowned Indian Singer Jojo. Completing the distinguished lineup was Adhiraj Singh, Founder of Blacktop & Beyond and Corporate Spokesperson of Eco Creek Club, whose vision and leadership have been central to shaping the Kolkata Off-Road Carnival. With such respected personalities coming together, the flag-off felt less like a formal ceremony and more like a proud, shared moment for the city.

The Kolkata Off-Road Carnival was organized with a clear purpose—to introduce the city to a safe, organised, and professionally curated off-road culture. Despite having thousands of capable SUVs on the road, Kolkata had long lacked a dedicated space for controlled off-road exploration. The event aimed to fill that gap by offering enthusiasts a place to learn terrain reading, slope control, mud navigation, and obstacle driving under trained marshals. Beyond the thrill, the carnival marked the beginning of a new automotive movement in the city—uniting communities, promoting responsible adventure, and igniting future off-road tourism from Kolkata to the mountains, forests, and deserts of India.

 

Speaking about the initiative, Adhiraj Singh, Founder of Blacktop & Beyond and Corporate Spokesperson of Eco Creek Club, said, “Kolkata has always had the passion, the people, and the machines — all it needed was a space to bring that energy together. With the Kolkata Off-Road Carnival, we wanted to create a safe, scientific, and truly thrilling playground for every adventure lover in the city. This is not just an event; this is the beginning of a new off-road culture for Kolkata, in association with Off road partner – Black Top and Beyond & Adventure partner – Adventure Zone.”

 

The first edition of the Kolkata Off-Road Carnival ended on a note of excitement, pride, and genuine connection. What began as an effort to create a space for safe and real off-road experiences quickly turned into a gathering that brought together enthusiasts, families, celebrities, and long-time lovers of adventure. The energy on the track, the camaraderie among participants, and the overwhelming response from the city made it clear that Kolkata has been waiting for something like this for a long time. The carnival has set the foundation for a new culture of responsible adventure in the city, and this debut edition is only the start of something much bigger for Kolkata’s automotive community.

 

 

 

 

 

 

 

 

Apollo ক্যান্সার সেন্টার ‘Check-Olate’ এর সাথে চকলেট দিয়ে হেলথ রিমাইন্ডারের এক অভিনব পদ্ধতি নিয়ে এসেছে—আপনার জীবন বাঁচাতে পারে এমন এক মিষ্টি বিরতি

News Hungama:

কলকাতা, 16ই ডিসেম্বর 2025: Apollo ক্যান্সার সেন্টার (ACC) has launched a unique initiative that blends indulgence with awareness throughনিয়ে এসেছে অনন্য এক উদ্যোগ যা সচেতনতার সাথে আনন্দভোগের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে; আর এই উদ্যোগ সম্ভবপর হয়েছে ‘Check-Olate’ এর মাধ্যমে, যা কিনা এক মিষ্টি উপহার যাতে আবৃত আছে এমনকি আরও মিষ্টি এক অনুস্মারক: নিজের জন্য এক মুহুর্ত সময় নিন.

GLOBOCAN অনুযায়ী, ভারতীয় মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে ক্যান্সার দেখা যায় এবং যাতে মৃত্যু হয় তা হল স্তন ক্যান্সার, যা কিনা নতুন সব ক্যান্সারের কেসগুলির 13.5% এবং ক্যান্সার জনিত মোট মৃত্যুর 10.6%। এই ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়া বোঝা সত্ত্বেও, স্ক্রিনিং-এর হার কিন্তু আশঙ্কাজনকভাবে কম, 30-69 বছর বয়সী মহিলা যারা আদৌ কখনও স্ক্রিনিং করেছেন তাদের মাত্র 1.6% (NCBI)। বৃহত্তর সচেতনতা এবং স্ব-প্রণোদিত প্রতিরোধের জন্য জরুরি প্রয়োজনীয়তার কথা স্বীকার করে, ACC check-Olate এর মাধ্যমে আত্ম-পরিচর্যাকে স্বাভাবিক করা এবং মহিলাদের নিজের স্তন নিজে পরীক্ষা করাকে একটি মাসিক নিয়মে পরিণত করতে তাদের ক্ষমতা প্রদান করার লক্ষ্য রাখে। এই নিজ-পরীক্ষা তাদের স্বাস্থ্যের রাশ গোড়াতেই তাদের নিজেদের হাতে রাখতে সাহায্য করে।

এই ‘Check-Olate’ প্রচারণার সূচনা করা হয় Apollo হসপিটালস, পূর্ব অঞ্চলের মেডিকেল সার্ভিসেসের ডিরেক্টর, ডঃ সুরিন্দর সিং ভাটিয়া এবং সমগ্র ভারতব্যাপী স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, হিতৈষীনি-এর কার্যনির্বাহী সদস্যা, শ্রীমতী সুমিত্রা বরাট এর উপস্থিতিতে। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রেডিয়েশন অঙ্কোলজির কনসালটেন্ট ডঃ অরুন্ধতী দে, রেডিয়েশন অঙ্কোলজির কনসালটেন্ট ডঃ মুক্তি মুখার্জী, রেডিওলজির কনসালটেন্ট ডঃ রেশমি চাঁদ, কনসালটেন্ট ডঃ রিতু শ্রীবাস্তব, এবং অঙ্কো-কাউন্সেলার মিস সুহিতা মুখার্জী।

Apollo হসপিটালস, পূর্ব অঞ্চলের মেডিকেল সার্ভিসেসের ডিরেক্টর, ডঃ সুরিন্দর সিং ভাটিয়া বলেন, “মহিলাদের উন্নতি হলে সেই দেশেরও সমৃদ্ধি হয়। একজন মহিলার সুস্থতা পরিবার, সম্প্রদায় ও অর্থনীতি সবকিছুকে একভাবে শক্তিশালী করে। ACC তে, আমরা গোড়াতেই রোগ নির্ধারণ চালনা করা, সময়মতো হস্তক্ষেপ সক্ষম করা, এবং এমন এক সংস্কৃতির প্রতিপালন করা অব্যাহত রেখেছি যেখানে স্ব-প্রণোদিত পরিচর্যাই স্বভাবসিদ্ধ হয়ে উঠেছে। ‘Check-Olate’ উদ্যোগ হল এই সফরের আরও একটি অর্থবহ পদক্ষেপ, যা প্রত্যেক মহিলাকে মনে করায় যে নিজের যত্ন নেওয়া কোনো বিশেষ সুবিধা নয় বরং ক্ষমতার এক উৎস যা আরও স্বাস্থ্যকর, শক্তিশালী, আর আরও সমৃদ্ধ ভারতের ইন্ধন যোগায়।”

Apollo ক্যান্সার সেন্টার, কলকাতার রেডিয়েশন অঙ্কোলজির কনসালটেন্ট ডঃ অরুন্ধতী দে বলেন, “স্তন ক্যান্সারের ক্ষেত্রে, গোড়াতেই নির্ধারণ জীবন বাঁচায়। ACC তে, আমরা এটা নিশ্চিত করার জন্য ক্রমাগত প্রচেষ্টা চালাতে থাকি যে প্রত্যেক মহিলা যেন স্তনের সচেতনতার গুরুত্ব বোঝেন। অস্বাভাবিক কোনোকিছু লক্ষ্য করার প্রথম ধাপই হল নিজের সম্পর্কে সচেতনতা আর নিজে স্তন পরীক্ষা করা হল আপনার স্তনের সাথে পরিচিত হওয়া আর গোড়াতেই অস্বাভাবিক কিছু ধরতে পারার একটা সাধনী। Check-Olate হল আত্মভোগের ছোট্ট এক মুহুর্তকে নিজের যত্নের কথা আলতো করে মনে করিয়ে দেওয়ায় পরিণত করা। ডার্ক চকলেট স্বস্তিদায়ক আর হার্টের জন্যও ভালো আর আমাদের উদ্যোগ হল প্রত্যেক মহিলাকে এটা বলা যে মাসে মাত্র কিছুক্ষণ, নিজে সরল একটা পরীক্ষা করা সমস্ত পার্থক্য গড়ে তুলতে পারে।”

 

ডার্ক চকলেটের (Check-Olate) প্রতিটি বারে একটি QR কোড আছে যা স্ক্যান করার সময় নিজে স্তন পরীক্ষা করা নিয়ে ধাপে ধাপে একটি নির্দেশিকা দেখানো একটি অ্যানিমেটেড ভিডিও খোলে।

হিতৈষীনি-এর কার্যনির্বাহী সদস্যা,শ্রীমতি সুমিত্রা বরাট বলেন, “চকলেট সবাই ভালোবাসে, এটা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে স্বস্তি, আন্তরিকতা আর সামান্য একটু আনন্দ নিয়ে আসে। Apollo ক্যান্সার সেন্টারের Check-Olate যে কারণে বিশেষ তা হল কীভাবে এটা সহজ-সরল এই আনন্দকে মহিলাদের নিজেদের যত্ন নেওয়া আর তাদের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য হৃদয়স্পর্শী এক অনুস্মারক দেয়।”

Check-Olate তার প্রতীকী আন্তরিকতা ছাড়াও, সুস্থতা সম্বন্ধীয় এর প্রমাণিত সুবিধাগুলির জন্য ডার্ক চকলেটকে চিন্তাভাবনা করে ব্যবহার করে। NCBI অনুযায়ী, ডার্ক চকলেট অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফ্ল্যাভোনয়েড যা প্রদাহ কমায়, হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য সমর্থন করে, সেগুলিতে ভরপুর। আর এই কারণেই, এটি শুধু রসনার তৃপ্তিই নয় বরং অর্থপূর্ণ ভাবে মনে করিয়ে দেয় যে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য যত্ন করা স্বস্তির উৎসও হতে পারে।

‘Check-Olate’ স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতার চেয়েও বেশি; এটি সরল, অর্থপূর্ণ আচারের মাধ্যমে মহিলাদের সুস্থতার উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ পুনঃস্থাপন করতে সাহায্য করার এক আন্দোলন। Apollo ক্যান্সার সেন্টার কীভাবে স্বাস্থ্যসেবার যোগাযোগ সহানুভূতি, সৃজনশীলতা, ও উদ্দেশ্যের সাথে সংযোগ স্থাপন করে তা পুনঃনির্ধারণ করে।

বর্ডার ২’- এর টিজার ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে মুক্তি পাবে

0

News Hungama:

 

১২ ডিসেম্বর, ২০২৫: ‘বর্ডার ২’, টি-সিরিজ এবং জেপি ফিল্মসের নির্মাতারা, ছবির চার নায়কের একটি আকর্ষণীয় দৃশ্য উন্মোচন করেছেন, যেখানে সানি দেওল, বরুণ ধাওয়ান, দিলজিৎ দোসাঞ্জ এবং আহান শেঠির শক্তিশালী কোয়াড্রো উপস্থাপন করা হয়েছে। পৃথকভাবে প্রকাশিত চরিত্রের পোস্টারগুলির অসাধারন সাফল্যের পরে, এই নতুন সমন্বিত শিল্পকর্মটি চারজনকে একটি একক কমান্ডিং ফ্রেমে একত্রিত করে, যা ছবির স্কেল, তীব্রতা এবং দেশপ্রেমের চেতনাকে আরও বাড়িয়ে তোলে।

 

ভিজ্যুয়ালটি প্রতিটি অভিনেতার সামনের সারিতে যে স্বতন্ত্র দৃঢ়তা নিয়ে আসে তা ব্যক্ত করে এইভাবে- সানি দেওল তার আইকনিক, যুদ্ধ-কঠিন অবতারে, বরুণ ধাওয়ান কর্তব্যের প্রতি তীব্র এবং অটল দৃঢ় সংকল্পের সাথে, দিলজিৎ দোসাঞ্জ সংঘাতের হৃদয়ে কাঁচা স্থিতিস্থাপকতা ছড়িয়ে দিচ্ছেন, এবং আহান শেট্টি সাহসী, তারুণ্যের সাহস প্রদর্শন করছেন। প্রত্যেকের ব্যক্তিগত প্রকাশগুলিকে একত্রিত করে, উন্মোচিত চেহারা বর্ডার ২-এর কেন্দ্রবিন্দুতে ভ্রাতৃত্ব, ত্যাগ এবং আবেগের একটি শক্তিশালী প্রমাণ হিসেবে প্রতিফলিত হয়েছে।

 

ক্রমবর্ধমান প্রত্যাশার সাথে যোগ করে, নির্মাতারা ঘোষণা করেছেন যে টিজারটি ১৬ ডিসেম্বর দুপুর ১:৩০ টায় বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তি পাবে, যে দিনটি ১৯৭১ সালের যুদ্ধে ভারতের ঐতিহাসিক বিজয়কে সম্মান জানায় এবং দেশের সৈন্যদের সাহসিকতা এবং ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। এই তাৎপর্য টিজারটিকে আরও বাঙময় করে তুলেছে এবং ছবিটির দেশাত্মবোধক আখ্যানকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।

 

বর্ডার ২ উপস্থাপনা করেছে গুলশান কুমার এবং টি-সিরিজ, জে.পি. দত্তের জে.পি. ফিল্মসের সহযোগিতায়। ভূষণ কুমার, কৃষ্ণ কুমার, জে.পি. দত্ত এবং নিধি দত্তের মতো শক্তিশালী প্রযোজনা দল দ্বারা সমর্থিত এবং অনুরাগ সিং পরিচালিত, ছবিটি ভারতীয় সৈন্যদের বীরত্ব এবং অদম্য চেতনাকে সম্মান জানানোর উত্তরাধিকার অব্যাহত রেখেছে, দর্শকদের দেশপ্রেম, সাহস এবং ত্যাগের এক দর্শনীয় যাত্রায় সামিল করছে। দেশপ্রেম এবং সাহসের এই স্মরণীয় কাহিনীর জন্য প্রস্তুত হোন। ‘বর্ডার ২’, ২৩শে জানুয়ারী ২০২৬ তারিখে সিনেমা হলে মুক্তি পাবে।

 

 

কলকাতায় ‘বিয়ন্ড ইনক্রেডিবল উইথ এসুস’-এর চতুর্থ সংস্করণের মাধ্যমে এসুস তাদের 2025 সালের কমিউনিটি ট্যুর শেষ করলো

News Hungama:

 

কলকাতা, 12 ডিসেম্বর 2025: তাইওয়ানের টেক জায়ান্ট এসুস, কলকাতায় তাদের 2025 সালের কমিউনিটি উদ্যোগ – বিয়ন্ড ইনক্রেডিবলের চতুর্থ এবং শেষ সিটি সংস্করণ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। বেঙ্গালুরু, পুনে এবং হায়দ্রাবাদে সফল অধ্যায়ের পর, কলকাতার অধিবেশনটি প্রযুক্তি, ডিসাইন এবং প্রোডাক্ট উদ্ভাবন সম্পর্কে হাতে-কলমে শেখা এবং কথোপকথনের জন্য 85+ প্রযুক্তি উৎসাহী, স্রষ্টা, শিক্ষার্থী এবং আঞ্চলিক মিডিয়াকে একত্রিত করা হয়েছিল। এই সংস্করণটি 2025 সালে আসুসের প্রধান গেমিং এবং নন-গেমিং লঞ্চগুলির বছরের শেষের সংক্ষিপ্তসার হিসাবেও কাজ করেছে, যা 2026 সালে উদ্যোগটিকে আরও সম্প্রসারণের মঞ্চ তৈরি করে দিয়েছে।

এই অনুষ্ঠানে আসুসের রগ এবং নোটবুক লাইনআপের মিশ্রণ প্রদর্শিত হয়েছিল, যার মধ্যে ছিল জেনবুক মডেল, ভিভোবুক মডেল এবং রগ স্ট্রিক্স এবং জেফাইরাস সিরিজের মতো প্রোডাক্ট, যা অংশগ্রহণকারীদের ভোক্তা এবং গেমিং বিভাগে ব্র্যান্ডের সর্বশেষ উদ্ভাবনের একটি নিমগ্ন অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে, এসুস ইন্ডিয়ার কনজিউমার এবং গেমিং পিসির ভাইস প্রেসিডেন্ট শ্রী আর্নল্ড সু বলেন, “‘বিয়ন্ড ইনক্রেডিবল উইথ এসুস’-এর প্রতিটি অধ্যায়ের মাধ্যমে, আমাদের লক্ষ্য হলো প্রযুক্তিকে মানুষের কাছে এমনভাবে নিয়ে আসা যা ব্যক্তিগত, নিমগ্ন এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বোধ করে। এই উদ্যোগটি কেবল স্রষ্টা বা পেশাদারদের জন্য নয় – এটি প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহী এবং উদ্ভাবন কীভাবে তাদের দৈনন্দিন জীবনকে শক্তিশালী করতে পারে তা বুঝতে আগ্রহী সকলের জন্য। কলকাতা এই মিথস্ক্রিয়াগুলি কতটা অর্থবহ হতে পারে তা আরও স্পষ্ট করে তুলেছে এবং 2025 সালের সমাপ্তির সাথে সাথে, আমরা শহর থেকে শহর এই সম্প্রদায়কে আরও লালন করার, আরও শক্তিশালী সংযোগ তৈরি করার এবং আরও গভীর ব্র্যান্ড অনুরণন তৈরি করার জন্য উন্মুখ।”

ইভেন্টটি শুরু হয়েছিল একটি ব্র্যান্ড স্টোরি সেগমেন্টের মাধ্যমে যেখানে ভারতে কোম্পানির কমিউনিটি এবং শিক্ষা-কেন্দ্রিক উদ্যোগগুলি তুলে ধরা হয়েছিল, যেমন এর সিএসআর প্রোগ্রাম, প্রোআর্ট মিট-আপ, রগ টুর্নামেন্ট, রগভার্স এবং এসুস লাইভ সেশন। এটি তার গ্রাহক, রগ এবং স্রষ্টা পণ্য পোর্টফোলিও জুড়ে এসুস এর প্রবৃদ্ধি প্রদর্শনের মাধ্যমে শেষ হয়েছিল।

এই উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে তুলতে, কলকাতার দুই জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সার, রবীর দাস এবং বিপ্রদেব রায়ও সমাবেশে যোগ দিয়েছিলেন, অংশগ্রহণকারীদের সাথে আলাপচারিতা করেছিলেন এবং ইভেন্টের ডিজিটাল উপস্থিতি আরও বাড়িয়েছিলেন। অধিবেশনে তুলে ধরা হয়েছিল যে কীভাবে 2025 সালে চালু হওয়া এসুস এবং রগ ল্যাপটপগুলি এই প্রযুক্তিগুলিকে একীভূত করে, স্রষ্টা, গেমার এবং দৈনন্দিন ব্যবহারকারীদের জন্য ব্যবহারিক ব্যবহারের উদাহরণ প্রদর্শন করে। উৎসাহ বজায় রাখার জন্য, ইভেন্টটিতে একটি প্রাণবন্ত কুইজ, তারপরে একটি রোমাঞ্চকর গেমিং টুর্নামেন্ট এবং অংশগ্রহণকারীদের জন্য এক্সক্লুসিভ ফটো অপ এবং উপহারের আয়োজন করা হয়েছিল।

কলকাতা সংস্করণের মাধ্যমে, এসুস এর সাথে বিয়ন্ড ইনক্রেডিবলের 2025 সালের পর্ব শেষ হল। ব্র্যান্ডটি এখন পর্যন্ত ব্যাঙ্গালোর, পুনে এবং হায়দ্রাবাদে অনুষ্ঠিত কমিউনিটি ইভেন্টের মাধ্যমে 2০০+ জনেরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছেছে, যা স্থানীয় প্রযুক্তিগত সম্পৃক্ততাকে আরও শক্তিশালী করেছে। ব্র্যান্ডটি 2026 সালে আরও বিস্তৃত শহর লাইনআপ এবং আরও বিশেষায়িত সেশনের মাধ্যমে এই উদ্যোগটি সম্প্রসারিত করবে, সারা দেশে ধারাবাহিক, তথ্যবহুল এবং অ্যাক্সেসযোগ্য প্রযুক্তিগত অভিজ্ঞতা তৈরির করার জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে।

 

‘কীর্তন: দ্য হেরিটেজ অব বেঙ্গল’-এর বিশেষ প্রদর্শনী ও লাইভ কনসার্ট কলকাতায়

0

News Hungama:

 

বাংলা কীর্তনের ঐতিহ্যকে কেন্দ্র করে নির্মিত তথ্যচিত্র ‘কীর্তন: দ্য হেরিটেজ অব বেঙ্গল’–এর বিশেষ স্ক্রিনিং ও লাইভ কনসার্ট অনুষ্ঠিত হল কলকাতার বিড়লা একাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড কালচার অডিটোরিয়ামে।

দেবলীনা ঘোষ পরিচালিত এই তথ্যচিত্রটি সম্প্রতি প্যারিসের Festival Terres du Bengale-এ সফলভাবে প্রিমিয়ারের পর আন্তর্জাতিক দর্শকমহলে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে। পরিচালক ও গায়িকা দেবোলিনা ঘোষের কীর্তন পরিবেশনা সেখানে বিশেষভাবে সাড়া ফেলে। সেই উচ্ছ্বাস নিয়েই বুধবার সন্ধ্যায় কলকাতায় ছবিটির প্রথম প্রাইভেট প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।

প্রদর্শনীর পর দেবোলিনা ঘোষের লাইভ কীর্তন কনসার্ট ও একটি ওপেন ডিসকাশন, যেখানে উপস্থিত দর্শকদের সঙ্গে ছবির নির্মাণপ্রক্রিয়া, গবেষণা এবং কীর্তন ঐতিহ্যের বর্তমান প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আলোচনা করেন পরিচালক।

আট বছরের গবেষণার ফলশ্রুতিতে তৈরি এই তথ্যচিত্রে ফুটে উঠেছে, বাংলা কীর্তনের ১৫ শতকের ভক্তি আন্দোলন থেকে শুরু করে বর্তমান প্রজন্মের চর্চা পর্যন্ত এক ধারাবাহিক যাত্রা। সুধীজন ও গবেষকদের বক্তব্য, আর্কাইভাল উপাদান এবং সংস্কৃতি–ইতিহাস বিশ্লেষণের মাধ্যমে ছবিটি কীর্তনের বিবর্তন ও সাংস্কৃতিক তাৎপর্যকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে তুলে ধরেছে। বর্ষীয়ান অভিনেতা বরুণ চন্দের ভাষ্য এই তথ্যচিত্রকে দিয়েছে এক বিশেষ মাত্রা।

স্ক্রিনিং উপলক্ষে বহু বিশিষ্ট শিল্পী, গবেষক, সংস্কৃতিমনস্ক মানুষ এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

দেবু’স দরবার ও ভক্তিবেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের যৌথ উদ্যোগে এই ছবিটি তৈরি হয়েছে৷ ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের ডিন অব অ্যাকাডেমিক অ্যাফেয়ার্স ও ট্রাস্টি ড. সুমন্ত রুদ্র বলেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলার কীর্তনের ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার এই প্রচেষ্টা আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

দেবলীনা ঘোষ বলেন, বাংলা কীর্তনের যে আলাদা শৈলি ও এর যে একটা ধ্রুপদী সত্তা রয়েছে সেটা সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ।

অনুষ্ঠানে অন্যান্য বিদগ্ধজনের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার রাশিয়ান ফেডারেশনের দূতাবাসের প্রধান ম্যাক্সিম কোজলভ এবং ড. নাতালিয়া গেরাসিমোভা। তিনি অনুষ্ঠানের শুভেচ্ছা বার্তায় জানালেন বাংলার কীর্তনের ঐতিহ্য সারা বিশ্বের দরবারে পৌঁছানো উচিত l

Ambuja Neotia Launches a state-of-the-art Centre for Paediatric Multispecialty in its New Town hospital, Kolkata

News Hungama:

in its New Town hospital, Kolkata

Kolkata, 11th December 2025: Neotia Bhagirathi Woman and Child Care Centre—one of Eastern India’s most trusted names in women and child healthcare—today announced a major milestone with the inauguration of a state-of-the-art Centre for Paediatric Multispecialty in its New Town hospital, Kolkata the new centre was unveiled by Mr. Harshavardhan Neotia, Chairman, Ambuja Neotia Group.

Built as an expansion of the existing facility in New Town, the hospital reaffirms the organisation’s commitment to establishing a comprehensive, child-centric healthcare ecosystem—one that seamlessly integrates clinical and technological excellence with empathy, dignity, and purposeful design. With this launch, the total bed capacity of the hospital has now expanded to 220 beds.

For over two decades, Neotia Bhagirathi Woman and Child Care Centre has served as a trusted pillar for maternal, women and child health. In recent years, the hospital recognised a critical reality: paediatric care in India must move beyond routine treatment and embrace the depth of specialised and clinically advanced multidisciplinary medicine.

While families may be aware of routine childhood ailments, a range of complex paediatric conditions—such as congenital heart diseases, neurological disorders, and kidney-specific illnesses—necessitate early detection, advanced, high-precision diagnostics and harmonised specialist care.

The new centre is purpose-built to bridge this gap, ensuring that every child—from new-borns to adolescents—has access to the right expertise at the right time, all under one integrated roof. It is supported by an advanced paediatric surgical ecosystem that includes a specialised Paediatric Cath Lab, dedicated Paediatric Cardiac surgery OT, Paediatric Dialysis unit. The facility is further strengthened by cutting-edge diagnostic technology, including a 160-slice CT scanner and a 1.5 Tesla MRI, both specially configured to meet the unique needs of the paediatric age group.

A paediatric hospital cannot simply be a scaled-down version of an adult facility because children require age-appropriate environments, Paediatric age–tailored medical technologies, and clinicians trained to understand their unique needs. Guided by this philosophy, the new hospital integrates advanced subspecialties including: Paediatric Cardiology

Paediatric Nephrology

Paediatric Neurology

Paediatric Gastroenterology

Paediatric Surgery

Paediatric Urology

Paediatric Orthopaedics

The Neonatal Critical Care Unit ( NICU) , Paediatric Critical care Unit (PICU), paediatric emergency services, and technologically advanced operating theatres are complemented by child-friendly interiors, sensory-aware environments, and dedicated age-specific zones thoughtfully designed for new-borns, infants, children, and adolescents.
Every design and clinical decision reflects Ambuja Neotia’s broader purpose: to create environments that nurture healing, comfort families, and uphold dignity during moments of vulnerability.

Continuing Leadership in Advanced Infertility Care
The organisation’s pioneering work in infertility care is further strengthened through the comprehensive Department of Infertility and Reproductive Medicine at the new campus. Led by an experienced team, the unit offers personalised, evidence-based evaluation and treatment for complex reproductive challenges
Mr. Harshavardhan Neotia, Chairman, Ambuja Neotia Group, said:
“This hospital represents more than an expansion of our healthcare footprint—it reflects our belief that every child deserves care shaped around their unique needs. Children are not small adults; their bodies, emotions, and vulnerabilities demand specialised attention, thoughtful design, and deep expertise.
Our endeavour has always been to create spaces where science is strengthened by sensitivity, and where families feel supported, reassured, and cared for. This new centre is a step toward that larger purpose.”
The inauguration of this state-of-the-art Centre for Paediatric Multispecialty marks a significant leap forward in the region’s child healthcare ecosystem. With its multidisciplinary model, advanced subspecialties, and child-centric design, the hospital aims to strengthen early diagnosis, improve clinical outcomes, and provide integrated, compassionate support for families across Eastern India.

“বঙ্গীয় নাট্য উৎসব ২০২৫” রূপান্তর থিয়েটার ফেস্টিভ্যালের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হোলো

News Hungama:

 

কলকাতার ভারতীয় জাদুঘরের মর্যাদাপূর্ণ অশুতোষ বার্থ সেন্টেনারি হলে ৩ ডিসেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর ২০২৫, অনুষ্ঠিত হোলো রূপান্তর থিয়েটার ফেস্টিভ্যালের “বঙ্গীয় নাট্য উৎসব ২০২৫”।

বাংলা থিয়েটারের দীর্ঘ ও সমৃদ্ধ ইতিহাসকে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার লক্ষ্যে এই উৎসব ছিল এক অনন্য উদ্যোগ।

 

 

বাংলা নাটকে আধুনিকতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত—‘শর্মিষ্ঠা’ ও ‘কৃষ্ণকুমারী’ নাটকের মধ্য দিয়ে।

 

এই ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখতে রূপান্তর থিয়েটার ফেস্টিভ্যালের এই প্রয়াস ছিল বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

চার দিনব্যাপী এই উৎসবে বিভিন্ন নাট্যদল অংশগ্রহণ করে তাদের সৃষ্টিশীল ও আকর্ষণীয় নাট্যপ্রদর্শনী উপস্থাপন করেন। দর্শকসংখ্যা, আলোচনা এবং প্রতিক্রিয়া—সব মিলিয়ে এই প্রাঙ্গণ ছিল উৎসবমুখর।

 

উপস্থিত অসংখ্য নাটকের মধ্যে বিশেষভাবে দর্শকদের মন কেড়েছে ‘অভিনেত্রী সংঘ’ নাট্য সংস্থার নাটক ‘ঢপের চপ’।

নাটকটির রচনা, প্রয়োগ, পরিকল্পনা, পরিচালনা ও অভিনয় সবই করেছেন পরিচিত বাংলা চলচ্চিত্র ও নাট্য শিল্পী পাপিয়া অধিকারী ও তাঁর দল।

 

তিনি জানান—১৯৫২ সালে ছবি বিশ্বাসের হাত ধরে ‘অভিনেত্রী সংঘ’ প্রতিষ্ঠিত হয়। সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত ছিলেন রাজ কাপুর। একটি ছোট কিন্তু শক্তিশালী দলের নেতৃত্বে পাপিয়া অধিকারী তৈরি করেছেন ‘ঢপের চপ’—যা নির্মিত হয়েছে “আমরা আকাশ থেকে বজ্র হয়ে ঝরতে জানি” রচনার ভিত্তিতে।

নাটকের বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মের ১৫০ বছর এবং সলিল চৌধুরীর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে—একটি ছোট্ট শ্রদ্ধার্ঘ্য হিসেবে।

 

সব মিলিয়ে “বঙ্গীয় নাট্য উৎসব ২০২৫” ছিল এক সফল ও বর্ণময় আয়োজন—যেখানে নতুন ও প্রবীণ নাট্যশিল্পীদের অসামান্য সৃষ্টিশীলতা যেন একত্রে মিলিত হয়ে এক সত্যিকারের চাঁদের হাট তৈরি করেছে।

দারুন চমক এই নাট্যাভিনায় হৃদয় ছুঁয়ে স্পর্শ করলো বাস্তব জীবন।

জিআইবিএল লিডারশিপ সামিট ২০২৫: ‘লক্ষ্য ২০৩০’—১ লাখ ইন্স্যুপ্রনিয়র তৈরির রোডম্যাপ ঘোষণা

News Hungama:

কলকাতা/মন্দারমণি, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫: গ্রিনলাইফ ইন্স্যুরেন্স ব্রোকিং প্রাইভেট লিমিটেড (জিআইবিএল) সম্প্রতি মন্দারমণির সি-স্টার রিসর্টে তাদের মর্যাদাপূর্ণ জিআইবিএল লিডারশিপ সামিট ২০২৫ সফলভাবে আয়োজন করেছে। এই সম্মেলনে ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, জেনারেলি সেন্ট্রাল এবং টাটা এআইজি-র মতো শীর্ষস্থানীয় বীমা সংস্থাগুলির উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের পাশাপাশি উদীয়মান পরামর্শদাতা ও শিল্পমহলের পেশাদারদের এক বিশাল সমাবেশ ঘটেছিল।

এই সম্মেলনের মূল আকর্ষণ ছিল জিআইবিএল-এর প্রতিষ্ঠাতা ও অধিকর্তা শ্রী সুবীর মুখার্জি-র দ্বারা কোম্পানির সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য ২০৩০ (Vision 2030)-এর উন্মোচন। এই লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী, জিআইবিএল ভারতের ১৯,৫২২টি পিনকোড জুড়ে ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) দক্ষ ‘ইন্স্যুপ্রনিয়র’ (InsuPreneurs) গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের যুব সমাজকে স্থিতিশীল উপার্জনের সুযোগ প্রদান করা এবং সারা দেশে বীমার সুরক্ষা নিশ্চিত করে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণকে (Financial Inclusion) শক্তিশালী করা।

শ্রী মুখার্জি তাঁর বক্তব্যে বলেন, “ভারত বর্তমানে বীমা শিল্পের স্বর্ণযুগে প্রবেশ করছে। আমাদের লক্ষ্য হলো এক লক্ষ যুবক-যুবতীকে স্বাধীন ইন্স্যুপ্রনিয়র হিসাবে গড়ে তোলা। এমন ব্যক্তি যাঁরা পরিবারকে আর্থিকভাবে উন্নত করবেন, সমাজকে সুরক্ষিত রাখবেন এবং ভারতের আর্থিক নিরাপত্তার কাঠামোকে মজবুত করবেন।”

শীর্ষস্থানীয় বীমা সংস্থাগুলির কার্যনির্বাহী কর্মকর্তারা জীবন, স্বাস্থ্য, মোটর এবং এস.এম.ই বীমার জন্য ভারতে ক্রমবর্ধমান চাহিদা নিয়ে মূল্যবান ভাবনা ভাগ করে নেন। তাঁরা তুলে ধরেন কিভাবে দ্রুত ডিজিটাল গ্রহণ, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিতরণ চ্যানেলের প্রসারণ যুবকদের জন্য অভূতপূর্ব কর্মজীবনের সুযোগ তৈরি করছে, সেই কথা।

অনুষ্ঠানের মূল দিকগুলি ছিল:

বিশেষজ্ঞ সেশন: “ইন্ডাস্ট্রি ইনসাইট অ্যান্ড ফিউচার স্কোপ – দ্য বিগ পিকচার” এবং “একজন ইন্স্যুপ্রনিয়র হিসাবে কর্মজীবনের বিকাশ”।

সাংস্কৃতিক ও বিশেষ পর্ব: জীবন ও স্বাস্থ্য বীমার গুরুত্ব, বিশেষ সিএসআর কার্যক্রম এবং উচ্চ পারফর্মিং অ্যাডভাইজারদের সম্মাননা জানাতে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে সঞ্চালকের (Event Host) ভূমিকায় ছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী পারিজাত চক্রবর্তী, যিনি পুরো পরিবেশকে প্রাণবন্ত করে তোলেন। লক্ষ্য ২০৩০-এর মাধ্যমে, জিআইবিএল প্রযুক্তি, দেশব্যাপী প্রশিক্ষণ এবং প্রধান বীমা সংস্থাগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে টিয়ার ২, টিয়ার ৩ এবং গ্রামীণ অঞ্চলগুলিতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণকে আরও শক্তিশালী করে ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী অ্যাডভাইজার ইকোসিস্টেম তৈরি করতে চাইছে।

জিআইবিএল সম্পর্কে:

গ্রিনলাইফ ইন্স্যুরেন্স ব্রোকিং প্রাইভেট লিমিটেড (জিআইবিএল) হলো একটি IRDAI-লাইসেন্সপ্রাপ্ত বীমা ব্রোকার, যা জীবন, স্বাস্থ্য, মোটর এবং সাধারণ বীমা জুড়ে সমাধান প্রদান করে। দ্রুত বর্ধনশীল এজেন্ট নেটওয়ার্ক এবং শক্তিশালী ডিজিটাল কাঠামোর মাধ্যমে জিআইবিএল ভারতের একটি নেতৃস্থানীয় ‘ফাইজিটাল’ বীমা বিতরণ প্ল্যাটফর্ম হতে চলেছে।