Free Porn
xbporn

buy twitter followers
uk escorts escort
liverpool escort
buy instagram followers
6x games unblocked fnaf unblocked games 76 unblocked games krunker.io slither unblocked io premium unblocked github.io unblocked games
Sunday, July 6, 2025
Home Blog Page 11

মহালয়ার পুণ্য তিথিতে উন্মোচন হল স্বামী যোগস্বরূপানন্দ মহারাজের ‘প্রাত্যহিক জীবনে স্বামীজীর বেদান্ত’ বইটি

0

News Hungana:

মহালয়ার পুণ্য তিথিতে মোড়ক উন্মোচন হল স্বামী যোগস্বরূপানন্দ মহারাজের ‘প্রাত্যহিক জীবনে স্বামীজীর বেদান্ত’ বইটির।

কলকাতার ওয়াই এম সি এ সভাঘরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে, স্বামী সোমানন্দ মহারাজ, বিবেকানন্দের ছবির পদপ্রান্তে বইটি উৎসর্গ করেন।

২০২৩ সালের ১৮ জুন থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত ‘স্বামী বিবেকানন্দের বেদান্ত ও তার ব্যবহারিক প্রয়োগ’ বিষয়ে স্বামী যোগস্বরূপানন্দ মহারাজের অনলাইন ক্লাসের আলোচনাগুলো লিখিত আকারে এই বইয়ে প্রকাশ করা হয়েছে। যোগস্বরূপানন্দ মহারাজের বক্তব্যের অনুলিপি প্রস্তুত করেন তৎকালীন হায়দরাবাদ নিবাসিনী অনামিকা ভট্টাচার্য এবং ভিডিও সংগ্রহ করেন কলকাতা নিবাসিনী জয়শ্রী দাস।

এটি গতানুগতিক কোন বেদান্তের গ্ৰন্থ নয়। স্বামীজি যেভাবে বেদান্তকে সাধারণ মানুষের উপযোগী করে পরিবেশন করেছেন, তাকে গ্ৰহণ ও উপলব্ধি করে প্রত্যেকের জীবনে প্রয়োগ করার পথ দেখানো হয়েছে এই বইটিতে।

রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির, বেলুড়-এর ১৯৯১-৯৪ বর্ষের ছাত্রদের আর্থিক সহায়তায় কলকাতার ‘সন্ধ্যা প্রকাশন’ থেকে প্রকাশিত হয় এই গ্রন্থ।

রজত জয়ন্তী বর্ষে ‘সাউথ ইস্ট কলকাতা কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন’ – এর দুর্গা পুজোর থিম ‘সহজ পাঠ’

News hungama :

দক্ষিণ পূর্ব কলকাতার টেগোর পার্কের ‘সাউথ – ইস্ট কলকাতা কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন’ এর শারদীয় দুর্গা পুজোর এবার পঁচিশ বছর। রজত জয়ন্তী বর্ষে পুজোর থিম ‘সহজ পাঠ’। ক্লাবের সভাপতি স্বপন পায়রা জানিয়েছেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সহজ পাঠ বইয়ের লেখা ও আঁকা থাকবে প্যান্ডেল জুড়ে।

ক্লাবের সম্পাদক ড: পি কে রায় চৌধুরী বলেন, বর্তমানে এই কম্পিউটারের যুগে আমাদের ছোট বেলার স্লেট পেন্সিল এবং কাঠের পেন্সিল এখনকার শিক্ষায় বিলুপ্ত প্রায়। শিশুদের সেই পুরনো জিনিসগুলোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে বড় বড় কাঠ পেন্সিল তৈরি করে মন্ডপে রাখা হবে। এছাড়া প্যান্ডেলও তৈরি করা হয়েছে কাঠ পেন্সিলের আদলে।

সাউথ ইস্ট কলকাতা কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের এবারের থিমের রূপকার শিল্পী সঞ্জয় ঘোষ। তিনি দেখালেন, স্লেটের ওপর পেন্সিল বা চক দিয়ে যেমন লেখা ও আঁকা হয়, বড় বড় স্লেট তৈরি করে ঠিক সেই রকম এফেক্ট আনা হয়েছে। এছাড়াও কাঠ পেন্সিল ছুলে তা গুঁড়ো করে থার্মোকলের ওপর সহজ পাঠের সেই চির পরিচিত ছবিগুলো আঁকা হয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জন বর্ণ। কাঠ পেন্সিল ছোট করে কেটে ও ইরেজার দিয়ে সুন্দর সুন্দর নকশা তৈরি করে সাজানো হবে মন্ডপ।

ক্লাবের যুগ্ম সাংস্কৃতিক সম্পাদক প্রদীপ রায় বলেন, ইংরেজির পাশাপাশি মাতৃভাষা বাংলাকে গ্ৰহণ করার বার্তা দিচ্ছে এই পুজো কমিটি।

সাউথ ইস্ট কলকাতা কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিমা এবার একচালার। যথাবিহিত রীতি মেনে নিষ্ঠার সঙ্গে পুজো করেন উদ্যোক্তারা। পুজোর এই কাজ সামলান এলাকার মহিলারা।
পুজোর ক’টা দিন থাকছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রতি বছরের মতো এবারও এলাকার কচিকাঁচাদের নিয়ে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

রজত জয়ন্তী বর্ষে প্রতিমা নিরঞ্জন পর্বেও থাকছে অভিনবত্ব। মহিলা ঢাকী আনার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। বিলুপ্ত প্রায় বহুরূপী শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে বহুরূপী ও ছৌ শিল্পীদের এনে অনুষ্ঠান করার কথা ভাবছেন উদ্যোক্তারা। এছাড়া থাকবে ধামসা মাদল ও রণপা নৃত্য।

রজত জয়ন্তী বর্ষের দুর্গা পুজোয় এলাকার সমস্ত মানুষ সামিল হয়ে আনন্দে মেতে উঠবেন ব’লেই আশা করেন সাউথ ইস্ট কলকাতা কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন পুজো কমিটির সদস্যরা।

নবমতম বর্ষে পদার্পণ করল সিলভারওক এস্টেটের পূজা

News Hungama:

ঢাকে আবার পড়ল কাঠি, শরতের আকাশ মেতে উঠেছে শিউলির গন্ধে, কাশ ফুলে ঢেকেছে আমাদের চারপাশ, মা সাজছেন কুমোরটুলির গলি গলিতে, আশ্বিনের শারদপ্রাতে আলোক মঞ্জির বাজিয়ে বাংলার বুকে দেবী পক্ষের আগমনী সঙ্গীত বেজে উঠেছে!

এই আনন্দ বার্তার সকাতর অপেক্ষা থাকে আমাদের সারা বছর!

বর্তমান এই বর্বর সময়ের আবহে মায়ের আগমন আশা করি সবার মনে এক নবপ্রাতের আশা জাগিয়ে তুলেছে।

দৈনন্দিন এই কর্মব্যস্ততার মাঝে আমাদের মন এই শারদৎসবের কয়েকটা দিন শহরের কনক্রিটের জঙ্গল ছেড়ে উড়ে যেতে চায় গ্রাম বাংলার সারল্যের মাঝে!

সিলভারওক এস্টেট, তাদের নবম বর্ষের পুজোর থিমে, দেবী আরাধনার মাধ্যমে নারীশক্তির উত্তরণ এবং অসুর শক্তির নিধন ফুটিয়ে তোলার আন্তরিক প্রয়াসে নিবদ্ধ হয়েছে গ্রাম বাংলার আঙ্গিকে।

 

নারীশক্তির বিভিন্ন রূপ আমরা প্রকাশিত হতে দেখেছি, কখনও তা দুর্গা রূপে অসুর বধে, কখন রানি লক্ষ্মীবাইএর উদ্ধত তলোয়ারে, কখনও রানি পদ্মাবতীর রূপে হাজার হাজার মহিলার মান রক্ষার্তে অগ্নি আত্মাহুতি দিয়ে – নারী সর্ব রূপে, সর্ব যুগে শিষ্টের পালন ও দুষ্টের দমনের আক্ষরিক প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে।

সিলভারওক এস্টেটের প্রতিটি নিবাসী তাদের শশ্রদ্ধ প্রণাম জানায় সেই সকল মহিলাদের, যাদের জন্য দেশ ও দশ গর্বিত। যে নারী ধারণ করতে পারেন, যে নারী পালন করতে পারেন, সেই নারীই রুদ্ররূপ ধারণ করে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে অন্যায় বা অনাচারের বিরুদ্ধে অনায়াস দক্ষতায় গর্জে উঠতে পারেন।

সিলভারওক এস্টেট তাদের সামান্য গণ্ডি থেকে এক মহৎ উদ্দেশ্যে আগুয়ান হয়েছে এবং আমাদের সমাজের নানান স্তরের নারীদের আত্মসুরক্ষার্থে একটি মার্শাল আর্ট প্রশিক্ষা শিবিরের আয়োজন করেছে যাতে তারা প্রতিটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারেন, নিজের এবং দশের রক্ষা সসম্মানে করতে পারেন!

কবির ভাষায় – “ডান হাতে তোর খড়্গ জ্বলে, বাঁ হাত করে শঙ্কাহরণ,

দুই নয়নের স্নেহের হাসি, ললাটনেত্র আগুনবরণ”।

সেই মমতাময়ী, ক্ষমতাময়ী মায়ের অপরূপ রূপ ও উগ্র শক্তির প্রতীক প্রত্যেকটি নারী – তারা আপাত সাধারণ, কিন্তু অসাধারণের মোড়ক ঢেকে রাখে তাদের দেবী রূপ! যেই মা স্নেহরূপী, সেই মা পারেন অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে ত্রিশূল ধারণ করতে!

সিলভারওক এস্টেটের প্রত্যেকটি বাসিন্দা এই নারীশক্তির আরাধনায় সবাইকে সাদর আহ্বান জানায়। নারী শক্তির উত্থানেই গড়ে উঠবে একটি সুস্থ, সমৃদ্ধ ও সমানাধিকার সম্পন্ন সমাজ!

প্রণম্য সেই সমস্ত নারীর অদম্য সেই প্রতিভাকে সিলভারওক এস্টেট জানায় তাদের বিনম্র সম্মান!

প্রকাশিত হলো বংলা ছায়াছবি আনন্দ বিদায় এর পোস্টার

News Hungama:

গজরাজ মুভিজ এন্ড এন্টারটেনমেন্ট নিবেদিত পরিচালক শিবপ্রসাদ রায় এর নতুন ছবি আনন্দ বিদায় এর পোস্টার লঞ্চ হয়ে গেলো কলকাতা প্রেস ক্লাবে।আগামী ৪ ঠা অক্টোবর মুক্তি পাবে এই ছবি। প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনে পরিচালক শিবপ্রসাদ রায় বলেন রাজগোলক এর কাহিনী অবলম্বনে প্রতীক আর দিয়ার নতুন জুটি হলো আমার এই নতুন ছবি আনন্দ বিদায়। সংলাপ, চিত্রনাট্য এবং পরিচালনা আমার। অভিনয় করেছেন স্বান্তনা বসু, দেবেশ রায় চৌধুরী সহ আরো অনেকে। প্রযোজনা সুমিতা দাস, চিত্র গ্রহণ ও সম্পাদনা অভি। প্রেস ক্লাবে এই ছবির সকল কলা কুশলী উপস্থিত ছিলেন।

পুজো এলো’ মিউজিক ভিডিও অ্যালবামের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

News hungama

কলকাতা ( ৩০ সেপ্টেম্বর ‘২৪ ) :- ট্যাপশন মিডিয়া নিবেদিত, কুণাল সাহা ও নীতু সাহা প্রযোজিত বাচ্চাদের মিউজিক ভিডিও অ্যালবাম ‘পুজো এলো’ র উদ্বোধন হলো। ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার, কলকাতা প্রেস ক্লাবে বিধায়ক মদন মিত্র ও এক ঝাঁক কচিকাঁচার উপস্থিতিতে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।

এই অ্যালবামের গান লিখেছেন অভিজিৎ পাল।‌ পরিচালক দেবাঞ্জন চন্দ্র। নৃত্য পরিচালনায় ম্যাক্স।অভিনয় করেছে ক্ষুদে শিশু শিল্পীরা।
আগামী ২ অক্টোবর মহালয়ার দিন থেকে মেট্রো স্টেশনে এই ভিডিও দেখা যাবে।

প্রকাশিত হলো দশরূপে দশভূজার ট্রেইলার

News Hungama:

কলকাতা ( ৩০ সেপ্টেম্বর ‘২৪) :- স্প্রিং ওয়াটার, ই এন্টারটেইনমেন্ট ও ভিজুয়াল লেন্স নিবেদিত ‘দশরূপে দশভূজা’ র ট্রেইলার প্রকাশ হলো। ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার, কলকাতা প্রেসক্লাবে বিধায়ক মদন মিত্রের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক প্রকাশ হলো এই দৃশ শ্রাব্য অনুষ্ঠানের।

৪৬ মিনিটের এই সঙ্গীত ও নৃত্যানুষ্ঠানটি পরিচালনা করেছেন রাকেশ পান্ডে। প্রযোজনা শান্তনু মন্ডল ও সুজিত সেন। নৃত্য পরিচালনায় পায়েল রায়। সঙ্গীত পরিচালক সাহেব চক্রবর্তী।

দুর্গার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রূপসা চৌধুরী এবং অসুরের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ঝন্টু দে।

আগামী ২ অক্টোবর মহালয়ার পবিত্র তিথিতে সকাল ৮ টায় এক বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে এই অনুষ্ঠান দেখানো হবে।

 

ট্রেইলার প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উদ্যোগপতি কুনাল সাহা, নিতু সাহা ও দশরূপে দশভূজার কলাকুশলীরা।

বিমানবন্দরের পাশে উন্মোচিত বিলাসবহুল হোটেল “স্যুট বাই O2”

0

News Hungama:

কলকাতা, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪: বহু প্রত্যাশিত স্যুট বাই O2 -এর উদ্বোধন হল আজ। বিমানবন্দরের পাশে অবস্থিত বিলাসবহুল আতিথেয়তার একটি নতুন ল্যান্ডমার্কের সূচনা করল এই হোটেল। এই ৪ স্টার হোটেলটিতে ৭৫,০০০ বর্গফুট জুড়ে ১১০টি মনোরঞ্জক ডিজাইনের কক্ষ রয়েছে, যা আরাম এবং শৈলীর সন্ধানকারী ভ্রমণকারীদের জন্য একটি প্রধান গন্তব্য হয়ে উঠতে প্রস্তুত। স্যুট বাই O2-এর গ্র্যান্ড লঞ্চের পরে দুর্গাপুজোর স্পেশাল মেনু লঞ্চ হল ঐতিহ্যবাহী সুস্বাদু খাবার এবং তার ব্যাখ্যার মাধ্যমে।

স্যুট বাই O2 উদ্বোধন করেন টলিউড অভিনেত্রী মিসেস ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। এছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিঃ তাপস চ্যাটার্জি, বিধায়ক; মিঃ দেবরাজ চক্রবর্তী, কাউন্সিলর; মিঃ অনিল লোহারুকা, সুট বাই O2 এর এমডি; সুট বাই O2 এর ডিরেক্টর মিসেস আনিশা লোহারুকা; মিসেস শ্রীজা লোহারুকা, স্যুট বাই O2-এর ডিরেক্টর এবং আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব।

মিডিয়ার সাথে কথা বলার সময়, মিসেস আনিশা লোহারুকা এবং মিসেস শ্রীজা লোহারুকা, স্যুট বাই O2-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেছেন, “অসাধারণ আরাম এবং ব্যক্তিগত পরিষেবা চাওয়া ভ্রমণকারীদের জন্য এই হোটেল স্যুটকে একটি প্রধান গন্তব্য হিসাবে পরিচয় করিয়ে দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ৷ আমাদের রুফটপ বার, সুইমিং পুল, আমাদের টেরেস থেকে বিমানবন্দরের রানওয়েতে সরাসরি দৃষ্টিসীমা সহ, সামগ্রিকভাবে অসাধারণ ভিউ অতিথিদের মনোরঞ্জন করবে তা হলফ করে বলা যায়। আমাদের টিম প্রতিটি বিষয়ের প্রতি সূক্ষ্ম মনোযোগ এবং শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্মরণীয় অভিজ্ঞতা তৈরি করতে নিবেদিত। আমরা অতিথিদের স্বাগত জানাতে এবং প্রতিটি তাঁদের যাত্রাপথের বাসস্থানকে অবিস্মরণীয় করার জন্য উন্মুখ হয়ে রয়েছি।

এই উপলক্ষে, মিসেস ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, টলিউড অভিনেত্রী বলেন, “আমি স্যুট বাই O2 উদ্বোধন করতে পেরে উত্তেজিত, বিমানবন্দরের পাশেই অবস্থিত এই হোটেলটি বিলাসিতা নিয়ে আপস না করে ভ্রমণকারীদের অতুলনীয় সুবিধা প্রদান করবে। যাঁরা আরাম এবং ব্যতিক্রমী সেবা খুঁজছেন তাদের জন্য এটি একটি নিখুঁত স্থান হয়ে উঠবে।”

অতিথিদের হোটেলের চমৎকার খাবারের বিকল্পগুলি অন্বেষণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, যার মধ্যে রয়েছে:
* ভেনেজিয়া: একটি ৫৬- সিটার মাল্টি-কুইজিন রেস্তোরাঁ
* ⁠ক্যাফিন: একটি আরামদায়ক ৫৬- সিটার ক্যাফে যা বিভিন্ন রন্ধনসম্পর্কীয় আনন্দ পরিবেশন করে
* ⁠দ্য ড্রাঙ্কেন মাঙ্কি: একটি ইংরেজি স্টাইলের পাব যা ১২০ আসনবিশিষ্ট
* ⁠আয়ার: বিমানবন্দরের রানওয়ের সবচেয়ে কাছের এবং সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য সহ একটি অসাধারণ রুফটপ পুল বার
* স্পা
* জিম

স্যুট বাই O2-তে তিনটি বহুমুখী ব্যাঙ্কোয়েটের স্থানও রয়েছে:
* ভিক্টোরিয়া: ৩,০০০ বর্গফুট, ৩০০ জন পর্যন্ত অতিথি থাকার ব্যবস্থা
* অরাম: ৩,০০০ বর্গফুট, ৩০০ জন অতিথিকে হোস্ট করার ব্যবস্থা
* অলিভ: ১০০ জন অতিথির জন্য আরও ১,০০০ বর্গফুট জায়গা

একটি মনোরম পরিবেশে অসামান্য অতিথি অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য O2-এর এই অনুষ্ঠানটি একটি উদযাপনের রেশ নিয়ে শেষ হয়েছিল।

 

মণিপাল হসপিটাল শুরু করল ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে এর উপর বিশেষ ক্যাম্পেন

News Hungama:

কলকাতা, ২৬শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪: শহরকে সুস্থ হার্ট এর ভবিষ্যৎ প্রদান করতে মণিপাল হসপিটাল, যারা ভারতের সেরা স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থার অন্যতম, আজ শুরু করল ‘হৃদয় জুড়ে কলকাতা’ প্রয়াস। এই ইভেন্ট আয়োজন করা হয়েছে ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে উদযাপন করার আগেই, বিশ্ব ব্যাপী যা সাধারণত পালন করা হয়ে থাকে সেপ্টেম্বরের ২৯ তারিখ। কিছু আলোচনাধর্মী সেশন আয়োজন করা হয়েছিল, যেখানে যোগদান করেন বিভিন্ন কার্ডিয়াক স্পেশালিস্ট, যারা কলকাতায় মণিপাল হসপিটালের বিভিন্ন ইউনিট থেকে এসেছিলেন। কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য নিয়ে তারা নিজেদের মতামত জানান এবং অত্যাধুনিক অস্ত্রোপচার নিয়ে জানান, যেগুলো মেডিক্যাল ডিসকোর্স নিয়ে সার্বিক ভাবে রোগীর স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা নিয়েছে। এরপর ছিল একটি ভাব আদান প্রদানের সেশন এবং সম্বর্ধনা দেওয়া হয় হার্ট হিরোদের। এই হার্ট হিরোরা হচ্ছেন সেই সমস্ত রোগী মণিপাল হসপিটালে টিএভিআই (TAVI), সিএবিজি (CABG), ভালভ বদল, এভিআর (AVR) সহ একাধিক পদ্ধতির মাধ্যমে হার্টের সমস্যা কাটিয়ে উঠেছেন।

এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরুণ চন্দ, খ্যাতনামা অভিনেতা এবং লেখক। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কার্ডিওলজি বিভাগের বেশ কিছু বিশেষজ্ঞ যথাক্রমে ডঃ প্রকাশ কুমার হাজরা, ডিরেক্টর এবং বিভাগীয় প্রধান কার্ডিওলজি, মণিপাল হসপিটালস, ঢাকুরিয়া, ডঃ রবীন চক্রবর্তী, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান এবং কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান, মেডিকা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল (মণিপাল হসপিটালের একটি অংশ), ডঃ কুণাল সরকার, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান এবং কার্ডিয়াক সার্জারির প্রধান, মেডিকা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল (মণিপাল হসপিটালের অংশ) এবং অয়নাভ দেবগুপ্ত, রিজিওনাল সিওও, মণিপাল হসপিটাল (পূর্ব) যারা এই সাধু প্রয়াস নিয়ে বক্তব্য রাখেন।

এই ইভেন্টে আর দুটো অসাধারণ সচেতনতা মূলক প্রয়াসের উদ্বোধন হয়। ওয়ান স্ক্যান কেন সেভ আ লাইফ – একটি স্ক্যান একটি জীবন বাঁচাতে পারে, যেখানে ট্রাফিক সিগন্যালে বোর্ডের মধ্যে কিউ আর কোড দেওয়া থাকবে। এখানে স্ক্যান করে সাধারণ মানুষ সাথে সাথেই যোগাযোগ করতে পারবে মার্স (মণিপাল অ্যাম্বুলেন্স রেসপন্স সার্ভিস) এর সাথে, যা ২৪ ঘন্টা চালু থাকবে। এর সাথে রয়েছে ভিডিও টিউটোরিয়াল, যা দেখে সিপিআর (কার্ডিও পালমোনারি রিসাসিয়েশন প্রসিডিউর)। এই কাজের সাথে যুক্ত থাকার জন্য, বিধাননগর পুলিশ কমিশনারের সহযোগিতায় হার্ট আকারের ইমোজি ২৫ শে সেপ্টেম্বর শনিবার রাত থেকে ৩০ শে সেপ্টেম্বর জ্বলবে। এই অদ্ভুত নতুন ট্রাফিক সিগন্যাল হার্ট সুস্থ থাকার দিকটি নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হবে।

এই হৃদয় জুড়ে কলকাতা ক্যাম্পেনের লক্ষ্য হল সুনিশ্চিত করা যাতে অন্তত তিন শতাংশ ভারতীয়রা সিপিআর (CPR) প্রয়োগ করতে শেখে। মণিপাল হসপিটাল বিস্তৃত ভাবে সি পি আর ট্রেনিং প্রোগ্রাম আয়োজন করেছে কমিউনিটি মেম্বারদের জন্য, যার মধ্যে রয়েছে রেসিডেন্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন (RWA), স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা, স্টাফ এবং প্রিন্সিপালরা, সিকিউরিটি গার্ড, পুলিশ, মানব সম্পদের নেতৃত্ব এবং কর্পোরেট চাকরিরতরা। এই সম্পূর্ণ প্রয়াসের নাম দেওয়া হয়েছে হার্ট স্মার্ট কলকাতা যার লক্ষ হল একটি ডেটাবেস তৈরি করা যাতে শহর জুড়ে যেই সব মানুষেরা সিপিআর নিয়ে ট্রেনিং করেছেন, সেই তথ্য থাকে।

এরপর দুটো প্যানেল আলোচনা হয় – মহিলাদের মধ্যে হার্টের সমস্যা এবং কার্ডিয়াক সার্জারি : মিথ বনাম সত্যি – যেখানে মণিপাল হসপিটালের সেরা কার্ডিওলজিস্ট এবং কার্ডিয়াক সার্জনরা মূল্যবান ভাবনা চিন্তা তুলে ধরেন।

অয়নাভ দেবগুপ্ত, রিজিওনাল চিফ অপারেটিং অফিসার, মণিপাল হসপিটালস, পূর্ব, এই প্রয়াসের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বলেন,” হৃদয় জুড়ে কলকাতার লক্ষ্য হল কমিউনিটি তৈরি করা হিরো আর সারভাইভারদের নিয়ে। এই কমিউনিটি তৈরির লক্ষ্যে থাকবে অ্যাকশন বা কার্য প্রণালী আরো উন্নত করা এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট এর ক্ষেত্রে প্রতিক্রিয়া, কথা ট্রেনিং, প্রস্তুতি এবং রেসপন্স প্রোটোকল আরো উন্নত করা। আমরা একটি হার্ট সেফ কমিউনিটি তৈরি করতে চাই যেখানে সাধারণ মানুষকে সিপিআর এর ট্রেনিং দেওয়া হবে। পূর্ব ভারতে মণিপালের সব হসপিটালেই এই প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। আমরা স্কুল, কলেজ, কর্পোরেট, ক্লাব এবং সকল অ্যাসোসিয়েশনকে এই বার্তা দিতে চাই যে যারা সি পি আর এর ট্রেনিং নিয়েছেন, তারা তাদের কাছের মানুষকেও এই ট্রেনিং দিতে পারেন। এভাবে আমরা দেশ জুড়ে সি পি আর ট্রেনিং প্রাপ্ত রিসোর্স তৈরি করতে পারি, যার সাহায্যে অনেক মানুষকে বাঁচানো সম্ভবপর হতে পারে।”

ডঃ কুণাল সরকার, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান এবং কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের প্রধান, মেডিকা সুপার স্পেশালিটি হসপিটাল (মণিপাল হসপিটালের অঙ্গ), বিশেষ ভাবে আলোকপাত করেন এবং মণিপাল হসপিটালের এই প্রয়াসের প্রতি দায়বদ্ধতার দিকটি দেখিয়ে জানান,” মণিপাল হসপিটালে, আমাদের মূল ভাবনা হল কলকাতা শহরের কার্ডিয়াক কেয়ার এর ক্ষেত্রে বিপ্লব আনা, এবং তার সাথে অত্যাধুনিক ও সেরা চিকিৎসা প্রদান করা। কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ বলা হয় মৃত্যুর অন্যতম কারণ, সারা পৃথিবীর সমস্ত মৃত্যুর তিনের এক ভাগ। তাই খুব দরকারী হচ্ছে আটকানো, বা দ্রুত রোগের ধরা পড়া এবং এই পরিস্থিতির আশু মোকাবিলা। হৃদয় জুড়ে কলকাতা এমনই একটা প্রয়াস যা দেখিয়ে দেয় আমাদের শহরকে হার্ট স্মার্ট বানানোর ক্ষেত্রে আমরা কতটা দায়বদ্ধ। আমাদের অন্যতম কৃতিত্ব হল কুইক রেসপন্স কোডের (QR) এর ব্যবহারের ক্ষেত্রে দ্রুত অগ্রসর হওয়া। এই অ্যাকসেসের লক্ষ্য হল ইমার্জেন্সী সাহায্য করা বা সিপিআর প্রয়োগ এবং হার্ট শেপের ট্রাফিক সাইন দেওয়া, যাতে বৃহত্তর সমাজকে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ নিয়ে সচেতন করা যায়। আমরা এক চূড়ান্ত প্রভাব ফেলতে চাই যার ফলে মানুষের জীবন বাঁচানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিপিআর ভারতের মোট জনসংখ্যার তিন শতাংশ কভার করতে পারে। একটি টিম হিসেবে আমরা খুব আশাবাদী যে কম বয়সে মৃত্যু এড়াতে পারব মানুষের এবং হার্টের অসুস্থতার ভালো ও কার্যকরী চিকিৎসা করতে পারব কলকাতার মানুষের।”

ডঃ রবীন চক্রবর্তী, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান এবং কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান, মেডিকা সুপার স্পেশালিটি হসপিটাল ( মণিপাল হসপিটালের অন্তর্গত), বলেন,” ২৫-৪০ বছর বয়সীদের মধ্যে যেভাবে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ হওয়ার প্রবণতা বেড়েছে, সেটা সত্যি খুব দুশ্চিন্তার। গত এক দশকে ৫০ বছর হওয়ার আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৫০% এর বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। ৪০ তম জন্মদিন পালন করার আগেই ২৫% এর বেশি মানুষের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার কথা জানা যাচ্ছে। এমনকি কম বয়সী মহিলারাও অনেকে হার্ট ফেল করে মারা যাচ্ছেন।আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন এর রিসার্চ অনুসারে, গত এক দশকে, ৫৫ বছরের চেয়ে কম বয়সী মহিলাদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ২০% বৃদ্ধি পেয়েছে। এই তথ্যগুলো মাথায় রেখে, ডাক্তার হিসেবে আমাদের মনে হয় এই পরিস্থিতি এড়াবার জন্য প্রিভেনটিভ পদ্ধতি, দ্রুত ডায়াগনসিস এবং সময়মত চিকিৎসা দরকার। এই ক্ষেত্রে মণিপাল হসপিটালের হৃদয় জুড়ে কলকাতা একটি সময় মত প্রয়াস যা কলকাতার মানুষের হার্ট সুস্থ রাখতে পারে। আমাদের সমগ্র কমিউনিটিকে আরো শেখাতে হবে, তার সাথে সার্বিক ভাবে সমাজকে এবং কিছু ব্যবহার পরিবর্তন করতে হবে, যাতে হার্টের রোগ কমানো যায় এবং মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে।”

ডঃ প্রকাশ কুমার হাজরা, ডিরেক্টর এবং বিভাগীয় প্রধান, কার্ডিওলজি, মণিপাল হসপিটালস, ঢাকুরিয়া,” এই পরিকল্পনা আমরা ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে তে করছি, যাতে কলকাতা শহরের মানুষ তাদের হার্টের সুস্থতা নিয়ে সচেতন থাকেন। এছাড়া আমাদের লক্ষ্য থাকছে সাধারণ মানুষকে সিপিআর টেকনিকে ট্রেনিং দেওয়া, যেটা শুধু অনন্য নয়, ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ বটে। সিপিআর জানলে হাজার হাজার মানুষের প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হবে কারণ খুব ন্যূনতম প্রচেষ্টায় রিসাসিয়েট করা সম্ভব হার্টকে যতক্ষণ না হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়া মানুষকে হসপিটালে ভর্তি করা সম্ভব হচ্ছে।এই ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে তে আমরা শপথ নিয়েছি ‘মিশন টু টু থ্রি’ অর্থ হল ইতিমধ্যেই দুই শতাংশ ভারতীয় সিপিআর কি জানেন, আমরা সাধারণ মানুষকে ট্রেনিং দিয়ে এটি তিন শতাংশ করতে চাই, যাতে আরও বেশি মানুষ এই ট্রেনিং নিতে এগিয়ে আসেন।”

এই প্যানেল আলোচনার সময় ডাক্তাররা বেশ কিছু বিষয় তুলে ধরেন (নিচের অ্যানেক্সার দেখতে হবে)। এছাড়া বিশেষজ্ঞরা নিজেদের মধ্যে তথ্যের আদান প্রদান করেন। এছাড়া তারা কার্ডিয়াক স্বাস্থ্য, লিবারাল মেডিক্যাল প্রিভেনটিভ প্রকারভেদ এবং কার্ডিয়াক ট্রিটমেন্টের বর্তমান ট্রেন্ড নিয়ে আলোচনা করেন ও বক্তব্য তুলে ধরেন।

ওয়ার্ল্ড হার্ট ফাউন্ডেশন অনুসারে, সারা পৃথিবীতে, প্রতি ৩টি মৃত্যুর মধ্যে একটির কারণ হল কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ। এর মধ্যে বেশিরভাগটাই প্রিম্যাচিওর হার্টের রোগ। তবে এটা ঠিক যে রোগীকে গোল্ডেন আওয়ারের মধ্যে হাসপাতালে আনতে পারলে স্ট্রোক আটকানো সম্ভব এবং তার পর্যাপ্ত চিকিৎসাও। এই ধরনের হার্ট স্মার্ট প্রোগ্রামের মাধ্যমে মণিপাল হসপিটাল খুব আত্মবিশ্বাসী যে সামনের দিনে মানুষের হার্টের অবস্থার অনেকটাই উন্নতি হয়ে যাওয়া সম্ভব।

Ditipriya Roy Launches Senco Gold & Diamonds Shakti Collections at Bengal Shopping Festival

0

News Hungama:

Kolkata, September 20, 2024 – Senco Gold & Diamonds is a leading pan-India jewellery retailer having 167 showrooms across India ranking 78th in the recent Global Luxury Goods list by Deloitte. Senco Gold & Diamonds has been listed as the 2nd Most Trusted Jewellery Brand for the 4th year in a row by TRA.

Senco Gold & Diamonds is proud to be the Gold Partner of the Bengal Shopping Festival happening for the first time in Kolkata. To celebrate & enhance the shopping experience of the enthusiastic customers, Senco Gold & Diamonds will run exciting offers at its stall giving upto 50% off on the making charges of Diamond jewellery and upto 10% off on diamond value along with 0% deduction in old Gold Exchange & upto 25% off on making charges of Gold Jewellery on all days of the fair from Sept 20th to Sept 24, 2024, at Biswa Bangla Mela Prangan, Kolkata (behind ITC) and the same offers are also made available at ALL Senco Gold & Diamonds showrooms across Bengal. The Bengal Shopping festival is celebrated from Sept 20 to October 05, 2024, across the city.

Senco Gold & Diamonds over the years has celebrated women not just by adorning them but through their multiple CSR activities. In keeping with this spirit, Senco Gold & Diamonds announced the launch of a new Durga Puja Collection namely Shakti Collection that comes under Senco’s fine jewellery sub-brand Everlite. Durga Puja is about Shakti. Pujo means shakti. It about the power and grace that resides within every woman. Durga Puja is a welcoming of ‘Maa Durga’ and is a special event in every Bengali’s life, a time of joy, reverence, cultural heritage, and pride. It is that time of the year when people across India & Globally, especially Bengalis, travel back to their homes to be together with their loved ones and to celebrate the biggest festivity of the year – The Durga Puja.

Ranjana Sen, Chairperson of Senco Gold & Diamonds said, “In the likes of Dubai, Kolkata wants to start its own shopping festival to promote its Business, Karigari, Designs, and what Bengal is famous for. The Shakti Collection is designed for the festive season and for everyday wear and it is fine jewellery that serves as a token of strength and empowerment”.

Suvankar Sen, MD & CEO, Senco Gold & Diamonds said, “Our 85 years of trust and karigar shall be showcased in Biswa Bangla Mela Prangan Exhibition Hall, with all the various designs and collections such as Vivah, Everlite Diamond and everyday wear fine jewellery, Aham Men’s Jewellery, Gossip fashion jewellery, also Sennes lab grown diamonds and leather luxury accessories. We shall also promote our new age gold saving platform which is one of first digital platform in country and monthly instalment schemes Swarnayojana”.

Rangoli Unveils Festive Collection ‘Nandini’, Inspired by the Power and Positivity of Goddess ‘Durga Maa’

0

News Hungama :

Kolkata, 20 September 2024 – Rangoli, a leading name in ethnic fashion, unveiled its exclusive new festive collection, Nandini, today at 117A Rashbehari Avenue, Triangular Park, Kolkata. The collection draws its inspiration from the strength, grace, and positivity of Goddess Durga Maa, symbolizing resilience and power, particularly relevant in today’s challenging times. The event featured the presence of Bengali actress Susmita Chatterjee, adding a touch of glamour to the occasion.

The Nandini collection is a tribute to the timeless elegance of the modern woman who embraces tradition while exuding confidence and strength. Featuring a wide array of sarees, salwar suits, kurtis, and menswear, each piece reflects Rangoli’s dedication to quality craftsmanship and exquisite design, blending cultural heritage with contemporary style.

Commenting on the collection, Nikhil Jain, owner of Rangoli, shared: “Nandini is more than just a collection; it’s a symbol of the power and positivity that Maa Durga embodies. In these difficult times, we wanted to create something that uplifts and empowers women, just as Maa Durga empowers us all. The collection speaks to the spirit of the festive season and the strength within every woman.”

In addition to the launch of Nandini, Rangoli recently opened its new store in Kanchrapara last weekend, further expanding its footprint in the region. The Kanchrapara store showcases the full range of Rangoli’s ethnic wear collections, including sarees, salwar suits, gowns, lehengas, and menswear under the Ranjh label.

Today’s grand event saw enthusiastic participation from media, influencers, and fashion aficionados, who were delighted by the vibrant, festive atmosphere and the intricate craftsmanship on display. With a collection that reflects both tradition and modernity, Nandini is set to be a staple in every wardrobe this Durga Puja season.

About Rangoli
Founded over 35 years ago, Rangoli is an iconic fashion brand known for its exclusive ethnic wear for women and men, including sarees, salwar suits, gowns, lehengas, and more. With multiple stores across India, including its latest in Kanchrapara, Rangoli remains a beloved destination for those seeking traditional and contemporary ethnic fashion.