Saturday, December 20, 2025
Home Blog Page 3

Apollo Cancer Centres Launches ‘Save My Stomach’— an Early Detection Program to Raise Awareness on the Silent Threat of Stomach Cancer

News Hungama:

Kolkata, 19th November 2025: Apollo Cancer Centres (ACCs), India’s leading cancer care institution, today, launched ‘Save My Stomach’ (SMS), an early detection program for stomach cancer. The initiative aims to drive nationwide awareness on timely screening and accurate diagnosis, ultimately improving survival outcomes. Often referred to as a “silent killer,” stomach cancer typically shows noticeable symptoms only in its advanced stages, underscoring the critical need for early intervention.
According to GLOBOCAN 2020, carcinoma of the stomach is the fifth most common cancer worldwide, while India was recorded as the sixth in terms of stomach cancer incidence (4.5%). Basis a study, stomach cancer incidence in Eastern India, a majority of people were 70% males,  with a 2.3:1 male to female ratio in Mizoram, and a 3.3:1 ratio in Kashmir. These patterns underscore the urgent need for targeted awareness and early screening, especially among high-risk male populations in these regions.
The SMS—an early detection program—aims to identify high-risk individuals, particularly men over 60, people with chronic gastritis, Helicobacter pylori (H. pylori) infection, obesity, smoking habits, pernicious anaemia, or diets high in salted/pickled foods, and offer structured screening, including diagnostic endoscopy and biopsy. Through this initiative, ACCs aims to shift stomach cancer diagnosis from late to early stages, enabling curative treatments and better patient outcomes.
Adding to the urgency, Dr Supratim Bhattacharyya, Surgical Oncology and Robotic Surgeon, Apollo Cancer Centre, Kolkata, noted, “Symptoms like persistent heartburn, indigestion, or unexplained bloating should never be ignored, especially in individuals with long-term gastritis, H. pylori infection, or a family history of stomach cancer. These are often the earliest warning signs we overlook. Through Apollo Cancer Centres’ ‘Save My Stomach’ campaign, we aim to encourage people to seek timely screening. A simple endoscopy can detect stomach cancer at a curable stage, when survival rates are significantly higher.”
Dr. Sanjiban Patra, Onco Histopathology, Apollo Cancer Centre, Kolkata, said, “In stomach cancer, the turning point truly begins with accurate tissue diagnosis. Even subtle abnormalities in biopsy samples can signal early disease long before symptoms appear. Through the ‘Save My Stomach’ an early detection program, we are strengthening the link between screening and precise histopathology, ensuring every biopsy is evaluated with advanced techniques. Early and accurate diagnosis not only guides the right treatment but can completely change a patient’s outcome.”
Highlighting clinical impact, Dr Rajat Khandelwel, Gastroenterologist, Apollo Cancer Centre, Kolkata, said, “Early detection truly changes the trajectory of stomach cancer care, from limited treatment choices to life-saving outcomes. In my practice, I often see patients coming in at late stages when the disease has already spread and surgery or cure becomes difficult. But when detected early through a simple endoscopic screening, many can be completely treated, often without chemotherapy. Early screening not only saves lives but also preserves quality of life and reduces treatment complexity.”
Speaking about the program launch, Dr Surinder Singh Bhatia, Director Medical Services, Apollo Cancer Centre, Kolkata, said, “With ‘Save My Stomach’, Apollo Cancer Centres reinforces its leadership in cancer prevention and early intervention. Stomach cancer often disguises itself as common digestive discomfort, leading many to overlook the early warning signs. Our goal is to ensure that people recognise these symptoms and have timely access to screening before the disease advances. At ACC, we have always believed in continuously educating communities about early detection because awareness, timely diagnosis, and preventive care are the foundations of a healthier, cancer-free life.”
The benefits of SMS—an early detection program—are early detection and minimal intervention, which will significantly improve the quality of life and reduce financial burden. It may avoid the need for systemic chemotherapy or major surgeries.
The launch of Save My Stomach further reinforces ACCs’ commitment to improved public health outcomes, prevention-led cancer control, and nationwide awareness on early diagnosis.

সিওপিডি সচেতনতা বাড়াতে মণিপাল হসপিটালসের নতুন উদ্যোগ—ধূমপান ছাড়ানো থেকে ভ্যাকসিনেশন, সব পরিষেবা এক ছাদের নিচে

News Hungama:

কলকাতা, ১৯ নভেম্বর ২০২৫: বিশ্ব সিওপিডি দিবস উপলক্ষে মণিপাল হসপিটালস কলকাতা ধূমপান ত্যাগ ক্লিনিক এবং পালমোনারি রিহ্যাবিলিটেশন ও ভ্যাকসিনেশন ক্লিনিকের শুভ উদ্বোধন করল। শ্বাসযন্ত্রের রোগ প্রতিরোধ ও যত্নকে আরও শক্তিশালী করতে এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা যুক্ত হওয়ার ফলে হাসপাতালের সামগ্রিক পালমোনারি কেয়ার প্রোগ্রাম আরও উন্নত ও বিস্তৃত হল। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত ক্রিকেটার ও উপস্থাপিকা ঝুলন গোস্বামী। সঙ্গে ছিলেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাতা গৌতম ঘোষ, ফুটবল কিংবদন্তি গৌতম সরকার, সাংসদ সায়নী ঘোষ, বিধায়ক সুজিত বসু, এবং একাধিক আইএএস, আইপিএস কর্মকর্তা ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা। তাঁদের উপস্থিতি ফুসফুস–স্বাস্থ্য সচেতনতা অভিযানে উৎসাহ ও ব্যাপক সমর্থন যোগ করেছিল।

 

নতুন ধূমপান ত্যাগ ক্লিনিকে ধূমপান ছাড়তে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের জন্য পরিকল্পিত কাউন্সেলিং, আচরণগত সহায়তা, চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা এবং পর্যায়ক্রমিক ফলো-আপ দেওয়া হবে। পাশাপাশি পালমোনারি রিহ্যাবিলিটেশন ও ভ্যাকসিনেশন ক্লিনিক–এ ব্যক্তিবিশেষের শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী বিশেষ পুনর্বাসন পরিকল্পনা, শ্বাসপ্রশ্বাসের থেরাপি, এবং বৈজ্ঞানিকভাবে নির্ধারিত ভ্যাকসিনেশন সিডিউলের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি ফুসফুস–যত্ন আরও জোরদার করা হবে। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে প্রতিরোধযোগ্য সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই পরিষেবাগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই উদ্যোগগুলি প্রমাণ করে যে মণিপাল হসপিটালস সময়মতো চিকিৎসা, প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যব্যবস্থা এবং রোগীকেন্দ্রিক সেবার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়।

অনুষ্ঠানের সূচনায় মণিপাল হসপিটালস কলকাতার বিভিন্ন ইউনিটের পালমোনোলজি কনসালট্যান্টরা একটি উন্মুক্ত আলোচনার আয়োজন করেন। সেখানে সিওপিডির লক্ষণ, পরিবেশগত কারণ, প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্তকরণ, ধূমপান ত্যাগের গুরুত্ব এবং ভ্যাকসিনেশনের ভূমিকা নিয়ে বিশদ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য সাধারণ মানুষকে শ্বাসযন্ত্রের রোগ সম্পর্কে ভুল ধারণা দূর করতে এবং ফুসফুসের প্রতি আরও যত্নশীল হতে উৎসাহিত করে।

এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ক্লিনিকগুলির উদ্বোধন শেষে অভিজ্ঞ পালমোনোলজিস্টদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় উঠে আসে দেশে দ্রুত বাড়তে থাকা সিওপিডির বোঝা, ধূমপান ছাড়ার আচরণগত ও চিকিৎসাগত দিক, এবং ফুসফুস–সংক্রান্ত রোগ প্রতিরোধে ভ্যাকসিনের বাড়তি প্রয়োজন। প্যানেলে ছিলেন— ডা. দেবরাজ জাশ (ডিরেক্টর, পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটালস কলকাতা),ডা. সুরঞ্জন মুখার্জি (সিনিয়র কনসালট্যান্ট, রেসপিরেটরি মেডিসিন/পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটাল ঢাকুরিয়া),ডা. অর্ণব বেড়া (কনসালট্যান্ট, পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটাল সল্টলেক), ডা. মৌমিতা চ্যাটার্জি (কনসালট্যান্ট, পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটাল ইএম বাইপাস) এবং ডা. আয়ুষ গোয়েল (কনসালট্যান্ট, পালমোনোলজি, মণিপাল হসপিটাল ঢাকুরিয়া ও ইএম বাইপাস)। তাঁদের আলোচনা চিকিৎসক, রোগী এবং সাধারণ মানুষের জন্য কার্যকর ও তথ্যসমৃদ্ধ দিশা দেয়।

ডা. দেবরাজ জাশ বলেন,“ভারতে বিশ্বের মোট ধূমপায়ীর প্রায় ১২% বাস করে এবং প্রতি বছর ধূমপান–সংক্রান্ত কারণে ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। ধূমপান সিওপিডির প্রধান কারণ এবং দেশে বর্তমানে ৫ কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষ এতে আক্রান্ত। সুসংগঠিত কাউন্সেলিং ও চিকিৎসা সহায়তার মাধ্যমে ধূমপান ছাড়ার সফলতা অনেক বেড়ে যায় এবং রোগের অগ্রগতি কমে। নতুন রিহ্যাবিলিটেশন ও ভ্যাকসিনেশন পরিষেবা যুক্ত হওয়ায় রোগীরা এখন আরও সম্পূর্ণ ও কার্যকর চিকিৎসা পাবেন, যা ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বাড়াবে, হাসপাতালে ভর্তি কমাবে এবং জীবনের মান উন্নত করবে।”

ডা. অর্ণব বেড়া বলেন, “ফুসফুস–সমস্যা অনেক সময় মানুষ বুঝতেই পারে না, যতক্ষণ না সমস্যা খুব বাড়ে। তাই প্রতিরোধমূলক যত্ন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ইনফ্লুয়েঞ্জা ও নিউমোকোকাল ভ্যাকসিন বয়স্ক, ধূমপায়ী, ফুসফুস–রোগী এবং দুর্বল ইমিউনিটির মানুষদের জন্য বিশেষ উপকারী। হাঁপানি, ধূমপানের অভ্যাস বা বারবার শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ হওয়া তরুণরাও এই ভ্যাকসিন থেকে দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা পান। আমরা চাই মানুষ সঠিক বয়সে সঠিক ভ্যাকসিন গ্রহণ করুন, যাতে ফুসফুসের অপ্রয়োজনীয় জটিলতা এড়ানো যায়।”

ডা. অয়নাভ দেবগুপ্ত, রিজিওনাল চিফ অপারেটিং অফিসার (পূর্বাঞ্চল), মণিপাল হসপিটালস বলেন, “সিওপিডি ভারতে এখনো একটি বড় স্বাস্থ্য–ঝুঁকি এবং আইসিএমআর তথ্য অনুযায়ী দেশের মোট মৃত্যুর প্রায় ১০% এর জন্য এই রোগ দায়ী। তাই আমরা প্রতিরোধমূলক ও সময়মতো চিকিৎসা পৌঁছে দেওয়ার ওপর জোর দিচ্ছি। এই দুটি নতুন ক্লিনিক রোগীদের জন্য সঠিক নির্দেশনা, প্রাথমিক সহায়তা এবং এক জায়গায় পূর্ণাঙ্গ এমন পরিষেবা দেবে, যা ফুসফুসের রোগ আরও ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।”

এই বিশেষ পালমোনারি পরিষেবাগুলির উদ্বোধনের মাধ্যমে মণিপাল হসপিটালস কলকাতা প্রতিরোধমূলক, বৈজ্ঞানিক এবং রোগীকেন্দ্রিক শ্বাসযন্ত্র–চিকিৎসাকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল। ধূমপান ত্যাগ, রিহ্যাবিলিটেশন এবং ভ্যাকসিনেশন—এই তিনটি শক্তিশালী পরিষেবা একসঙ্গে যুক্ত হওয়ায় রোগীরা এখন আরও কার্যকর, সম্পূর্ণ এবং দীর্ঘমেয়াদি ফুসফুস–যত্ন পাবেন।

“El Sailijo 2.0 – 2025” উদ্যোক্তা ‘আইকনিক ইভেন্ট প্ল্যানার’ এবং ‘মেরিনার্স ডি’হার্টস’ কমিটি –

0

News Hungama:

 

“El Sailijo 2.0–এর মহাসমারোহ: মোহনবাগান ফ্যান ক্লাবের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নচিকেতা থেকে অনুপম হালদার, সবার উপস্থিতির ঘোষণা”আইকনিক ইভেন্ট প্ল্যানার এবং মেরিনার্স ডি’হার্টস কমিটির উদ্যোগে আজ বিকেল ৩:৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হলো বার্ষিক অনুষ্ঠান “El Sailijo 2.0 – 2025”–এর বর্ণাঢ্য প্রেস কনফারেন্স।

রঙিন পরিবেশে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রধান আয়োজক অরিন্দম মল্লিক, অভিষেক মজুমদার, বিথিকা বসাক, রিঙ্কি ঘরাই ।

 

সংগঠনের সেক্রেটারি অভিষেক মজুমদার জানান, ২০১৩ সাল থেকে মাত্র কয়েকজন সদস্য মিলে একটি হোয়াটস্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে এই ফ্যান ক্লাবের পথচলা শুরু হয়। এক দশকের ভ্রমণের পর ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে একটি অফিশিয়াল মোহনবাগান ফ্যান ক্লাব হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ফ্যান ক্লাবের আগামী বড় উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে রক্তদান শিবির, যেখানে সংগৃহীত রক্ত হস্তান্তর করা হবে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে।

 

প্রেসিডেন্ট অরিন্দম মল্লিক জানান, মোহনবাগান সমর্থকদের এক ছাতার নিচে আনা এবং তাদের সুবিধা–সুবিধা প্রদানই এই ফ্যান ক্লাবের মূল লক্ষ্য। তিনি আরও জানান, আগামী ২৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে একটি বিরাট সাংস্কৃতিক ও বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান, যেখানে উপস্থিত থাকবেন,

 

বিখ্যাত গায়ক নচিকেতা চক্রবর্তী।

 

শ্রীঞ্জয় বসু (সেক্রেটারি, মোহন বাগান A.C)।

 

বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায় (জয়েন্ট সেক্রেটারি, বক্সিং ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া)।

 

অনুপম হালদার (WBCS, জয়েন্ট কমিশনার, WB এক্সসাইজ)।

 

কুনাল ঘোষ (জার্নালিস্ট & ফর্মের MP),

 

কুনাল সাহা (জয়েন্ট সেক্রেটারি, WB প্রগ্রেসিভ বক্সিং এসোসিয়েশন),

 

মানস ভট্টাচার্য (ফুটবলার),

 

শ্যাম থাপা (ইন্ডিয়ান ফর্মের ফুটবলার )।

 

আজকের প্রেস কনফারেন্স মূলত এই আসন্ন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি, অতিথিদের তালিকা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ওপর ভিত্তি করে অনুষ্ঠিত হয়।

 

মোহনবাগানপ্রেমী সমর্থকদের জন্য এটি নিঃসন্দেহে এক বিশেষ প্রত্যাশার দিন।

আন্তর্জাতিক সমবায় বর্ষ ২০২৫ উপলক্ষে নাবার্ডের উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যস্তরের সমবায় কনক্লেভ

0

News Hungama:

 

আন্তর্জাতিক সমবায় বর্ষ ২০২৫ উদযাপনকে সামনে রেখে ন্যাশনাল ব্যাংক ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট (NABARD)-এর পশ্চিমবঙ্গ আঞ্চলিক দপ্তরের উদ্যোগে রাজ্যস্তরের সমবায় কনক্লেভ অনুষ্ঠিত হলো কলকাতার নিউ টাউনের ইকোপার্কে অবস্থিত তাজ তাল কুটিরে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রায় ১৫০-র বেশি মানুষ, সমবায় নেতৃত্ব এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা। এবারের কনক্লেভের মূল থিম ছিল “Cooperatives Build a Better World”।

রাজ্যের সমবায় ব্যবস্থার উল্লেখযোগ্য সাফল্য তুলে ধরে এদিন প্রকাশিত হয় একটি কফি টেবিল বুক, যেখানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সমবায় প্রতিষ্ঠানের অর্জন ও উদ্ভাবনী দৃষ্টান্ত স্থান পেয়েছে। পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয় একাধিক থিম্যাটিক সেশন ও আলোচনাচক্র।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন, রাজ্যের সমবায় ও পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী প্রদীপ কুমার মজুমদার,

নিরঞ্জন কুমার, রেজিস্ট্রার অব কো-অপারেটিভ সোসাইটি,

শান্তনু দাস, ডিরেক্টর, কোওপারেটিভ অডিট,

শ্রী পি. কে. ভারদ্বাজ, চিফ জেনারেল ম্যানেজার, NABARD পশ্চিমবঙ্গ আঞ্চলিক দপ্তর প্রমুখ।

শ্রী পি. কে. ভারদ্বাজ বলেন, নাবার্ড সমবায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে আর্থিক সহায়তা, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে আরও শক্তিশালী করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি ডিজিটাইজেশন, উদ্ভাবন এবং স্বচ্ছতাকে গ্রামীণ সমৃদ্ধির প্রধান চালিকা শক্তি হিসেবে তুলে ধরেন।

সমবায় সংস্থাগুলির সম্মাননা প্রদান

অনুষ্ঠানে কম্পিউটারাইজেশন ও প্রযুক্তি গ্রহণে বিশেষ ভূমিকার জন্য পাঁচটি সেরা জেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক (DCCB) এবং বেশ কয়েকটি PACS-কে সম্মানিত করা হয়।

মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন এবং গ্রামীণ অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় সমবায় প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি নাবার্ডের ক্রেডিট সাপোর্ট, অবকাঠামো উন্নয়ন, PACS কম্পিউটারাইজেশন, গ্রিন বিল্ডিং উদ্যোগ, ডিজিটাইজেশন ও দ্রুত অডিট ব্যবস্থার প্রশংসা করেন।

তিনি আরও জানান, সমবায় কর্মীদের প্রশিক্ষণ, দক্ষতা বৃদ্ধি, যুব অংশগ্রহণ এবং সক্ষমতা উন্নয়নে নাবার্ডের বিস্তৃত সহযোগিতা সময়ের দাবি।

শ্রী নিরঞ্জন কুমার রাজ্যজুড়ে সমবায় নির্বাচন, প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, PACS-এর কম্পিউটারাইজেশন এবং দ্রুত ডিজিটাল অডিটের ফলে সমবায় শাসনব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। তিনি আন্তর্জাতিক সমবায় বর্ষ ২০২৫-কে সামনে রেখে MPACS-এর কাঠামোগত উন্নয়নে ন্যাবার্ডের ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন।

স্কিপার পরিবেশ সুরক্ষায় অগ্রণী – ‘হরিয়ালি’ উদ্যোগে সুন্দরবনে ম্যাংগ্রোভ পুনরুদ্ধার ও নিরাপত্তাহীন পরিবারের ক্ষমতায়ন

0

News Hungama:

কলকাতা, ১৮ নভেম্বর ২০২৫: স্কিপার লিমিটেড (BSE: 538562 | NSE: SKIPPER) জয়গোপালপুর গ্রাম উন্নয়ন কেন্দ্র (JGVK)-এর সহযোগিতায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার বসন্তী ব্লকে ‘হরিয়ালি’ নামের একটি পরিকল্পিত বৃক্ষরোপণ ও সম্প্রদায়ভিত্তিক সবুজ উদ্যোগের সূচনা করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বেড়ে চলা হুমকির মুখে দাঁড়িয়ে থাকা সুন্দরবনের মানুষের জন্য এই উদ্যোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ।

সুন্দরবন—বহুসংখ্যক খাঁড়ি, ঘন ম্যাংগ্রোভ অরণ্য এবং বিচ্ছিন্ন দ্বীপগ্রাম নিয়ে গঠিত এই বিস্তীর্ণ অঞ্চল—মহিমা ও বিপন্নতা দুইয়েরই প্রতীক। বহু বছর ধরে এখানকার মানুষ প্রতিকূল পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াই করে বেঁচে আছে, এবং সাম্প্রতিক সময়ে চ্যালেঞ্জ আরও তীব্র হয়েছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড় এবং লোনাজলের অনুপ্রবেশ এই ভঙ্গুর পরিবেশ ও স্থানীয় জীবিকার উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলছে।

‘হরিয়ালি’ প্রকল্পের মূল লক্ষ্য একটি সম্প্রদায়ভিত্তিক ম্যাংগ্রোভ নার্সারি স্থাপন, যার মাধ্যমে ২০,০০০ ম্যাংগ্রোভ চারাগাছ ও ১০,০০০ ফলজ গাছ রোপণ করা হচ্ছে। এলাকার সর্বাধিক প্রয়োজনময় পরিবারগুলোর কাছে ফলজ গাছ বিতরণ করা হয়েছে, যা তাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণে সহায়তা করার পাশাপাশি অতিরিক্ত আয়ের সুযোগ তৈরি করবে। অন্যদিকে, ম্যাংগ্রোভ অরণ্য উপকূল ভাঙন, ঝড়ের ঢেউ এবং লবণাক্ত জলের অনুপ্রবেশ কমিয়ে নিরাপত্তাহীন পরিবারের দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। দুই বছর পর গাছগুলোর গড় বেঁচে থাকার হার প্রায় ৮০% বলে অনুমান করা হচ্ছে। এই উদ্যোগ স্থানীয়ভাবে কার্বন শোষণ, ব্লু-কার্বন উৎপাদন এবং প্রকৃতি-ভিত্তিক জলবায়ু সমাধানকে উৎসাহিত করে।

‘হরিয়ালি’ উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে গিয়ে স্কিপার লিমিটেড-এর চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রী সাজন বানসাল বলেন—
“প্রকৃতি যখন অবনতি ঘটে, তখন সবচেয়ে আগে এবং সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্থানীয় সম্প্রদায়। এই ভারসাম্য যে দ্রুত নষ্ট হচ্ছে, তা উপলব্ধি করেই আমরা বুঝেছি যে অপেক্ষা করার সময় আর নেই। JGVK-র সহযোগিতায় আমাদের ‘হরিয়ালি’ উদ্যোগ সুন্দরবনের সেই প্রাকৃতিক সুরক্ষা ফিরে পাওয়ার এক যৌথ প্রচেষ্টা, যা বছর বছর ক্ষয়ে যাচ্ছে। কমিউনিটি-লেভেলে ম্যাংগ্রোভ ও ফলজ উদ্ভিদ রোপণের মাধ্যমে আমরা একদিকে পরিবেশের প্রাকৃতিক ঢালকে পুনরুদ্ধার করছি, অন্যদিকে পরিবারগুলিকে তাদের জীবিকা টিকিয়ে রাখার উপকরণ দিচ্ছি। স্কিপার এই প্রকল্পকে এলাকার মানুষের ভবিষ্যতের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ হিসেবে দেখে।”

ABOUT SKIPPER LIMITED

‘ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’ এর উদ্যোগে আয়োজিত হয়ে গেল পুরুস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

0

News Hungama:

পুরস্কার বিতরণী এবং সাংস্কৃতিক উৎসব আয়োজক ‘ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’ –

 

মৌলালি যুবক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’ আয়োজিত পুরস্কার বিতরণী এবং সাংস্কৃতিক উৎসব।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টলিউড ফিল্ম ইণ্ডাস্ট্রীর অভিনেত্রী পাপিয়া অধিকারী, চলচ্চিত্র নির্দেশক বাদল সরকার, পরিচালক ও সম্পাদক সৌমেন সেন,বিপ্লব ঘোষ, অমরনাথ সেন, অদিতি মুখার্জী সহ একাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।

 

ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’ আয়োজিত পুরস্কার বিতরণী এবং সাংস্কৃতিক উৎসবের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিভার দৃষ্টান্ত রাখার জন্য শতাধিক ব্যক্তিকে পুরস্কৃত করা হয়।

একাধিক ব্যক্তির উপস্থিতিতে পুরস্কৃত করা হয় সংস্কৃতি, সাহিত্য, সমাজসেবা, প্রশাসন সহ একাধিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য শতাধিক ব্যক্তিকে।”

প্রাক্তন বিগ্রেডিয়ার তুষার কান্তি মুখোপাধ্যায়, শ্রী সুমন দাস (জেনারেল সেক্রেটারি, হিউম্যান রাইটস), বিপ্লব ঘোষ (অল ইন্ডিয়া হিউম্যান রাইটস সেক্রেটারি, সিপিডিয়ার),বাদল বর্মন (বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও পুলিশ আধিকারিক), বরুণ চক্রবর্তী (বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও সাংবাদিক),কৌশিক গাঙ্গুলী (বিশিষ্ট সাহিত্যিক), সিরাজুল ইসলাম ঢালী (বিশিষ্ট ঔপন্যাসিক), দিপা দাস (নজরুল গবেষক),সুব্রত চ্যাটার্জি (কবি),আরতি ঘোষ (লেখিকা),আমি কল্যাণী (লেখিকা),বাদল সরকার (বিশিষ্টপরিচালক), সুমন মুখার্জি (আকাশ আট এবং রবীন্দ্রভারতী টপার),দীপঙ্কর পোড়েল (বিশিষ্ট সমাজ সেবক),রুহুল আমিন,ইউসুফ মোল্লা।

 

ইন্টারন্যাশনাল নিউ স্টার’-এর পরিচালক ও সম্পাদক সৌমেন সেন জানিয়েছেন, “এই মুহূর্তে বর্তমান প্রজন্মের একাংশ একদিকে যেমন বই থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তেমনই অন্যদিকে তারা সংস্কৃতি বিমুখ হয়ে উঠেছে। সংস্কৃতি বিমুখ এই তরুণ সমাজকে বই ও সংস্কৃতিমুখী করার উদ্দেশ্যেই আমাদের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।

Senco Gold Limited More Than Doubles Profit in H1

0

News Hungama:

290.1 Cr, while PAT surged by 80% YoY to Rs. 153.4 Cr. Our H1 EBITDA margin expanded YoY by 310 basis points to 8.6% driven by a combination of strong brand image, pricing edge supported by improved product mix and higher stud ratio of 12%. Our inventory levels increased to Rs. 4309.2 Cr mainly due to the gold price rise of GML and stocking for Dhanteras Sale & New showrooms opened. Despite the capital requirements for this inventory, our balance sheet remains robust with Net Debt at Rs. 1578.4 Cr and a comfortable Debt-to-Equity ratio of 0.75 (including GML). Looking ahead, the strong festive sales in October 25 driving a YTD retail growth of 25% give us confidence for solid H2 performance. As we move into H2, our priority is to maintain this financial discipline, build up stock for upcoming wedding seasons and Q4 and ensure cash flow availability for business growth. The GML availability has improved, and we will enhance GML level back to 65% level to improve the blended ROI and maintain strict vigil on various levers of growth and operating efficiency to enhance ROE and ROCE by year-end.”

ন্যাশনাল এপিলেপসি অ্যাওয়ারনেস ডে উপলক্ষে সচেতনতার বার্তা দিলেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

News Hungama:

 

ন্যাশনাল এপিলেপসি অ্যাওয়ারনেস ডে। এ উপলক্ষে এ বছর থিম “My Epilepsy Journey” এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মধ্যে সঠিক ধারণা ও বৈজ্ঞানিক তথ্য পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানালেন খ্যাতনামা স্নায়ুবিশেষজ্ঞ ডঃ সৌরভ হাজরা।

তিনি বলেন, এপিলেপসি বা মৃগী কোনও অভিশাপ নয়; এটি একটি সম্পূর্ণ চিকিৎসাযোগ্য স্নায়বিক ব্যাধি। সময়মতো রোগ নির্ণয়, নিয়মিত ওষুধ সেবন এবং সঠিক সচেতনতার মাধ্যমেই অধিকাংশ রোগী সম্পূর্ণ স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন।

তিনি জানান, বিশ্বে প্রায় ৬৫ মিলিয়ন মানুষ এপিলেপসিতে আক্রান্ত, যার মধ্যে ভারতের অংশ প্রায় এক-ষষ্ঠাংশ। পশ্চিমবঙ্গে এ রোগের বার্ষিক হার প্রতি এক লক্ষ জনে ৩৮–৪২। জন্মের সময় দেরিতে কান্না, বিকাশজনিত সমস্যা, সংক্রমণ, স্ট্রোক, মাথায় আঘাত, রক্তে শর্করা বা সোডিয়ামের পরিবর্তন সবই রোগের গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকি-কারক।

 

এপিলেপসি নিয়ে সমাজে বহু ভুল ধারণা বিরাজমান। যেমন রোগটি ছোঁয়াচে, অশুভ শক্তির প্রভাব, রোগীরা স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন না বা বিয়ে সন্তান নেওয়া উচিত নয়। চিকিৎসকদের মতে, এসব কুসংস্কার ভুল। আধুনিক চিকিৎসায় অধিকাংশ রোগীই কর্মক্ষম, স্বাভাবিক জীবন চালাতে সক্ষম।

তিনি জানান, “জুতো বা লোহার গন্ধ দিলে সিজার থেমে যায়” এ ধরনের ধারণা সম্পূর্ণ অ-বৈজ্ঞানিক। এপিলেপসি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ওষুধ, প্রয়োজনে সার্জারি, এবং সঠিক চিকিৎসা-অনুসরণ।

তিনি বলেন, সঠিক চিকিৎসায় প্রায় ৭০ শতাংশ রোগী সিজার-ফ্রি জীবনে ফিরতে পারেন। আধুনিক সার্জারি ও নতুন ধরনের ওষুধ রোগ-নিয়ন্ত্রণকে আরও সহজ করেছে। প্রায় ২৫ শতাংশ ক্ষেত্রে এ রোগ প্রতিরোধযোগ্যও।

“ন্যাশনাল এপিলেপসি ডে-র লক্ষ্য কুসংস্কার দূর করা, রোগীদের পাশে দাঁড়ানো এবং সময়মতো চিকিৎসার গুরুত্ব পৌঁছে দেওয়া। এপিলেপসি লুকিয়ে রাখার নয়, বুঝে এগিয়ে চলার নাম। পরিবার ও সমাজ সচেতন হলে একজন রোগীও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারেন,” বলেন ড. হাজরা।

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালন করল মণিপাল হসপিটালস কলকাতা

News Hungama:

কলকাতা, ১২ নভেম্বর ২০২৫: ভারতের অন্যতম শীর্ষ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান মণিপাল হাসপাতাল গ্রুপ-এর দুটি ইউনিট — ঢাকুরিয়া ও ইএম বাইপাস — বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে দুটি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ঢাকুরিয়া ইউনিটে চালু হয়েছে নতুন মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস, আর ইএম বাইপাস ইউনিটে অনুষ্ঠিত হয়েছে ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর কর্মসূচি। এই দুই অনুষ্ঠানে মুখ্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত অলিম্পিয়ান শ্যুটার ও অর্জুন পুরস্কারপ্রাপ্ত জয়দীপ কর্মকার।
দুই হাসপাতালের এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষকে ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতন করা — যেন সবাই প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয়, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত জীবনযাপনের গুরুত্ব বুঝতে পারেন। অনুষ্ঠানগুলিতে চিকিৎসকরা ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের বার্তা দেন।
মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস, ঢাকুরিয়া ইউনিটে একত্রিত হয়েছে একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক — ডা. সুজয় ঘোষ (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. অমল কুমার সিনহা (কনসালট্যান্ট – ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. মনোজিৎ কেতন মুখোপাধ্যায় (সিনিয়র কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. অনির্বাণ সিনহা (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. উমাকান্ত মহাপাত্র (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. সোহম তরফদার (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি) এবং ডা. শিলাদিত্য নন্দী (কনসালট্যান্ট – এন্ডোক্রাইনোলজি)। এই ইনস্টিটিউট চিকিৎসার পাশাপাশি রোগী শিক্ষার ওপর বিশেষ জোর দিচ্ছে, যাতে প্রত্যেক ব্যক্তি রোগ নির্ণয়ের পর সঠিক পরামর্শ ও সহায়তা পান। চিকিৎসক দল সার্বক্ষণিকভাবে রোগীদের পাশে থেকে পরামর্শ ও সহায়তা প্রদান করবেন।
বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিস এখন এক বড় স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা ও পর্যবেক্ষণ না করলে এই রোগের ফলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ভারতে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, তাই বিশেষায়িত চিকিৎসা কেন্দ্র ও জনসচেতনতা প্রচার এখন অত্যন্ত জরুরি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডা. সুজয় ঘোষ বলেন, “ডায়াবেটিস আজ নির্দিষ্ট কোনো বয়সের রোগ নয়; এটি শিশু থেকে শুরু করে তরুণ ও প্রবীণ—সব বয়সের মানুষকেই প্রভাবিত করছে। বর্তমানে ভারতে ১০ কোটিরও বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, এবং এই সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস স্থাপনের উদ্দেশ্য হলো এই ক্রমবর্ধমান স্বাস্থ্যচ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমন্বিত চিকিৎসা প্রদান করা। উন্নত ডায়াগনস্টিক, চিকিৎসা দক্ষতা এবং রোগী শিক্ষাকে একত্রিত করে আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয়, সংগঠিত ব্যবস্থাপনা এবং দীর্ঘমেয়াদি জীবনধারা সহায়তা নিশ্চিত করতে চাই, যাতে মানুষ আরও স্বাস্থ্যকর ও সচেতন জীবনযাপন করতে পারেন।”
ইএম বাইপাস ইউনিটে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আয়োজিত হয়েছিল একাধিক সচেতনতা কার্যক্রম। অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল ‘সুগার মনস্টার’ নামে একটি অভিনব ইনস্টলেশন, যা দৈনন্দিন খাবারে লুকিয়ে থাকা চিনি সম্পর্কে মানুষকে চাক্ষুষভাবে সচেতন করেছে। এই উদ্যোগটি পরিবার ও তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এছাড়াও, হাসপাতাল প্রকাশ করেছে একটি ডায়াবেটিস সচেতনতা বুকলেট এবং একটি তথ্য পোস্টার, যেখানে প্রাথমিক উপসর্গ, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা এবং জীবনযাপনের গুরুত্ব নিয়ে সহজ ভাষায় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মণিপাল হাসপাতাল ইএম বাইপাসের বিশিষ্ট চিকিৎসকগণ — ডা. শুভঙ্কর চৌধুরী (সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও বিভাগীয় প্রধান, ডায়াবেটোলজি ও এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. উত্তিও গুপ্ত (কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইনোলজি), ডা. কৌশিক বিশ্বাস (সিনিয়র কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইনোলজি) এবং ডা. শেখ হাম্মাদুর রহমান (কনসালট্যান্ট, ডায়াবেটিস ও এন্ডোক্রাইনোলজি)। তাঁরা দর্শকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা ভাগ করে নেন।
আলোচনায় ডা. শুভঙ্কর চৌধুরী বলেন, “বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ডায়াবেটিস শুধুমাত্র একটি রোগ নয়; এটি আমাদের জীবনযাত্রা ও সমাজের পরিবর্তনের প্রতিচ্ছবি। চিকিৎসা পদ্ধতিও বদলেছে—আগে যেখানে কেবল চিকিৎসার ওপর জোর দেওয়া হতো, এখন গুরুত্ব পাচ্ছে প্রতিরোধ, শিক্ষা ও সচেতনতা। রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে চিহ্নিত করা, সমন্বিত যত্ন ও নিয়মিত সচেতনতা বজায় রাখা—এই তিনটি বিষয়ই সফল ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার মূলভিত্তি। আমাদের লক্ষ্য হলো ডায়াবেটিস কেয়ারকে আরও সহজলভ্য, শিক্ষানির্ভর ও সমন্বিত করে তোলা, যাতে মানুষ নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন ও আত্মনির্ভর হতে পারেন।”
অলিম্পিয়ান ও অর্জুন পুরস্কারপ্রাপ্ত জয়দীপ কর্মকার বলেন, “মণিপাল হাসপাতালের মতো একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ডায়াবেটিস সচেতনতা হাসপাতালের বাইরেও ছড়িয়ে দিচ্ছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়। মণিপাল ইনস্টিটিউট অফ ডায়াবেটিস এবং সুগার মনস্টার-এর মতো উদ্যোগ শুধু চিকিৎসার দিক নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের প্রেরণাও জাগিয়ে তুলছে। একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমি বিশ্বাস করি—ফিটনেস ও সচেতনতা পাশাপাশি চললে তবেই সমাজ হবে আরও সুস্থ।”
দিনের শেষে ইএম বাইপাস ইউনিটে মুখ্য অতিথি হাসপাতাল ভবনটি নীল আলোয় আলোকিত করে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস-এর বৈশ্বিক ঐক্যের প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত করেন। অন্যদিকে, ঢাকুরিয়া ইউনিট ১০ থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত নীল আলোয় সজ্জিত থাকবে—যা ডায়াবেটিস সচেতনতা ও যত্নে মণিপাল হাসপাতালের অবিচল প্রতিশ্রুতির প্রতীক।

Kolkata Hosts Interactive Meet on Nalanda Literature Festival – 2025

News Hungama:

Dhanu Bihar, in association with the Centre for Indian Classical Dances, IGNCA,

Sahitya Akademi, Nalanda University, and Nav Nalanda Mahavihara University,

held an Interactive Workshop cum Press Meet on 5th November, 2025 at The

Bengal Club, Kolkata, to announce the upcoming Nalanda Literature festivel (NLF) – 2025.

The session was graced by Chief Guest and festival advisor Sh. Harshvardhan

Neotia who joined with Chairperson D. Aaliya, Trustee Dhanu Bihar, Festival

Director Ganga Kumar and others in unveiling the festival’s vision. The gathering

witnessed participation from members of the literary and artistic community,

media representatives, and cultural enthusiasts and writers, including. Shri Amar

Mitra; Shri Satyabrata Dey; Sh. Diwakar Singh; Ms. Gauri Basu; Shri Mehul

Mohanka; Shri Dinyer Mucaden, Mrs Rachita dey; Joy Mukherjee and many more

writers whose insights and experiences enriched the discussion on India’s literary

and linguistic diversity.

Sh. Harhvardhan Neotia said,”inaugural event has been held in close proximity of

Nalanda, Nalanda has been our crowning glory of our academic achievements, our

literature, our wisdom. . Unfortunately, in that tragic fire many centuries ago we

lost many valuable manuscripts that got destroyed but its nice that we are reviving

that wonderful tradition, we are reviving the knowledge that has embedded with

many scholars of our land which now continue to propagate and prosper and

under the banner and land of Nalanda, we are taking forward this legacy of

thinking, of debate, of discussion, of promotion which is very heartening.

D. Aaliya, Chairperson, said, “Nalanda stands for knowledge that liberates, not

just the mind, but also society. Through this festival, we wish to take the essence

of dialogue, dignity, and diversity to every corner of India. Kolkata’s warmth and

intellect reflect exactly what Nalanda represents, the courage to question and the

grace to listen.”

Sh, Ganga Kumar, shared, “We should not look at literature merely as history, but

rather view it like modern science — as a field that can generate employment and

innovation. It’s time to change our perspective and create something meaningful

for the younger generation. Nalanda has always represented a unique and holistic

approach to education. Imagine — even 2000 years ago, debate itself was a form

of learning. Nalanda taught the world about literature, knowledge, and

intellectual legacy. We should share that wisdom, talk about our rich past, and

build a platform that connects this heritage with opportunities for today’s youth..”

The event also highlighted the Nalanda Literature Development Programme,

running from September 2025 to March 2026, which aims to nurture creative

dialogue and cultural exchange leading up to the main festival. Apart from this,

Padma Vibhushan Dr. Sonal Mansingh joined the session online and appealed the

audience to join the Nalanda Literature Festival.

The Nalanda Literature Festival 2025 promises to be a grand confluence of India’s

intellectual and cultural heritage, bringing together voices from across the nation

and the diaspora at the historic sites of Rajgir, Nalanda, reaffirming India’s

timeless spirit of knowledge and imagination.