Free Porn
xbporn

buy twitter followers
uk escorts escort
liverpool escort
buy instagram followers
6x games unblocked fnaf unblocked games 76 unblocked games krunker.io slither unblocked io premium unblocked github.io unblocked games
Saturday, July 5, 2025
Home Blog Page 7

যেখানে প্রতিটা মুহূর্ত দামী : মনিপাল হসপিটাল ব্রডওয়ের ডাক্তার মধ্য আকাশে যাত্রীর প্রাণ বাঁচালেন

News Hungama:

কলকাতা, ডিসেম্বর ২০, ২০২৪: মাটির থেকে যখন যাত্রী ঠাসা উড়োজাহাজ যখন হাজার হাজার ফিট উপরে, তখনই কখনও কখনও মেডিক্যাল ইমার্জেন্সী দেখা দেয়। এরকমই এক ঘটনায় একজন যাত্রীর শ্বাসকষ্ট শুরু হয় আর দ্রুত তার চামড়া যেন মলিন হতে শরীর করে। বাকি যাত্রীরা সকলেই চিন্তিত হয়ে পড়েন কিন্তু কি করবেন কূলকিনারা করতে পারছিলেন না। এই অবস্থায় ডঃ স্মিতা মৈত্র, কনসালটেন্ট এবং ইমার্জেন্সী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত, মনিপাল হসপিটাল, ব্রডওয়ে এগিয়ে আসেন পরিস্থিতি সামাল দিতে।

এই ঘটনাটি হয় গত ৬ই ডিসেম্বর কলকাতা – দিল্লি ফ্লাইটে, যেখানে বিকানেরের ৪৫ বছর বয়সী মহিলা হঠাৎই হাইপারটেনশিভ হার্ট ফেলিওরের সম্মুখীন হন। ঘটনাচক্রে ওনার উচ্চ রক্তচাপের লম্বা ইতিহাস রয়েছে।

এই যাত্রী, একাই কলকাতা থেকে দিল্লি যাচ্ছিলেন। মধ্য আকাশে তখন উড়োজাহাজ ওড়ার স্রেফ পনেরো মিনিট হয়েছে, শরীর খারাপ হতে শুরু করে। প্রথমে শরীর একটু ভালো না লাগা থেকে শুরু হয়ে রীতিমত শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। এর সাথে অসম্ভব বুকে ব্যথা আর চোকিং হওয়ার মত পরিস্থিতি তৈরি হয়। দ্রুত সংকটজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় এই যাত্রীর – খুব ঘামতে শুরু করেন তিনি। খুব ছটফট করতে শুরু করেন এবং আর কথা বলার জায়গায় ছিলেন না। কিছু মুহূর্তের মধ্যে তার রক্তচাপ বেড়ে হয়ে যায় ২৪০/১২০ মিলিমিটার মার্কারি, যা যথেষ্ট ঝুঁকির এবং শ্বাস প্রশ্বাস প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছিল।

এই অবস্থায় যখন পরিস্থিতি রীতিমত হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে, কেবিন ক্রু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। এই সময়ে নায়কোচিত ভাবে ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন ডঃ স্মিতা মৈত্র, কনসালটেন্ট এবং ইনচার্জ, ইমার্জেন্সী বিভাগ, মনিপাল হসপিটাল, ব্রডওয়ে। উনি তৎক্ষণাৎ পরিস্থিতির মোকাবিলা করেন। রোগীর অবস্থা দ্রুত দেখে নিয়ে, তিনি হাইপারটেনসিভ হার্ট ফেলিওরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এটি এমন একটি পরিস্থিতি যখন হৃদরোগে আক্রান্ত বা রেসপিরেটরি কোলাপস হয়ে যাওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা থাকে।

ফ্লাইটে এই ইমার্জেন্সী অবস্থায় খুব কম উপকরণ থাকে যেখানে, তিনি দ্রুত এগিয়ে এসে সিদ্ধান্ত নেন:

* রোগীর উপর ল্যাসিক্স ইনজেকশন প্রয়োগ করেন যাতে ফ্লুইড বেড়ে যাওয়ার সমস্যার উপশম হয়

* সাবলিঙ্গুয়াল নাইট্রোগ্লিসারিন দেন যাতে বুকে ব্যথার কষ্ট কমে

* ইকোস্প্রিন দেন যাতে কার্ডিয়াক স্ট্রেস কমে

* স্বাস প্রশ্বাসের সুবিধার জন্য রোগীকে অক্সিজেন সাপোর্ট দেওয়া হয়

যখন রোগীর অবস্থা স্বাভাবিক হয়, ক্রু পাইলটকে জানায় এবং ফ্লাইট ঘুরিয়ে দেওয়া হয় রাঁচির দিকে, যেখানে একটি ইমার্জেন্সী মেডিক্যাল টিম অপেক্ষা করছিল রোগীর আপৎকালীন চিকিৎসার জন্য। বলাই বাহুল্য, ফ্লাইটের মধ্যে তখন ডাক্তারের উপস্থিতি না থাকলে, খুব খারাপ কিছু হতে পারত।

ডঃ স্মিতা মৈত্র, কনসালটেন্ট এবং ইনচার্জ, ইমার্জেন্সী বিভাগ, মনিপাল হসপিটাল, ব্রডওয়ে, বলেন,” এরকম প্রতিকূল পরিস্থিতিতে প্রতিটা সেকেন্ড খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। মাথা ঠাণ্ডা রেখে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া খুব প্রয়োজন এই সময়ে। এই ক্ষেত্রে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়া বা রেসপিরেটরি ফেলিওর হওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা ছিল। আমি খুবই কৃতজ্ঞ যে আমার ট্রেনিং ও অভিজ্ঞতার দরুন আমি দ্রুত আপৎকালীন চিকিৎসায় অগ্রসর হতে পারি এবং ফ্লাইট রাঁচিতে নামার আগে রোগীকে কিছুটা স্থিতিশীল করতে পারি। ডাক্তার হিসেবে আমার সবচেয়ে বড় পাওনা যে আমি ওনার প্রাণ বাঁচাতে পেরেছি।”

 

 

ডঃ মৈত্রর এই আপৎকালীন চিকিৎসার সৌজন্যে যখন ফ্লাইট রাঁচিতে নামে, রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল ছিল। রোগীকে হুইলচেয়ারে করে স্থানীয় হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরবর্তীকালে জানা যায় যে রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হয়েছেন এবং স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফিরেছেন।

মাইহার ঘরানার উদযাপন, বড়দিনে কলকাতায় বসছে অভিনব ধ্রুপদী যন্ত্র-সঙ্গীতের আসর

0

News Hungama:

শীতের মরসুম। কলকাতায় একের পর এক রাগসঙ্গীতের অনুষ্ঠান। কিন্তু শুধুমাত্র ঘরানা কেন্দ্রিক রাগসঙ্গীতের আসর সারা দেশে বিরল। সেই বিরল অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকতে চলেছে কলকাতা। শুধুমাত্র মাইহার ঘরানাকে নিয়ে ২৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ধ্রুপদী সঙ্গীতের আসর “ইকোস ফ্রম মাইহার”। এই উৎসবের উদ্যোক্তা মাইহার ঘরানারই এই সময়ের অন্যতম সেতারশিল্পী পার্থ বোস।

 

 

মাইহারের রাজদরবারে  ‘বাবা’ আলাউদ্দিন খাঁ  সাহেবের আগমন, অবস্থান ও ওই শহরে আমৃত্যু বসবাস। ‘বাবা’-র গুরুকুল থেকে উঠে এলেন এক ঝাঁক দিকপাল শিল্পী – আলী আকবর, অন্নপূর্ণা, রবিশঙ্কর, নিখিল বন্দ্যোপাধ্যায়, বাহাদুর খাঁ, পান্নালাল ঘোষ এবং আরো অনেকে ,প্রতিষ্ঠিত হল “মাইহার ঘরাণা” – যার প্রতিনিধিদের বিশ্বব্যাপী বিচরণক্ষেত্র।

 

 

যন্ত্র সঙ্গীতের একটি ঘরাণায় সরোদ, সেতার, সুরবাহার, বাঁশুরী, বেহালা, সন্তুর সহ এতগুলি যন্ত্রের ব্যবহার ও বাদনশৈলীর বৈচিত্র্য সঙ্গীতের ইতিহাসে বিরল। সেই বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরার প্রয়াসের মধ্যে জন্ম নিয়েছে “ইকোস ফ্রম মাইহার”। “মাইহারের প্রতিধ্বনি” – কলকাতা তথা বাংলার একমাত্র ঘরাণাভিত্তিক সঙ্গীত সম্মেলন।

 

 

পণ্ডিত পার্থ বসুর উদ্যোগে দ্বিতীয়বার এই সম্মেলন হতে চলেছে জ্ঞান মঞ্চ প্রেক্ষাগৃহে, সকাল এগারোটা থেকে রাত ন’টা পর্যন্ত। কুহক সংস্থার আয়োজনে এই সঙ্গীতসভা উৎসর্গ করা হবে মাইহার পরম্পরার দুই সঙ্গীত সাধকের স্মৃতির উদ্দেশ্যে –পণ্ডিত মনোজশংকর ও ওস্তাদ আশীষ খাঁ। শিল্পী-তালিকায় থাকছেন মাইহার ঘরানার  আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ছয়জন শিল্পী– সিরাজ আলী খাঁ, বসন্ত কাবরা,  কেন জুকারম্যান, নিত্যানন্দ হলদিপুর, তরুণ ভট্টাচার্য ও ইন্দ্রদীপ ঘোষ। পন্ডিত পার্থ বসুর কথায়, “মাইহার ঘরানার যে গভীরতা, ব্যাপ্তি এবং বৈচিত্র্য তার উদযাপন এই উৎসব। শুধুমাত্র একটা ঘরানাকে কেন্দ্র করে এমন অনুষ্ঠান কলকাতায় এই প্রথম। আশাকরি মানুষের ভাল লাগবে।” সারাদিনের এই আসর সঙ্গীতপ্রেমীদের মধ্যে ইতিমধ্যেই উৎসাহ ও চর্চার সঞ্চার করেছে।

The Bharat Mobility Global Expo 2025 promises to be yet another landmark event,

0

News Hungama:

The Bharat Mobility Global Expo 2025 promises to be yet another landmark event, following the resounding success of last year’s edition, heralding a new era of collaboration and innovation in the mobility sector. As the industry converges to shape the future, this expo stands as a testament to India’s commitment to engineering excellence and sustainable mobility solutions. The global expo celebrates India’s growing role as a global hub for mobility, showcasing success across the automotive and mobility value chain and cutting-edge technologies. Inspired by the 7Cs mobility vision set by the Prime Minister of India Shri Narendra Modi, the global expo celebrates India’s growing role as a global hub for mobility, showcasing success across the automotive and mobility value chain and cutting-edge technologies. Now in its second year, the global expo will again unite the entire mobility value chain under one umbrella. The expo aims to amplify over the success of the inaugural version held in January 2024 and be the largest congregation of mobility players in the world.

The prestigious event is scheduled to be held from 17-22 January, 2025 across three separate venues spread across Delhi NCR. This year, in addition to the prestigious Bharat Mandapam in New Delhi, the premier venues of Yashobhoomi in Dwarka and the India Expo Centre & Mart in Greater Noida will also host the Bharat Mobility Global Expo 2025. It is going to be spread across more than 200,000 sq. meters, playing host 9 concurrent shows and over 500,000 visitors. This time, there is a special emphasis being placed on the global significance of the expo, as it is expected to attract over 5,000 global buyers (more than 10 times that of the 1st edition of the expo). As the industry converges to shape the future, this expo stands as a testament to India’s commitment to engineering excellence and sustainable mobility solutions. The show will feature more than 1500 exhibitors from across the globe.


The expo will showcase a grand exhibition highlighting the latest advancements and breakthroughs in the mobility ecosystem, celebrating India’s engineering excellence through cutting-edge technologies and sustainable solutions. Specialized showcases will include Auto Expo – The Motor Show showcasing products and technologies with respect to multiple powertrains, Auto Expo – The Components Show, and the Mobility Tech Pavilion, which will spotlight connected and autonomous technologies and infotainment systems. Other highlights include the Urban Mobility and Infrastructure Show, focusing on sustainable urban transportation systems like drones and public transport, as well as the Battery Show, Construction Equipment Expo, Steel Pavilion, Tyre Show, and Cycle Show, featuring innovations in new models and accessories. The event will also delve into EV infrastructure and alternative fuel technologies, such as hydrogen, covering the entire spectrum of automotive and mobility advancements. Complementing this vast exhibition, over 20 conferences will bring together global experts to discuss various aspects of the mobility value chain, providing a holistic platform for knowledge sharing.
A truly global event, the expo will host over 34 prominent vehicle manufacturers unveiling new models and electric vehicles, alongside displays of electric, hybrid, CNG, and biofuel-powered vehicles from both international and domestic companies. Leading pure EV manufacturers such as Ather Energy, Ola Electric, Vayve Mobility, Eka Mobility, and Vietnam’s Vinfast will further drive the electric revolution. More than 800 auto component manufacturers and 1,000 brands from over 13 global markets will exhibit their products, technologies, and services tailored to OEMs and the aftermarket. Dedicated country pavilions from Germany, the UK, South Korea, Japan, and Taiwan, along with participation from nations like the USA, Spain, UAE, China, Russia, Italy, Turkey, Singapore, and Belgium, will make the event a global platform for innovation, collaboration, and growth in the mobility ecosystem.
Pankaj Chadha, Chairperson of EEPC (Engineering Export Promotion Council) India said- “The Bharat Mobility Expo 2025 exemplifies India’s dedication to innovation and excellence in the mobility sector. This event will not only highlight the latest advancements but also promote collaboration and growth within the industry. We are honored to unite such a diverse group of stakeholders to co-create the future of mobility.”
Union Minister of Commerce & Industry, Shri Piyush Goyal while addressing the curtain raiser event for the Bharat Mobility Expo in New Delhi said that the event reflects the India vision story and unifies the entire mobility value chain under a single umbrella. He also unveiled the event film and brochure for the expo. Shri Jitin Prasada, Union Minister of State for Commerce and Industry, also graced the event. Shri Goyal lauded ministries and industry bodies from the automotive and mobility sectors for their initiative in organising Bharat Mobility Global Expo 2025, the world’s second largest mobility show. The Expo’s theme, ‘Beyond Boundaries: Co-Creating the Future of the Automotive Value Chain,’ aligns seamlessly with the nation’s vision for a connected and integrated world, he said. He further emphasised on the government’s commitment to support the sector in its aim to become the pinnacle for mobility technology across the world and encouraged a faster transition to electric vehicles. Scaling production of electric vehicles will help in achieving cost effectiveness, he said. India story is a compulsive investment story of leveraging skill, vision and ambition. Bharat Mobility Expo helps showcase India’s story in attracting investments and expand trade and exports, he said. He urged the participants to invite international players to expand their businesses and leverage India’s growth story.
The Bharat Mobility Global Expo 2025 is a ministry of commerce and industry led initiative and is being coordinated by Engineering Export Promotion Council India (EEPC India) with the joint support of 11+ Apex Industry associations namely SIAM, ACMA, ICEMA, ATMA, IESA, NASSCOM, ISA, MRAI, ITPO, Yashobhoomi, IEML, IBEF, CII, Invest India along with PwC India as the knowledge partner. This expanded event will be held in collaboration with 15 ministries, state governments, industry associations, and numerous industry leaders

IEEMA Expands Regional Presence: 41 West Bengal Companies Confirmed for ELECRAMA 2025, Membership Grows to 108 at the Back of Regional Initiatives

0

News Hungama:

Kolkata, December 17, 2024: The Indian Electrical & Electronics Manufacturers’ Association (IEEMA) hosted a power packed roadshow in Kolkata today to build excitement for the upcoming ELECRAMA 2025, the world’s largest platform for the electrical and allied electronics industry. The event highlighted the active participation of 41 members from West Bengal, reflecting the state’s growing prominence in India’s electrical sector.
Looking forward, IEEMA is preparing to host ELECRAMA 2025, the world largest electrical show, taking place from February 22 to 26, 2025. This upcoming edition promises to break new records with participation from over 1,100 exhibitors, an expected footfall of 400,000 business visitors, more than 15,000 B2B meetings, 600+ hosted buyers from 80 countries, and 10+ country pavilions on display.
West Bengal, with its rich industrial heritage, is witnessing an increase in IEEMA membership, which now stands at an impressive 108 members from the state. This growth is a testament to the Association’s commitment to strengthening its presence and fostering collaboration in the region.
Speaking at the event, Vikram Gandotra, President-Elect, IEEMA and Chairman, ELECRAMA 2025 said, emphasised the importance of West Bengal’s participation in the exhibition, “The growing membership in West Bengal reflects the state’s critical role in driving India’s electrical and allied electronics sector. With 41 members already confirmed for ELECRAMA 2025, we anticipate significant contributions from the state’s manufacturers, suppliers, and innovators. This participation underscores the potential of our regional players on a global stage.”

Talking on the IEEMA initiatives in the state, Charu Mathur, Director General, IEEMA highlighted that “IEEMA is focused on building stronger regional networks, and West Bengal has been a key focus area. The participation of so many members from the state at ELECRAMA 2025 demonstrates the success of these initiatives. Apart from ELECRAMA, we have been focusing on special initiatives in the Eastern region like Bengal Power Conclave, Connect North-East, E3 (Energize Empower East) and Odisha Power Conclave. We plan to grow more initiatives in the region and invite new members to be a part with us.”
Siddharth Bhutoria, Vice-President, IEEMA and Vice Chairman, ELECRAMA 2025 outlined the significance of the show, “ELECRAMA has established itself as an essential platform for the Indian energy and power sector to engage with global audiences, reflecting the industry’s growth and adoption of world-class technology. ELECRAMA 2025 is set to be the largest, most dynamic, and impactful edition to date, featuring Germany as the Focus Country and France as the Associate Partner Country, further enhancing its international appeal. This landmark event will showcase India’s leadership in the electrical and allied electronics sectors.”
ELECRAMA 2025, scheduled to be held in Greater Noida, will bring together industry leaders, innovators, and policymakers from around the world. With cutting-edge exhibitions, technology showcases, and networking opportunities, the event promises to serve as a springboard for the Indian electrical industry to achieve global excellence.
About IEEMA
IEEMA is the apex association of manufacturers of electrical and industrial electronics and allied equipment in India. Established in 1948, IEEMA is the first ISO-certified industry association, encompassing the entire value chain in power generation, transmission, and distribution equipment, including new and renewable energy sectors.
About ELECRAMA:
ELECRAMA is the flagship showcase of the Indian Electrical & Electronics Manufacturers’ Association (IEEMA), bringing together the complete spectrum of solutions that powers the planet from source to socket and everything in between. ELECRAMA is a platform to connect the world with the Indian industry in respect of technology, new trends, and innovation for future energy transition.
For more information about ELECRAMA 2025 and upcoming roadshows, please visit https://elecrama.com/.
Any Queries:
Nidhi Francis: [email protected]
Shreya Chopra: [email protected]

অনেক বড় বিপদ থেকে বাঁচাল মনিপাল হসপিটাল, ব্রডওয়ে : রোগীর শ্বাসনালী থেকে বার হল ধাতুর স্প্রিং

News Hungama:

কলকাতা, ১৬ই ডিসেম্বর, ২০২৪: কিছু কিছু রহস্য যেন রহস্যই থেকে যায় যতক্ষণ না সঠিক লোকের চোখে পড়ে। জামশেদপুরের ২১ বছর বয়সী সুফিয়ান আলীর ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা ছিল সেরকমই। তবে তার ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন অসুস্থতা আর মেডিক্যাল ক্ষেত্রে অসম্ভব পারদর্শিতার নিদর্শন দেখা গেল। দুই বছর আগে খুব কফের সমস্যা হতে থাকে তার, কিছু সময় পর রক্ত পড়তে থাকে কফের সাথে।

বিভিন্ন ইএনটি (ENT) বিশেষজ্ঞর কাছে যান তিনি। তারা বেশ কিছু ওষুধ দেন, যার জন্য অস্থায়ী ভাবে রক্তপাত বন্ধ হয়। তবে প্রতি ৫-৬ মাস অন্তর কফ ফিরে আসছিল। গত মাসে কফ অনেকটাই বেড়ে যায় এবং তার সাথে মাঝে মাঝেই জ্বর আর ওজন কমা লক্ষ করা যায়। তখন তাকে মনিপাল হসপিটাল ব্রডওয়েতে যাওয়ার কথা বলা হয়, যেখানে ডঃ অপর্ণা চ্যাটার্জি, অ্যাসোসিয়েট কনসালটেন্ট, রেসপিরেটরি মেডিসিন, মনিপাল হসপিটাল, ব্রডওয়ের অধীনে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। উপসর্গ দেখে শুরুতে বোঝাই যায়নি, যতক্ষণ না ছুঁচলো ধাতব স্প্রিংয়ের অস্তিত্ব – যা চোখে পড়েনি বা জানাও যায়নি আগে, ধরা পড়ল শেষমেশ শ্বাসনালীতে। এই ধাতব বস্তু পাওয়া গিয়েছিল ফুসফুসের বাম সাবকারিনাল (subcarinal) স্থানে – বুকের নীচের দিকে যেখানে শ্বাসনালী ছড়িয়ে যায় এবং ফুসফুসের সাথে যুক্ত হয়।

 

শুরুতে ব্রনকষ্কপি আর তার সাথে এন্ডব্রনকিয়াল আল্ট্রা সাউন্ড (EBUS) পরিকল্পনা করা হয়েছিল এটা ভেবে যে রোগীর উপসর্গ অনেকটাই যক্ষ্মা বা টিউবারকুলোসিসের মত। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে ফুসফুসের ভেতরের ছবি তৈরি হয় আর তার আশপাশের আর সবটাই সম্ভব হয় শব্দ তরঙ্গের মাধ্যমে। ব্রনকস্কোপের মাধ্যমে ঢোকানো হয় (একটি সরু, ফ্লেক্সিবল টিউব) শ্বাসনালীতে ; এই পদ্ধতির মাধ্যমে ডাক্তাররা ফুসফুসের আশপাশের টিস্যু দেখা সম্ভব হয়। এর ফলে অনেক কিছু বোঝা সম্ভব হয়, একদিকে যেমন সংক্রমণ বোঝার জন্য লসিকা গ্রন্থি বা ক্যান্সার হয়েছে কিনা সেটাও বোঝা সম্ভব। শুরুতে যে এক্স রে করা হয়েছিল, সেখান থেকে কোন উপসংহারে আসা যায়নি। এরপর উচ্চ রেজোলিউশনের সিটি (CT) এইচআরসিটি (HRCT) থোরাক্স স্ক্যান করার ধরা পড়ে একটি দুই সেন্টিমিটার লম্বা ধাতব স্প্রিংয়ের উপস্থিতি।

 

রোগী এবং তার পরিবার, উভয়েই এই ধাতব বস্তুর উপস্থিতির ব্যাপারে কোন রকম আলোকপাত করতে পারেননি। এর ফলে মনিপাল হসপিটালের মেডিক্যাল টিমের কাছে কঠিন ধাঁধা ছিল। শুধু তাই নয়, কিভাবে বার করা হবে সেটিও বড় প্রশ্ন ছিল।

 

ডঃ অপর্ণা চ্যাটার্জি, অ্যাসোসিয়েট কনসালটেন্ট, রেসপিরেটরি মেডিসিন, মনিপাল হসপিটাল, ব্রডওয়ে, যিনি পুরো পদ্ধতির ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন, জানান,” এটি কোন সাধারণ কেস নয়। যখন বাইরের কিছু আমাদের ফুসফুসের নিচের দিকের অংশে কম কারণে আসে বা আঘাত করে, বিশেষ করে যখন আড়াআড়ি ভাবে সাধারণত যে জায়গায় আঘাত লাগে এরকম না হয়, তখন ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতিতে এগিয়ে যাওয়া বেশ ঝুঁকির হয়ে পড়ে। তখন প্রয়োজন হয় খুব যত্ন সহকারে অ্যানগুলেশন এবং একাধিক বার র‍্যাট টুথ (rat- tooth) ফরসেপসের দ্বারা ওই জায়গা থেকে বস্তুটি সরানো এবং সতর্কতার সাথে বস্তুটি শরীর থেকে বাদ দেওয়া। এই ক্ষেত্রে আমরা সাফল্যের সাথে ধাতব বস্তুটি বার করে শরীর থেকে বাদ দিতে সফল হয়েছি খুব দক্ষতার সাথে এগিয়ে। খুব অল্প রক্তপাত হয়েছে যা সামলানো গিয়েছে, বিশেষ করে রোগীর স্বার্থের সাথে জড়িয়ে রয়েছে ব্যাপারটা যখন।”

 

পুরো বিষয়টি নিয়ে রোগী সুফিয়ান আলী বলেন,” আমার বিন্দুমাত্র ধারণা ছিল না যে আমার এরকম কিছু হতে পারে। এই অভিজ্ঞতা ভয়ানক বললেও কম নয়, যা জীবনকে থমকে দিয়েছিল। গত মাসে যখন আমার উপসর্গ গুলো আরো খারাপ হতে আরম্ভ করে, তখন আমাকে মনিপাল হসপিটাল ব্রডওয়েতে রেফার করা হয়, যেখানে ডাক্তাররা আমার এই অবিরাম রক্তপাতের কারণ বর করতে পারেন। ছুঁচ জাতীয় কোন জিনিস শ্বাসনালীতে আটকে গিয়েছিল। বাইরের জিনিস, যা সম্পূর্ণ অগোচরে ছিল এবং এর কারণেই গত দুই বছর ধরে এত কষ্ট হচ্ছিল। শেষমেশ ডাক্তারদের পারদর্শিতার কারণেই এই ছুঁচ জাতীয় জিনিস বার করা সম্ভব হয়েছে।”

 

গত ২৮ শে নভেম্বর ২০২৪ যখন তাকে ডিসচার্জ করা হয়, তখন তার অবস্থা অনেকটাই ভালো ছিল এবং আগে যেই সমস্যা থেকে অনেকটাই বিব্রত করেছিল, তার থেকে মুক্তি পেয়েছিল। তবে যক্ষ্মা বা টিউবারকুলোসিস ধরা পড়ার কারণে বর্তমানে চিকিৎসা চলছে ডঃ দেবরাজ যশ, রেসপিরেটরি মেডিসিন, মনিপাল হসপিটালের অধীনে। পরবর্তীকালে সুফিয়ান আলীকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রাখা হবে যাতে স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফেরার ক্ষেত্রে কোন সমস্যা না হয়।

দেখতে দেখতে ১২ বছরে পা রাখল স্বর সম্রাট ফেস্টিভ্যাল।

0

News Hungama:

স্বর সম্রাট রত্ন পুরস্কার পেলেন আমজাদ আলি খান, প্রায় ৪০ বছর পর উস্তাদ আমজাদ আলি খান এবং পন্ডিত স্বপ্নন চৌধুরীর বাজনায় মজল কলকাতা

দেখতে দেখতে ১২ বছরে পা রাখল স্বর সম্রাট ফেস্টিভ্যাল। দেশের অন্যতম সেরা রাগ-সঙ্গীতের উৎসব বলে সমাদৃত এই ফেস্টিভ্যাল। দেশের প্রাজ্ঞ পন্ডিত-উস্তাদরা এই রাগ-সঙ্গীতের আসরে অংশগ্রহণ করেন। এবারেও তার ব্যতিক্রম হল না। ১৪ এবং ১৫ ডিসেম্বর এই দুইদিন নজরুল মঞ্চে চলল স্বর সম্রাট উৎসব। এবারের উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ছিল প্রবাদপ্রতিম সরোদশিল্পী উস্তাদ আমজাদ আলি খান। এবছর স্বর সম্রাট রত্ন পুরস্কার পেলেন তিনি। তাঁর হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন আরেক বর্ষীয়ান সঙ্গীতশিল্পী অমিয় রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়। আমজাদ আলি খান বলেন, “এই সম্মান পেয়ে আমার সত্যি ভাল লাগছে। তেজেন্দ্র প্রতি বছর ওঁর গুরুর নামে এই যে অনুষ্ঠান করে, এর জন্য ওঁর সাধুবাদ প্রাপ্য। তবে আমি চাইব তেজেন্দ্রর প্রথম গুরু উস্তাদ বাহাদুর খাঁ’র নামেও উনি এমন কোনও অনুষ্ঠান শুরু করুন।” ৪০ বছর পর আমজাদ আলি খান এবং বিশিষ্ট তবলাশিল্পী পন্ডিত স্বপ্নন চৌধুরী একসঙ্গে মঞ্চে বাজালেন। কলকাতার কাছে এ এক বিরল অভিজ্ঞতা। বাজনা শুরু করার আগে আমজাদজী বলেন, “সারা দেশে যে ভাবে নারী নির্যাতন বেড়ে চলেছে, তা সত্যি দুঃখের। আমাদের দেশে দুর্গারা আজ নির্যাতিতা। তাই রাগ দুর্গা দিয়ে আমি বাজনা শুরু করব। দুর্গার কান্নাকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করব।” এরপর দুই দিকপালের সুরের মূর্ছনায় ভাসল কলকাতা। রাগ দুর্গার পর রাগ দরবারি এবং শেষে শ্রোতাদের অনুরোধে রাগ সাহানা শোনান তিনি।


প্রতিবছর স্বর সম্রাট ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করেন এই সময়ের অন্যতম আরেক সরোদশিল্পী পন্ডিত তেজেন্দ্র নারায়ণ মজুমদার এবং তাঁর পরিবার। দায়িত্বে শ্রী রঞ্জনী ফাউন্ডেশন। তেজেন্দ্র নারায়ণের গুরু স্বরসম্রাট আলি আকবর খানের নামেই এই উৎসবের নাম। পন্ডিত তেজেন্দ্র নারায়ণের কথায়, “আলি আকবর খান কী বিরাট মাপের শিল্পী তা পরিমাপ করার ক্ষমতা আমার নেই! ওঁর নামে এই উৎসব, আমি চাইব রাগ সঙ্গীতের অনুষ্ঠান আরও বেশি বেশি করে প্রচার পাক। স্বর সম্রাট ফেস্টিভ্যাল শুধুমাত্র দিকপাল শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠান করে না, নবীন প্রতিভাদের সব সময় সুযোগ দিয়ে এসেছে এই উৎসব। আমার ধ্রুব বিশ্বাস এই নবীন শিল্পীরাই একদিন দিকপাল হয়ে উঠবে। এবারেও অনেক নবীন শিল্পী তাঁদের প্রতিভা মেলে ধরার সুযোগ পাবেন”।


এবারে দুই দিনের অনুষ্ঠানে শিল্পীদের চাঁদের হাট।ছিলেন পন্ডিত সাজন মিশ্র-স্বর্নেশ মিশ্র (কন্ঠ সঙ্গীত), ওঁরা শোনালেন রাগ বাগেশ্রী।  পন্ডিত কুমার বোস, পন্ডিত শ্রীনিবাস জোশী এবং ভিরাজ জোশীর মেলবন্ধন মনে রাখার মত। পন্ডিত ভিমসেন জোশীর পুত্র এবং নাতি কলকাতাকে মুগ্ধ করলেন। ওঁরা জানান, ভিমসেন জোশী কলকাতাকে ‘সেকেন্ড হোম’ মনে করতেন। তাই কলকাতা তাঁদের কাছেও খুব স্পেশ্যাল। পিতা-পুত্র রাগ মুলতানি শোনান। সরোদশিল্পী পন্ডিত দেবাশিস ভট্টাচার্য রাগ কাফি, পিলু বাজান। সেতার শিল্পী শুভেন্দ্র রাও শোনান রাগ মধুমন্তী এবং শেষে রাগ খামাজ। এবারে স্বর সম্রাট উৎসবে অন্যতম আকর্ষণ ছিল নবীন শিল্পীদের অনুষ্ঠান। নবীন প্রতিভাবান  সরোদ শিল্পী ইন্দ্রায়ুধ মজুমদারের তত্ত্বাবধানে  পন্ডিত তেজেন্দ্র নারায়ণের শিষ্যরা সেতার এবং সরোদের যুগলবন্দি শোনান। অসাধারন ছিল সেই বাজনা। ছিলেন আরো অনেক বিশিষ্ট শিল্পীরা। এই শীতের আমেজে রাগ সঙ্গীতের ওমে দুইদিন মজে রইল গোটা কলকাতা।

পূর্ব ভারতের প্রথম মিউজিয়াম হোটেল দ্য হাউস অফ শেহেরওয়ালি: একটি মিউজিয়াম যেখানে আপনি থাকতে পারেন

0

News Hungama:

কলকাতা, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪: গত কয়েক বছরে, মিউজিয়াম হোটেলগুলি সারা বিশ্বে মনোযোগ আকর্ষণ করেছে, যেখানে ইতিহাস জীবন্ত হয়ে ওঠে এবং দর্শকরা প্রকৃত সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতায় নিজেকে নিমজ্জিত করে। শিক্ষা এবং বিনোদনকে একত্রিত করে, এই আন্দোলন অতিথিদের একটি মিউজিয়াম পরিবেশে বাস করার সুযোগ প্রদান করে, যা তাদের অতীতের যুগের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়ক হয়, ইতিহাসকে স্পর্শযোগ্য এবং স্মরণীয় করে তোলে।

 

দ্য হাউস অফ শেহেরওয়ালি: একটি মিউজিয়াম যেখানে আপনি থাকতে পারেন

দ্য হাউস অফ শেহেরওয়ালি তার শাশ্বত সৌন্দর্য এবং অতুলনীয় আতিথেয়তার জন্য বিখ্যাত। পূর্ব ভারতে এই ধরণের প্রথম মিউজিয়াম হোটেল হিসাবে, এটি শহর ব্যাপী ঐতিহ্য অন্বেষণ করার এক অনন্য সুযোগ প্রদান করে। আজিমগঞ্জের সর্বোচ্চ এবং শীতলতম অংশে অবস্থিত, সম্পত্তির প্রতিটি কোণ থেকে নদীর একটি দর্শনীয় দৃশ্য পাওয়া যায়। সূক্ষ্ম প্রাচীন জিনিস সম্পত্তির এবং শিল্পে সজ্জিত, এটি তাদের জন্য একটি পবিত্র স্থান যারা বাংলার স্বর্ণযুগের ইতিহাস ও ঐতিহ্যে নিমজ্জিত রাজকীয় অভিজ্ঞতা সন্ধান করেন।

 

শেহেরওয়ালি সংস্কৃতির সাথে ইতিহাসের মেলবন্ধন ঘটিয়ে, দ্য হাউস অফ শাহরুওয়ালি বিলাসিতা এবং ঐতিহ্যের সঙ্গম। এর শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং ফেলে দেওয়া ঐতিহাসিক সামগ্রী গুলির অনন্য পুনঃব্যবহার ও পুনঃসংস্করণের মাধ্যমে পরিবেশের উপর সর্বনিম্ন প্রভাব ফেলে, যা জৈন দর্শনের “অপরিগ্রহ” দর্শন কে প্রতিফলিত করে। মুর্শিদাবাদের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত, সম্পত্তিটি এএসআই দ্বারা সুরক্ষিত প্রায় ৫০টি প্রধান সাইটের ৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে সহজেই অ্যাক্সেসযোগ্য। শেহেরওয়ালি হাউসটি বিশাল স্থানবিশিষ্ট রুমে সাজানো, যা প্রধান শেহেরওয়ালি সরদার পরিবারের আদলে তৈরি, আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সহ, একটি আরামদায়ক থাকার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।

 

সম্পত্তির হৃদয়ে অবস্থিত একটি সুন্দর জৈন মন্দির। মিউজিয়াম হোটেলটি ব্রিটিশ, ডাচ, ফরাসি এবং পর্তুগিজ সংগ্রহশালা পাশাপাশি শেহেরওয়ালি, মোগল এবং বাঙালি পরিবারের ঐতিহ্য তুলে ধরে, যা নান্দনিকতা এবং কাহিনীর এক অনন্য মিশ্রণ তৈরি করে। এই শিল্পের সংমিশ্রণে প্রতিটি কোণায় ছড়িয়ে পড়ে, যা দ্য হাউস অফ শাহরওয়ালী কে একটি মিউজিয়াম হোটেলে পরিণত করে, যেখানে মুর্শিদাবাদের গৌরবময় অতীতকে প্রদর্শন করা হয়।

 

একটি স্মরণীয় শেহেরওয়ালি অভিজ্ঞতা

 

দ্য হাউস অফ শেহেরওয়ালি ইতিহাসের পাশাপাশি মূল্যবান স্মৃতি তৈরি করার একটি স্থান। সন্ধ্যাটি এক কাপ সিটিওয়ালি চায়ের সাথে ছাদ থেকে গঙ্গার মনোরম দৃশ্য উপভোগ করে কাটিয়ে দেয়। আশেপাশের রাস্তাগুলি অদ্ভুত দোকান এবং খাঁটি শহর ব্যাপী খাবারে ভরা। আমাদের নিজস্ব উদ্ভিজ্জ খামার এবং ফলের বাগান থেকে জৈবিকভাবে উত্থিত ফল এবং শাকসবজি, টেবিলে তাজা ফল এবং শাকসবজি নিশ্চিত করে; অতিথিরা শ্রী প্রদীপ চোপড়ার লেখা গবেষণা বই থেকে নাগরালি নিরামিষ খাবারের অনন্য স্বাদ প্রদর্শনের জন্য একটি রন্ধন সম্পর্কীয় যাত্রা শুরু করবেন।

 

দ্য হাউস অফ শেহেরওয়ালির পেছনের দৃষ্টিভঙ্গি

 

দ্য হাউস অফ শেহেরওয়ালির অস্তিত্ব প্রদীপ চোপড়ার কারণে, যিনি শেহেরওয়ালি ঐতিহ্যের একজন নিবেদিত রক্ষক। মুর্শিদাবাদের জৈন সম্প্রদায়ের মধ্যে শিকড়যুক্ত, তাঁর লক্ষ্য এই ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং উদযাপন করা, শিল্প এবং প্রাচীন জিনিসগুলির প্রতি তাঁর আবেগের জন্য পরিচিত, তিনি এই ঐতিহাসিক বাসভবনকে একটি নিমজ্জনকারী মিউজিয়াম হোটেলের অভিজ্ঞতায় রূপান্তরিত করেছেন।

 

পর্যটকরা আধুনিক আতিথেয়তায় শহর-ভিত্তিক ঐতিহ্যকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য তাদের উত্সর্গের প্রশংসা করেন।

 

আরও তথ্যে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট দেখুন www.hosheherwali.com

নেফ্রোকেয়ার ইন্ডিয়া একটি ওয়াকথন আয়োজন করে তৃতীয় বার্ষিকী উদযাপন করল

0

News Hungama:

কলকাতা, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪: নেফ্রোকেয়ার ইন্ডিয়া তাদের সমৃদ্ধিশীল অস্তিত্বের তিন বছর পূর্ণ করেছে। নিয়মিত ৩০ মিনিটের দ্রুত হাঁটা কিডনিকে সুস্থ রাখে এবং এটি মাথায় রেখে আয়োজন করা হয়েছে ‘স্বাস্থ্যের জন্য হাঁটা, আপনার কিডনির জন্য হাঁটা’ – একটি ওয়াকথন। এটির আয়োজন করা হয়েছিল প্রায় ৪০০ জন অংশগ্রহণকারী এবং সেলিব্রিটিদের সাথে যারা এই ধারণাটি ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য তাদের পদক্ষেপের সাথে মিল রেখেছিলেন। নেফ্রোকেয়ার থেকে পদযাত্রাটি শুরু হয়ে হোটেল গোল্ডেন টিউলিপে গিয়ে শেষ হয়। অনুষ্ঠানের পর ছিল চা পর্ব এবং প্রিয় পরিচালক ডঃ প্রতিম সেনগুপ্তের একটি বার্তা। অনুষ্ঠানে বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন: নেফ্রো কেয়ারের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ড. প্রতিম সেনগুপ্ত; মিঃ রাম কৃষ্ণ জয়সওয়াল, মালদ্বীপের কনস্যুলেট; মিঃ অরিন্দম শীল, অভিনেতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক; মিসেস পিয়ালী বসাক, পর্বতারোহী; গোল্ডেন টিউলিপ হোটেলের পরিচালক মিঃ আশিস মিত্তল এবং আরও অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। ইভেন্টটি ম্যাপ ফাইভ ইভেন্টস দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল।

মিডিয়ার সাথে কথা বলার সময়, নেফ্রোলজিস্ট, নেফ্রো কেয়ারের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ড. প্রতিম সেনগুপ্ত বলেন, “আজ আমাদের তৃতীয় বার্ষিকী, আমরা কিডনি রোগ প্রতিরোধ এবং এর চিকিৎসার জন্য কাজ করে তিন সফল বছর পূর্ণ করেছি। যখন একজন ব্যক্তি বিপাকীয় ব্যাধিগুলি মোকাবিলা করে তখন চিকিৎসার জন্য অনেক সময়, প্রচেষ্টা এবং অর্থ লাগে। ভারতের মতো একটি দেশের জন্য, যেটি সম্পদ-সংকুচিত, নিরাময়ের চেয়ে প্রতিরোধই ভালো কাজ করে এবং নেফ্রোকেয়ারে এটাই আমাদের জন্য মন্ত্র। লাইফস্টাইল ডিজিজ বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য সমস্যার সবচেয়ে বড় কারণগুলির মধ্যে একটি এবং এটি শুধুমাত্র জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে নিরাময় বা প্রত্যাবর্তন করা যেতে পারে। আমরা, Nephrocare-এ, দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি প্রতিদিন ৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটা আমাদের অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধান করতে পারে। আজ নেফ্রোকেয়ার ইন্ডিয়ার এই দ্বিতীয় বার্ষিকীতে, আমরা সারা দেশে আমাদের উপস্থিতি প্রসারিত করে কিডনি স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরতে চাই এবং আগামী বছরগুলিতে প্রায় এক মিলিয়ন মানুষের জীবনকে স্পর্শ করার জন্য ৩০০টি ব্যাপক এবং সামগ্রিক কিডনি যত্ন ইউনিট স্থাপন করতে চাই।”

নেফ্রোকেয়ার রোগীদের একটি অনন্য উপায়ে চিকিৎসা করে, এবং এর লক্ষ্য হল সাশ্রয়ী মূল্যে ব্যাপক এবং সহানুভূতিশীল যত্ন প্রদান করা। সমস্ত নির্ণয় এবং চিকিৎসার সিদ্ধান্তগুলি প্যাথলজি এবং ল্যাবরেটরি রিপোর্টিং এর উপর ভিত্তি করে অনেক যৌক্তিক অনুমান সহ যোগ করা হয়, মানবদেহকে তার সমস্ত কার্যকারিতা রৈখিক বোধগম্য ফ্যাশনে বিবেচনা করে কারণ প্রত্যেকের নিজস্ব চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রতিটি প্রাণীরই একটি শারীরিক দেহ রয়েছে পাশাপাশি একটি মানসিক দেহ এবং একটি অসীম শক্তির দেহের সাথে আধ্যাত্মিক দেহ রয়েছে। আমাদের ল্যাবরেটরি টেস্ট আমাদের শারীরিক অসুস্থতা সম্পর্কে তথ্য দেয়, কিন্তু যে কোনো রোগাক্রান্ত অবস্থার একটি উল্লেখযোগ্য উপাদান আমাদের অস্তিত্বের অন্য তিনটি রূপের মধ্যে বিদ্যমান। সেই ডোমেনে পৌঁছানো প্রায়ই উপেক্ষিত হয় বা বেশিরভাগই চিকিৎসার পাঠ্যপুস্তকের সংজ্ঞা অনুসারে উপেক্ষা করা হয়।

 

“নেফ্রো কেয়ার ইন্ডিয়াতে আমরা রোগের এই সমস্ত দিকগুলিকে বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করি এবং রোগীকে সামগ্রিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করি। যে কেউ নেফ্রো কেয়ার ইন্ডিয়াতে যান, এটি আমাদের নীতি যে সমস্ত ডাক্তার এবং যত্নশীল ব্যক্তিরা একজন পরিবারের সদস্য হিসাবে আচরণ করে এবং যাকে তারা তাদের সমস্ত হৃদয় দিয়ে ভালবাসে তার জন্য তারা যা করবে তা করবে”।

 

উন্নত রেনাল কেয়ার ইনস্টিটিউট, যা প্রখ্যাত নেফ্রোলজিস্ট, ভারত জ্যোতি পুরস্কারপ্রাপ্ত, ডাঃ প্রতিম সেনগুপ্ত দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, গত বছর একটি মাসকটও চালু করেছিল- এই উপলক্ষে “মিস্টার নেফ্রোকেয়ার” সাধারণ মানুষের সাথে সংযোগ তৈরি করতে এবং বিভিন্ন দিক সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে। কিডনির স্বাস্থ্য, কিডনির যত্নে ফোকাস করার প্রয়োজনীয়তা, অসঙ্গতিগুলির প্রাথমিক সনাক্তকরণ এবং প্রবেশের জন্য নিয়মিত পরীক্ষা করার গুরুত্ব কিডনি সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য সামগ্রিক চিকিৎসার জন্য। মাসকট কিডনি স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য দিনের বেলা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান পরিদর্শন করে।

 

নেফ্রোকেয়ার: একটি সহানুভূতিশীল কিডনি যত্ন ইনস্টিটিউট: নেফ্রো কেয়ার ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড হল সবচেয়ে সম্মানিত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি যা সবচেয়ে নিবিড় কিডনি রোগের রোগীদের যত্ন নেওয়ার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, যা ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, বিশিষ্ট এবং উল্লেখযোগ্য নেফ্রোলজিস্ট ডাঃ প্রতিম সেনগুপ্তের তত্ত্বাবধানে।

 

কিডনি রোগ: একটি নীরব মহামারী: কিডনি রোগ একটি নীরব মহামারী এবং ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক রেনাল ব্যর্থতার রোগীদের তথ্য রয়েছে। ১১ জনের মধ্যে ১ জন ভারতীয় রেনাল ফেইলিওরের শিকার হতে পারে। ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ কিডনি ব্যর্থতার প্রধান কারণ। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের ৩০% তাদের জীবনের পরবর্তী পর্যায়ে দীর্ঘস্থায়ী রেনাল ফেইলিওরের শিকার হন। পেইনকিলারের অপব্যবহার ভারতে রেনাল ব্যর্থতার ৩য় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ। রোগটি তার প্রাথমিক পর্যায়ে নীরব থাকে তবে কিডনির কার্যকারিতার ৭০% নষ্ট হলেই উপসর্গ দেখা দেয়। প্রতি বছর ২ লাখেরও বেশি লোক এন্ড স্টেজ রেনাল ডিজিজ (ESRD) তালিকায় যুক্ত হয়, যাদের জীবন ধরে রাখতে ডায়ালাইসিস সহায়তা প্রয়োজন।

 

বার্ষিক এত বিপুল সংখ্যক রেনাল ফেইলিওর মামলা মোকাবেলা করার জন্য সীমিত সংস্থান রয়েছে। এটি অনুমান করা হয় যে প্রায় প্রতি ৭২,০০০ রেনাল ফেইলিওর রোগীদের জন্য তাদের সেবা করার জন্য একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রয়েছে যা সঠিক রোগী পরিষেবা প্রদানে অসম্ভব। রেনাল ট্রান্সপ্লান্টেশন ইউনিট এবং ডায়ালিসিস সেন্টারগুলিও পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য উদ্বৃত্ত নয়। প্রতিরোধ, প্রাথমিক সনাক্তকরণ, এবং ভারত জুড়ে ব্যাপক রেনাল কেয়ার সুবিধা তৈরি করা এই নীরব মহামারী মোকাবিলার একমাত্র কার্যকর উপায় যেখানে নেফ্রোকেয়ার প্রতিদিন একটি সময়ে একটি দিন তার চিহ্ন সেট করার লক্ষ্য রাখে।

 

এই বছর আমরা ৫ই জুলাই এসএমই আইপিওতে তালিকাভুক্ত হয়েছি এবং ১৫ই জুলাই থেকে মধ্যমগ্রামে আমাদের নতুন মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল (ভিভাসিটি মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতাল) শুরু করেছি।

 

‘রেডওয়াইন এন্টারটেইনমেন্ট’ এর উদ্যোগে বেঙ্গল ফ্যাশন অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্টিত হোলো

0

News Hungama :

‘বেঙ্গল ফ্যাশন অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ প্রদান করা হলো। ‘রেডওয়াইন এন্টারটেইনমেন্ট’ এর উদ্যোগে প্রথমবার এই পুরস্কার দেওয়া হলো। এই বাংলার ফ্যাশন দুনিয়ার কর্মকাণ্ড যারা অন্তরালে থেকে পরিচালনা করেন, এমন কয়েকজন ব্যক্তিকে ১৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায়, আইসিসিআর এর সত্যজিৎ রায় প্রেক্ষাগৃহে আয়োজিত এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে সম্মান জানানো হয়।

সেরা মডেল, সেরা সুপার মডেল, সেরা গ্ৰুমার, সেরা ফ্যাশন আইকন ইত্যাদি বিভিন্ন বিভাগে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক অনিন্দ্য সরকার, বিশিষ্ট আলোকচিত্র শিল্পী অনুপম হালদার, রেডওয়াইন এন্টারটেইনমেন্টের কর্ণধার অভিজিৎ গুপ্ত, উদ্যোগপতি সঞ্জীব বসাক ও অন্যান্যরা।

 

আলোকচিত্র শিল্পী অনুপম হালদার বলেন, আজকের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে যারা কাজ করছেন তাঁদের অনেককেই মানুষ জানেন না, বা চেনেন না। তাঁদের একটা বড় প্ল্যাটফর্ম দিল রেডওয়াইন এন্টারটেইনমেন্ট। এই পুরস্কার নতুন প্রতিভাদের আরো ভালো কাজ করার জন্য উৎসাহ দেবে।

প্রকাশিত হলো ‘পল্লিকবি ও আদালত’ শীর্ষক স্মরণিকা

0

News Hungama :

নিজস্ব প্রতিনিধি,

শনিবার বিকেলে কলকাতার হাডকো মোড় সংলগ্ন বিধান শিশু উদ্যানে ‘পল্লিকবি ও আদালত’ শীর্ষক স্মরণিকা প্রকাশিত হলো। সেইসাথে ‘বর্ধমান সহযোদ্ধা’ সংগঠনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে গুণীজন সংবর্ধনা প্রদান চলে।

পূর্ব বর্ধমান জেলার ‘কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটি’র পরিচালনায় বিধান শিশু উদ্যানের অতুল্য ঘোষ স্মৃতি সভাগৃহে এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান টি আয়োজন করা হয়েছিল।এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়েস্ট বেঙ্গল রিয়েল এস্টেট আপিলেট ট্রাইবুনালের চেয়ারপার্সন বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্ত, রবীন্দ্র ভারতী সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় , রাজ্য যুব কল্যাণ ও ক্রীড়া দপ্তরের ডেপুটি সেক্রেটারি দিলীপ কুমার বিশ্বাস, কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবি মাসুদ করীম।প্রমুখ। একাধারে পল্লিকবি কুমুদরঞ্জন মল্লিকের পুত্র জ্যোৎস্না মল্লিক ছিলেন জেলা ও দায়রা বিচারক, কবির নাতি সুধেন্দ্রনাথ মল্লিক ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। এর পাশাপাশি কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটির সিংহভাগ সদস্য আইনী পেশার সাথে যুক্ত। ঠিক এইরকম পরিস্থিতিতে ‘পল্লিকবি ও আদালত’ স্মরণিকা উপস্থাপনা। কবির পরিবার থেকে সাহিত্যিক মহাশ্বেতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর বক্তব্যে কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।কবিতা পাঠে ছিলেন সমরেন্দু চক্রবর্তী, সেখ আব্দুল জব্বার, দিলীপ কুমার বিশ্বাস, প্রমুখ। এদিন আইনী জনসচেতনতা কর্মসূচি পালনে সু-পরিচিত ‘বর্ধমান সহযোদ্ধা’র সংগঠনের তরফে মাননীয় বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্ত মহাশয় কে ‘পূর্ব বর্ধমান জেলা রত্ন সম্মান’ জানানো হয়। কুমুদ সাহিত্য মেলা কমিটির তরফে মোল্লা জসিমউদ্দিন, বৈদূর্য ঘোষাল,সোমনাথ ভট্টাচার্য, প্রতিমা হালদার জানান -” পল্লিকবির ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আমরা স্মরণিকা প্রকাশে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলাম”।